কথার বোমা ফাটালেন বাংলাদেশ কোচ জেমি সিডন্স। সাকিবরা অবাধ্য পাত্র তাই বুঝা গেল তার কথাতে।
তাহলে ঘটনাটা শুনন..................
বাংলাদেশ দলের অনুশীলন ছিল না। তবে ঐচ্ছিক অনুশীলন করেছেন রকিবুল, শাহরিয়ার, রম্নবেলরা। অনুশীলন শেষে এমন এক কথা বললেন যা বোমা ফাটানোর মতোই। শাকিবের আচরণ নিয়ে এমনিতেই কম কথা হয় না। এরমধ্যে সিডন্স বললেন, 'প্রথম ওয়ানডের ব্যাটিংয়ে হতাশ আমি। যখন তামিম, শাকিবকে আউট হওয়ার পর জিজ্ঞেস করলাম এমন কেন হলো? কোন কারণই দর্শালোনা!' সিডন্স যেন বুঝিয়ে দিতে চাইলেন তাঁকে পাত্তা দেয়া হচ্ছে না। সিডন্সের চুক্তি বাংলাদেশের সঙ্গে শেষ হচ্ছে শীঘ্রই। জুনেই খতম সিডন্স অধ্যায়। সে নিজেও অাঁচ করতে পারছেন আর থাকতে পারছেন না। তা জানেন দলের ক্রিকেটাররাও। কিন্তু একজন কোচের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে যখন কোন দোষ দেখা দেয় তখন তা শুধরানো। এই কাজটি নিশ্চয়ই প্রথম নয়। আগেও হয়েছে। কিন্তু সিডন্স তখন নিশ্চুপ ছিলেন। যখন দেখছেন এখন আর বাংলাদেশের সঙ্গে থাকছেন না, তখন তাঁর কণ্ঠে এমন সুর। যেখানে সবার একটা ধারণা হয়ে গেছে সিডন্স-শাকিব একই। এই দু'জনের মধ্যে ভীষণ বোঝাপড়া। অনেক মিল। সেখানে এমন পরিস্থিতিতে এসে সিডন্সের এমন কথা যেখানে সত্যিই ঘুম হারাম হওয়ার মতো। সেখানে কথাটি উল্টো দিকেই ধাবিত হচ্ছে। সিডন্স এখন চলে যাওয়ার আগে এমন সব কথা বলে নিজেকে শুধরানোর চেষ্টাই করছেন বলে সবার ধারণা। তবে এও সত্য শাকিব-তামিমের এমন আচরণও গ্রহণযোগ্য নয়। সঙ্গে সিডন্স আরও কথা বলেছেন যা ম্যাচের আগে একজন কোচ বলতে পারেন না বলেই সবাই মনে করেন। সিডন্সের মুখ দিয়ে বাংলাদেশ পেসার মাশরাফিকে নিয়েও কথা বের হয়েছে। মাশরাফি পুরোপুরি ফিট ছিলেন না। তবুও খেলানো হয়েছে এমনই বলেন। তবে অভিজ্ঞতার কারণেই মাশরাফি পথ উতরে গেছেন। সবসময় নাকি মাশরাফি করেন ১৩০-৩৫ গতিতে বোলিং। আর প্রথম ওয়ানডেতে তারও অনেক কম গতিতে বোলিং করেছেন। ফিটনেসের কারণেই এমন হয়েছে, সিডন্স এমনই মনে করেন.....................

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




