আধলা দ্বাদশীর অপূর্ন চাঁদ উঠে নীলিমায়
জোয়ার তুলে নদীর কালো জলে,
স্তীত পানির লহরী সাগরের দুকূল ভাসায়।
আমার বুকের কারাগারে নিংশব্দে করমর্দন
করে ফেরারী দুঃখগুলো।
ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে যায়
আমার হাড়ের খাঁচাটা। ।
রাত জাগা চাঁদ অস্ত যায়
আবার সন্ধ্যার আকাশে উকিমারে।
মিলনের হাত ধরে আসে,
আমার বিষণ্ণতা।
রাত্রি গভীর হয়।বেড়ে চলে আমার যন্ত্রনা
বেদনা ব্যাথায় কাতর হয়ে ঢলে পড়ি
ঘুমের ঘরে।
মনেহয় বাস্তবতা থেকে এইমাএ
পালিয়েছি আমি।
দুঃস্বপ্নের মাঝে ঘুম ভাঙ্গে,
দেখি সকাল হয়ে গেছে।
সোনালী রোদে আলোকিত চারদিক।
রাতের দুঃস্বপ্ন,স্বচ্ছ দেখি প্রতিফলক কাঁচে
ভেবে দেখি দুঃস্বপ্ন নয়,
দুঃস্বপ্নের আড়ালে লুকিয়ে আছে বাস্তবতা।
মাথার উপর প্রখর সূর্য,
ঘেমে আমি অস্থির।ঘাম আর চোখের
লোনা জল একাকার হয়ে যাচ্ছে।
আমার চারপাশে সবকিছু আছে
তবুও যেন কিছুই নেই
অন্তরত্না কেঁপে উঠে।
সূর্য হেলে পড়ে অবেলার দিকে,
একলা দাড়িয়ে থাকি স্মৃতিরা বেলকনিতে
স্মৃতিরা গ্রাস করে আমাকে।
নৈসঙ্গের কালো রং দেখি সদ্ধ্যার ছায়ায়
রাত্রি গভীর হ্য়।আকাশে চাঁদ নেই,
অমাবস্যার অন্ধকার।
মিলনের পাশে বসে আমাকে স্পর্শ করে
এক স্তব্ধ মূর্তি।
শোধ করে দিতে চায় বিচ্ছেদের ঋন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




