এটা আসলে অন্য একটা ব্লগে কমেন্ট হিসেবে দিয়েছিলাম। পোস্ট টা পুরোনো হওয়াতে উত্তরের ভরসা করতে পারছিলাম না। তাই একটাঁ নতুন পোস্ট হিসেবেই দিলাম। নিতান্ত কৌতুহল থেকে জানতে চাইছি, অনেক দিন ধরে আমি ব্যাপারটার উত্তর খুজছি, কেউ আলোচনা করলে খুশি হব।
জিশুখ্রিষ্ট আর ঈসা নবি কি একি ঐতিহাসিক চরিত্র না? বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্ট আর ঈনজিল শরিফ তো একি বিষয়ের বর্ননা। ঐতিহাসিক স্থান, কাল সব একি। আর
ঈসা নবি যে সৃষ্টিকর্তার(আল্লাহর) এবাদত করতেন, হযরত মু: (স.) ও তো সেই একি ধারাবাহিকতায় সেই একি স্রষ্টার এবাদত করতেন। যদি জিশু আর ঈসা একই ব্যক্তি হন সেক্ষেত্রে তো ইসলাম আর খ্রিস্টান ধর্মের কনসেপ্টে একই স্রষ্টার এবাদত করা হয়। পথ ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু ইলাহ তো একজনই, তাই নয়কি? সেক্ষেত্রে স্রষ্টা হিসেবে মুসলিমরা যাকেঁ আল্লাহ হিসেবে এবাদত করে আর ইউরোপিয়ান খ্রিস্টানরা তো তাঁকেই গড হিসেবে প্রার্থনা করে। অর্থাত্ তাঁরা একি সত্তা (এনটিটি), (যুক্তবর্ণ করতে পারলাম না, হচ্ছে না)। আমি বলতে চাই সাবমিসন তো সেই একি সত্তার (এনটিটি) কাছে, সামাজিক রতিনিতি হয়তো ভিন্ন। সেক্ষেত্রে ইসলাম আর খ্রস্টান ধর্মের মাঝে স্রষ্টাবিষয়ক কোনো ভিন্নতা তো আমি দেখি না। যেমনটা হিন্দু বা অন্য কোনো ধর্মর স্রষ্টার ধারনার সাথে রয়েছে।
প্লজ কেউ একটু আলোকিত করুন আমাকে। অগ্রিম ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৭ ভোর ৪:৫৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




