বাংলা ভাষায় লিখতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। এর মতো আর কোন ভাষা জানা নেই। হয়তো ইংরেজির সাথে আমাদের অনেক দিনের সংস্রব, অনেক নতুন কিছু জানি ইংরেজিতে, বিশ্বসাহিত্যের একটা বড় অংশ এখনও ইংরেজিতে চড়ে আমাদের কাছে আসে, তারপরও ইংরেজিতে লিখতে তেমন একটা ইচ্ছে করে না। হয়তো অক্ষমতা, হয়তো আত্মবিশ্বাসের অভাব, হয়তো অনীহা, কিন্তু লেখা হয় না।
কিন্তু মাঝে মাঝে হয়তো একটা কিছু লিখে ফেলি। লিখে পড়ি কয়েকবার, গুটি কয়েক মানুষকে পড়তে পাঠাই মেইল করে, তারপর ফেলে রাখি। এগোনো হয় না। বাংলা ভাষায় লেখার সময় মনে হয় ঘরে ফিরছি, ইংরেজি আমার খানিক, ক্ষণিক আনন্দের সরাইখানা।
কিন্তু বাংলা আর ইংরেজি ছাড়া তৃতীয় একটা ভাষা, যেটাতে চলনসই দখল আছে, কিন্তু তার মহত্তম কীর্তিগুলোর সাথে তেমন পরিচয় নেই, সেরকম কোন ভাষায় ফট করে একটা গল্প লিখলাম। নিঃসন্দেহে একটা খিচুড়ি সেটা, অন্ধকারে আঁকা ছবির মতো। দিনের আলো সে ছবিকে স্পর্শ করলে ব্যাপারটা কেমন দাঁড়াবে জানি না। লেখার আনন্দটা কিন্তু পাওয়া যায়।
গল্পটা বাংলায় অনুবাদ করে দিয়েছি [link|http://royesoye.blogspot.com/2006/09/blog-post_23.html|GLv
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


