somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রুপালী রঙের জল

৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমার মেজাজ খারাপ। এটা এমন কোন ব্যপার না। আমার মেজাজ মেরু অঞ্চলীয় আবহাওয়ার মতো, বেশীরভাগ সময়ই খারাপ থাকে। মেজাজটা অবশ্য বাসা থেকে বের হওয়ার সময়ই খারাপ ছিলো, অতীত রেকর্ড অনুযায়ী এতক্ষণে নরমাল লেভেলে নেমে আসার কথা। কিন্তু সেটা হচ্ছেনা। আমার কিছু কিছু দিন থাকে সেদিন যা হয় সবই ভালো। খারাপ ব্যপারগুলোও ভালোর ভারে চাপা পড়ে যায়। আবার কিছু কিছু দিন থাকে খারাপ দিবস। সেদিন যা হবে সব খারাপ। রাঁধতে গেলে রান্না খারাপ, কোথাও খেতে গেলে সেখানকার খাবার খারাপ, এমনকি রিকশায় উঠলে দেখা যাবে রিকশাওয়ালা রঙ সাইড দিয়ে রিকশা ঢুকিয়ে হাবার মতো সিগনালের লাল-বাতি হলুদ-বাতির লাফালাফি দেখছে। এইরকম ভাবে মন খারাপ দিবস আছে। মেজাজ খারাপ দিবসও আছে। আজ মেজাজ খারাপ দিবস চলছে।

আমার এখন মেজাজ খারাপ কারণ, আমি বসে আছি বাসে। মহিলা, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের একটিতে। আর আমার পাশে যিনি বসে আছেন তিনি শিশু নন, মহিলা তো অবশ্যই নন, এমনকি দেখে প্রতিবন্ধীও মনে হচ্ছেনা। রীতিমতো আস্ত এক মাঝবয়সী লোক মহিলা সিটে বসে আছেন। অথচ পাশে একজন মহিলা কোলে বাচ্চা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, সে বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপও করছেনা। আমি আর থাকতে পারলাম বেশ কষ্ট করে গলাটাকে নরম করে বললাম, এটা মহিলা সিট উনাকে বসতে দিন। লোকটার ভাব দেখে শুনতে পেয়েছে বলে মনে হলোনা । জানতাম এমনই হয়। আগে পরে যাই হোক, মহিলা সিটে বসার পর ঘাড় বাঁকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাদের দিকে তাকাতে কিছু কষ্ট হয় বৈকি। এবার গলাটা আরেকটু চড়িয়ে বললাম, উনাকে বসতে দিন। এবার উনি হঠাৎ বাস্তব জগতে ফিরে এসে আমাকে কৃতার্থ করলেন যেন। চোখ পিট পিট করে আমার দিকে তাকালেন। বেশকিছুক্ষন তাকিয়ে থাকার পর বললেন, "শাহবাগ কি চলে এসেছে"? আমি এইবার একেবারে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম। বাস ততক্ষণে শাহবাগ, প্রেসক্লাব পার হয়ে গুলিস্তানের রাস্তায়। এই লোক এতক্ষন ছিলো কই? আমি কিছুটা অবাক হয়েই বললাম, "শাহবাগ তো অনেক আগেই পার হয়ে গিয়েছে, আপনি খেয়াল করেন নি"? আমার কথা শোনার পরও মাঝবয়সী লোকটি স্থির হয়ে বসে রইলো। সামনের সিটের হ্যান্ডেল্টা শক্ত হাতে ধরা। আমি আরো অবাক হয়ে দেখলাম লোকটা নেমে যাওয়ার জন্য কোন তাড়াহুড়া করলোনা, বরং অদ্ভুত একটা দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো। আমি অস্বস্তিতে পরে গেলাম। তার চোখের মনিগুলো আমার উপর নিবদ্ধ, কিন্তু দৃষ্টি যেন অন্য কোথাও, অন্য কোন লোকান্তরে। সে যেন আমাকে দেখেও দেখছেনা, কিংবা আমার মধ্যেই যেন অন্য কাউকে দেখতে চাইছে। সেই চোখগুলোতে অদ্ভুত এক শূন্যতা, পরিচিত কোন শব্দ দিয়ে ব্যখ্যা করার মতো নয়। আমি চোখ সরিয়ে নিলাম। ঐরকম শুন্য চোখের দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকা যায়না।

বাস তখন সিগনালে দাঁড়িয়ে। এক বাচ্চা চকলেট বিক্রেতা প্রাণপণ চেষ্টা করছে তার চকলেটগুলো বিক্রি করার জন্য। কিন্তু যাত্রীদের মাঝে তেমন উৎসাহ দেখা যাচ্ছেনা। খুব স্বাভাবিক একটি দৃশ্য। এই ব্যাস্ত যান্ত্রিক নগরে একজনের হতাশাই দেখা যায় আরেকজনের স্ফুর্তির কারণ। চোখের কোনা দিয়ে খেয়াল করলাম লোকটা একটা চকলেট কিনলেন। এখনো তার মাঝে নেমে যাওয়ার কোন তাড়া নেই। অথচ গন্তব্য থেকে সে তখন অনেক দূরে। লোকটা হঠাৎ চকলেটটা আমার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল, “"এই চকলেটটা আমার মেয়ের খুব প্রিয় ছিল, তুমি এটা নিয়ে যাও"”! হঠাৎ এই রকম অনাকাঙ্ক্ষিত প্রস্তাবে আমি একদম জমে গেলাম। যত রকমের অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টির নাম শুনেছিলাম সব একসাথে মনে পড়তে লাগলো। আশে পাশে তাকিয়ে দেখি বাস অনেকটাই ফাঁকা হয়ে এসেছে। দাঁড়িয়ে থাকা মহিলাটিও বসে পড়েছেন। আমি যখন এইরকম নানাবিধ আশংকায় প্রায় ঘামছিলাম, হঠাৎ মনে হল লোকটি এইটা কেন বলল, চকলেটটা আমার মেয়ের খুব প্রিয় ছিল, কেন বললনা চকলেটটা আমার মেয়ের খুব প্রিয়? শুধু শুধু এই "ছিলো" শব্দটা লাগানোর কি দরকার ছিলো? একজন সচেতন ঢাকাবাসী হিসেবে আমার উচিত ছিল মনের এইসব অবাঞ্চিত প্রশ্নগুলোকে মনের ভেতরেই রেখে দেয়া। কিন্তু ভুল হয়ে গেলো। কিছু কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দেয়া যতটা সহজ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার উত্তর গ্রহন করা অতটা সোজা হয়না। ভদ্রলোক আমার প্রশ্ন শুনে একদম স্থির হয়ে গেলেন। সোজা আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, "আমার মেয়ে দেড়বছর আগে সুইসাইড করেছে"।

এরকম একটি উত্তরের জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। আমি একরকম হাঁ হয়ে গেলাম। কিন্তু লোকটির কোন ভাবান্তর দেখা গেলোনা। তিনি যেন এই প্রশ্নটির জন্যই এতক্ষন অপেক্ষা করছিলেন। তাই নিজে থেকেই বলতে লাগলেন, "আমার মেয়েটা খুব চঞ্চল ছিলো। ঘরে তো তাকে পাওয়াই যেতোনা; আর ঘরের থাকলে তার হৈ হুল্লোড়ের চোটে বাসাটাকে বাসা কম হাট বাজার বেশি মনে হতো। মেয়ের মা বলে বলে বিরক্ত, মেয়েদের এতো ছটফটানি ভালোনা, কিন্তু মেয়েটার ছেলেমানুষি কমেনি। ছোটবেলায় মেরে মেরে মাঝে মাঝে লাল করে দিতাম এই লাফালাফি স্বভাবের জন্য। মেয়ে চুপচাপ মার খেতো। জোরে একটা শব্দও করতোনা। আমি তখন আরো রেগে যেতাম। হাতের কাছে যা পেতাম তা দিয়েই পিটাতে আরম্ভ করতাম। আজব একটা মেয়ে ছিলো; আমার সামনে চোখের একটা ফোটা পানিও ফেলতোনা কিন্তু রাতে ঠিকই কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভেজাতো। ভাবতে অবাক লাগে মেয়েটা আর কখনো জানতেও পারবেনা তার এই নিষ্ঠুর বাপটার কত কষ্ট হতো সেই রাতগুলোয়; কত রাত মেয়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার পর তার এই অপদার্থ বাপটা তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে এসেছে। বুকের মধ্যে কলিজাটা যেমন লাফাতো শরীরটাকে দম দেয়ার জন্য; আমার মেয়েটাও ঠিক তেমন করেই লাফাতো আমার খালি বাড়িটাকে দম দেয়ার জন্য। আমার কলিজাটা অভিমান করে চলে গেলো। আমার ভরা বাড়ীটাও এক নিমিষে শুন্য হয়ে গেলো। মাঝে মাঝে বুকের উপর হাত রেখে ভাবি আমার কলিজা ছাড়া আমি এখনো বেঁচে আছি কিভাবে"! এইটুকু বলে ভদ্রলোক অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। ব্যাস্ত শহরের শত কোটি কোলাহল পার হয়েও তার তার লুকানো গাঢ় দীর্ঘশ্বাসের শব্দ যেন আমার বুকের উপর আছাড় খেয়ে পড়লো। আমি পাশ থেকেই দেখতে পেলাম তার চোখের কোনায় জল। রাস্তার পাশের বিজ্ঞাপনের জমকালো আলো সে চোখের জলে প্রতিফলিত হয়ে রুপালী রঙ ধরেছে। মনে হচ্ছে তার চোখের জলগুলো যেন রূপালি। কোথায় যেন পড়েছিলাম বেদনার রঙ নীল হয়। মততার রঙ কি তবে রূপালি হয়? আমি অবাক হয়ে রূপালি রঙের জল দেখতে লাগলাম। ভদ্রলোক বলে যেতে লাগলেন।

"এই একটা মাত্র মেয়ে ছিলো আমার। চঞ্চলতা যতই থাকুক পড়াশোনায় খুব ভালো ছিলো মেয়েটা। এস এস সি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ+ পেয়েছিলো। প্রথমবারের মতো আমাদের গ্রামের কোন মেয়ে এতো ভালো রেজাল্ট করলো। এরপর থেকে যতবার গ্রামে গিয়েছি, মানুষজন আমার আগে আমার মেয়ের কথা জিজ্ঞেস করতো। আমি বুক ফুলিয়ে বলতাম আমার মেয়ের রেজাল্টের কথা। দশজন পরামর্শ দিলো মেয়েকে এবার আরও ভালো কলেজে ভর্তি করা উচিত। আমার মেয়ের কোন আব্দারেই আমি কখনো এক শব্দে হাঁ বলিনি। কিন্তু কি মনে করে যেন সেদিন রাজী হয়ে গিয়েছিলাম। মেয়ের সাফল্যে গর্বিত বাবা তখন বোঝেনি সেই হ্যাঁ এর মুল্য কতোটা চড়া হতে পারে।

আমার মেয়েটা কখনোই ঘরকুনো ছিলোনা। কিন্তু ঢাকার কলেজে ভর্তি হওয়ার কথা শুনে চিৎকার করে বাড়ি মাথায় তুলল। সে কিছুতেই এই বাড়ি ছেড়ে তার মাকে ছেড়ে যাবেনা। কিন্তু বাবার কঠিন্যের কাছে মেয়ের চোখের জল টিকলোনা। এখনো মনে পড়ে মেয়েকে যেদিন হোস্টেলে তুলে দিয়ে এসেছিলাম, চোখে পানি নিয়ে মেয়ে চুপচাপ ভেতরে চলে গিয়েছিলো। একবার ঘুরে বলেনি বাবা আসি আমার জন্য দোয়া করো। বড় অভিমানী মেয়ে। আমিও মেয়ের মাথায় হাত রেখে বলিনি মা ভালো করে পড়িস। একেই হয়তো বলে বাপকা বেটি। প্রথম কয়েকমাস মেয়ে বার বার ফোন দিতো। নতুন জায়গা তার ভালো লাগেনা। কথা তো আর আমার সাথে হতোনা। তার মায়ের কাছেই কান্নাকাটি করতো। আমি দূর থেকে ধমক দিতাম, বলতাম এতো তাড়াতাড়ি শখ মিটে গেলো। ভালো রেজাল্ট ছাড়া বাসায় যাতে না ফেরে বলে দিও। মেয়ে নিশব্দে ফোন রেখে দেয়া ছাড়া আর কোন প্রতিউত্তর করেনি। আস্তে আস্তে ফোনালাপ কমতে থাকে। মেয়ের মা ব্যাস্ত হয়, আমি সব উড়িয়ে দেই। ভালো রেজাল্ট দরকার, পড়া বাদ দিয়ে কান্নাকাটি করলে তো চলবেনা। পরীক্ষায় ভালো করতে পারলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। মেয়ের জন্য মাসের টাকাটা জোগাড় করতে কিছুটা কষ্ট হতো। কিন্তু মেয়ের হাতে টাকা দিয়ে আসতে দেরী হতোনা। মেয়ে আমার হোস্টেলের দরজায় দাঁড়িয়ে নিচু মাথায় টাকা হাতে নিতো। মেয়ের চেয়ে মেয়ের রেজাল্টের খবরই বেশি জরুরী ছিলো। সে গাইগুই করতো। স্পষ্ট কোন উত্তর দিতনা। আমি তো উত্তর চাইতাম না। আমি চাইতাম রেজাল্ট। অনেক ভালো রেজাল্ট। যাতে আরও গর্ব করে বুক ফুলিয়ে হাঁটতে পারি। মেয়ের সুকীর্তিগুলো আরও জোর গলায় যেন বয়ান করতে পারি। কখনো বুঝতেই চাইনি যার কাছে আমার এতো চাওয়া সেই ছোট্ট মেয়েটি আমার কাছে কি চায়। কখনো বুঝতেই চাইনি যে স্বপ্ন নিজে দেখতে হয়, স্বপ্ন কখনো কারো ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া যায়না। তাইতো এই স্বার্থপর বাবা খেয়ালই করেনি তার খরগোশের মতো ছটফটে মেয়েটা আস্তে আস্তে মিইয়ে যাচ্ছে। যে কলিজা আমার সংসারের জান ছিলো তার ধুকধুকানি আস্তে আস্তে কমে আসছে। মেয়ের ভবিষ্যতের চিন্তায় মশগুল বাবার তাই মেয়ের বর্তমান দেখার সময় হয়না।

মেয়েটা কলেজের ফার্স্ট ইয়ারের পরীক্ষায় ফেইল করেছিলো। কলেজ জানিয়ে দিয়েছিলো গার্জিয়ানের বন্ড সাইন ছাড়া কোন প্রমোশন হবেনা। আর ফেইলের খবর ভালো রেজাল্টের আশায় বসে থাকা বাবাকে জানানো তার পক্ষে অসম্ভব। আমার মেয়ে এই জটিল সমস্যার খুব সহজ একটা সমাধানের পথ বেছে নিয়েছিলো। আর তা হলো গলায় ফাঁস লাগিয়ে চুপচাপ এই পৃথিবী থেকে সরে যাওয়া। আমার মেয়েটা সবসময়ই মায়ের খুব ন্যাওটা ছিলো। অথচ যাওয়ার সময় চিঠি রেখে গেলো আমার জন্য। খুব বেশি কিছু লেখা ছিলোনা সেখানে। শুধু দুইটা লাইন, “বাবা আমি তোমার ভালো রেজাল্ট করা মেয়ে হতে পারিনি। আমাকে ক্ষমা করে দিও। চিঠিটা হাতে নিয়ে আমি স্থির হয়ে বসেছিলাম। আশে পাশের মহিলারা এসে খুব কাঁদল। যারা মেয়েকে ভালো কলেজে ভর্তি করার বুদ্ধি দিয়েছিলো তারা আরও বেশি কাঁদল। মেয়ের মা বার বার মুর্ছা গেলো। শুধু আমিই কাঁদতে পারলাম না। প্রতিরাতে মেয়ের কবরের পাশে গিয়ে বসে থাকি। গত দেড়বছর ধরে খুব চেষ্টা করেছি কাঁদতে কিন্তু কান্না আসেনা। আমার বুক ধড়ফড় করে, শ্বাস আঁটকে আসে। ইচ্ছে করে চোখগুলা খুবলে তুলে ফেলি, তারপরেও যদি একটু পানি বের হয়। কিন্তু না; বুকটা আমার আগুনে পোড়ে অথচ চোখ দিয়ে একফোঁটা পানিও বের হয়না। আজ তোমাকে দেখে জানিনা কি হল। মনে হল তোমাকে নিজের হাতে একটা চকলেট কিনে দেই। আমার নিজের মেয়েকে তো কখনো দেইনি। যদি দিতাম তাহলে হয়তো আজ তোমার জায়গায় এইখানে আমার মেয়ে বসে থাকতো আমার পাশে। আর দেখ এই চকলেট টা কেনার সাথে সাথে কি অদ্ভুত একটা ব্যপার হল। আমার চোখে পানি। আমি কাঁদছি। গত দেড় বছরে এই প্রথম বারের মতো আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে"। বলতে বলতেই তিনি হুহু করে কেঁদে উঠলেন। অনেক দিনের জমানো কান্না এতো সহজে থামবার নয়। তার চোখের পানি চিক চিক করছে। রূপালি রঙের জল। এতক্ষন এই রূপালি জলের একমাত্র দর্শক ছিলাম আমি। এখন আমার সাথে সাথে বাসভর্তি লোকেরাও রূপালি রঙের চোখের জল দেখতে লাগলো।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০১
৪২টি মন্তব্য ৪০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×