২:১৯০ “তোমরা আল্লাহ্র রাস্তায় যুদ্ধ করতে পার তাদের সাথে, যারা তোমাদেরকে আক্রমন করে। এবং তোমরা আগ্রাসী হইওনা। নিশ্চয়ই আল্লাহ আগ্রাসনকারীদেরকে পছন্দ করেন না।”
উপরোক্ত আয়াতে এটা পরিস্কার যে আত্মরক্ষা ছাড়া যুদ্ধ করা যাবে না। এমনকি অতীতে দুর্বলতার কারনে কেউ যদি অন্যায় করে থাকে , তবুও শক্তিশালী হওয়ার পরে প্রতিশোধ নিতে নিষেধ করা হয়েছে।
৫:২……যারা পবিত্র মসজিদ থেকে তোমাদেরকে বাধা প্রদান করেছিল , সেই সম্প্রদায়ের শত্রুতা যেন তোমাদেরকে আগ্রাসন করতে প্ররোচিত না করে। সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও আগ্রাসনের ব্যপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহ্কে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ্ কঠোর শাস্তিদাতা।
ধর্মের নামে , শত্রু সম্পত্তি লাভের উদ্দেশ্যে কোন অমুসলিমকে , সে মুসলিম নয় এই অজুহাতে আক্রমন করা যাবে না। আক্রমনের আগে নিশ্চিত হতে হবে (তাবায়্যানু), আক্রান্ত ব্যাক্তি সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে বা শত্রুতায় জড়িত কিনা।
৪:৯৪ হে ঈমাণদারগণ , তোমরা যখন আল্লাহ্র রাস্তায় যুদ্ধযাত্রা কর , তখন সত্য যাচাই করে নিও এবং পার্থিব জীবনের সম্পদ লাভের উদ্দেশ্যে যারা তোমাদের দিকে শান্তির হাত বাড়ায় , তাদেরকে বলো না যে তোমরা অবিশ্বাসী। বস্তুতঃ আল্লা্হ্র কাছে অনেক সম্পদ রয়েছে। তোমরা ও তো পূর্বে এমনি ছিলে , অতঃপর আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অনুগ্রহ করেছেন। অতএব যাচাই করে নিও। নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের কাজকর্মের খবর রাখেন।
১৬:১২৬ আর যদি তোমরা প্রতিশোধ গ্রহন কর , তবে সমপরিমান প্রতিশোধ নেবে। যদি সবর কর ( প্রতিশোধের বদলে) , তবে তা সবরকারীদের জন্য উত্তম।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




