বাকশাল নামে একনায়কতন্ত্র তৈরি করছে, হুট করে ঘোষনা দিছে এখন থেকে 500 টাকার সব নোট বাতিল,আরও অনেক অনেক অপরাধের তালিকা তৈরি করা যাবে, সেই সময় চোর চুরি করছে তাও আসলে মুজিবের দোষ, খুন করছে পাবলিক ঐটাও মুজিবের দোষ, দেশের দুর্ভিক্ষ, দোষ কার, ঐ সালার বিটা মুজিব, ঐ দেশের উর্বরা শক্তি শুষে নিলো। কপাল ভালো বড় মাপের ঘুর্নিঝড় হয় নাই সেই সময়ে, নাতো এই অভিযোগও আসতো, বঙ্গোপসাগরের পানিতে কিছু একটা করে মুজিব ইচ্ছা করেই এই ঘুর্নিঝড় তৈরি করছে যেনো তার দলের লোক ত্রান লুটপাট করতে পারে।
তো শালার মুজিব পচা লোক, খারাপ লোক, ওরে মাইরা ফেললা, ঠিকাছে, কিন্তু তোমরা ঐ পচা লোকের আদর্শ অনুসরন কইরা দুর্নিতি চোদাও কেনো। জিয়া ভাই, স্বাধীনতার ঘোষনা দিছিলো, ওর আগেই আরও 2 জন দিয়া ফেলাইছে এই খবর আছিলো না তার তাই নিজেকে রাষট্রপতি ঘোষনা দিয়া একটা যুদ্ধের ডাক দিছিলো, পরে সংশোধন করছে, বড় ভালো লোক আছিলো, তয় বিনা বিচারে 400 জন অফিসারকে ফাঁসি দিয়া দিলো, শক্ত হাতে আইনের শাসন কায়েম করবো ,
কামটা খারাপ কিছু করে নাই, তয় শুধু অফিসারগো না অফিসারগো পরিবারগো উপরেও চোটপাট নিছে, ক্যান নিছে ঐটা কয় নাই, এর পর আমাগো গোলাম দাদুরে আসনের আদেশ দিছে, কারাগার থেইক্যা সব রাজাকারগো রেহাই দিছে, কামটা ভালোই করছে, বড় আল্লাওলা লোক আছিলেন তেনায়, সংবিধানের উপর ঝুলে থাকা বীচি বসিয়েছেন বিসমিল্লাহ নাম, কইছেন রাহে লিল্লাহ কান্টরি আমার এই খানে যা ঘটবো সবই ঘটবো পরম করূনাময়ের চোক্ষের সামনে, সিস্টেম থেকে ধর্ম িনরপেক্ষতাকে সিস্টেম কইরা দিছে, পরে বিশেষ ক্ষমতা বলে একটা অধ্যাদেশ দেওন চোদাইছে, কইছে এই অধ্যাদেশের বদৌলতে যা কিছু পুর্বের সিদ্ধান্ত সেইগুলা সব ভ্যালিড, ঐগুলারে আইনি চ্যালেঞ্জ করন যাইতো না।
সংবিধান সকল আইনের মা বাপ। সংবিধানে কইছে চ্যালেঞ্জ করন যাইতো এখন সংবিধান না বদলাইলে সম্ভব না ঐটা করা। কে বদলাইবো সংবিধান, 200 লোক সাপোর্ট করতে হইবো,এই 200 লোকের ভিতরে অনেকেই আছে যাগোর কণ্ঠ ভোট হ্যাঁ হইলে ওগোর হোগায় বাঁশ যাইবো। কে হায় নিজের হোগায় বাঁশ ঢুকাতে ভালোবাসে।
যাউকগা,জিয়াও খারাপ মানুষ আছিলো, ওরেও পছন হয় নাই দিছে হান্দাইয়া, আইছে আমাগো এরশাদ কাহা, অংপুরের ছ্যাবাল। ভাইটি কবি মানুষ, রিদয়ে অনেক মায়া তয় হেতেনে কামডা করলো কি কও।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



