somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

রাসপুটিন থেকে ভ্লাদিমির পুটিন…….

২০ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাসপুটিন থেকে ভ্লাদিমির পুটিন…….

Boney M. - Rasputin গানটির কথা মনে আছে?
"No doubt this Rasputin had lots of hidden charms
Though he was a brute, they just fell into his arms
Then one night some men of higher standing
Set a trap, they're not to blame
"Come to visit us," they kept demanding
And he really came
Ra Ra Rasputin
Lover of the Russian queen
They put some poison into his wine
Ra Ra Rasputin
Russia's greatest love machine
He drank it all and he said "I feel fine"
Ra Ra Rasputin
Lover of the Russian queen
They didn't quit, they wanted his head
Ra Ra Rasputin
Russia's greatest love machine
And so they shot him till he was dead
Oh, those Russians..."


“রা রা রাসপুটিন/লাভার অব দ্য রাশান কুইন ...”- গত শতকের কালজয়ী এই গানের সুরে আলোড়িত হয় বিশ্বজুড়ে ব্যান্ড সংগীত পিয়াসীরা। এই গানে গানে শহুরে সুররসিকেরা ভেসেছে নির্মল আনন্দের জোয়ারে। নাচের তালে মধুময় সুর ও বাণীতে বয়ে গেছে প্রাণের প্রবাহ। তারুণ্যের উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয়েছে সঙ্গীতের আসর। তরুণদের সঙ্গে মধ্যবয়সী কিংবা কিশোর-কিশোরীও মজেছে সুরের আবেশে। এভাবেই সঙ্গীতপ্রেমীদের হৃদয়ে উষ্ণতা ছড়িয়েছে বিশ্ববিখ্যাত ব্যান্ডদল বনি এম।

কে এই রাসপুটিন?

‘আধুনিক চিকিৎসা নয়, মন্ত্রবলে দূরারোগ্য অসুখ সারিয়ে ফেলতে পারেন’- বলে রাশিয়ায় রাসপুতিনের নাম ছড়িয়ে পড়ে। রাসপুটিনের হাতের পুতুল হয়ে ওঠেন ক্ষমতাশালী জার দ্বিতীয় নিকোলাস।
জন্ম হয়েছিল দারিদ্র মাথায় নিয়ে। কিন্তু খেটে খাওয়া মানুষের দলে পড়তে চাননি তিনি। তাই ধর্মের নামে সন্ন্যাসীর বেশকেই ভাগ্য পরিবর্তনের চাবিকাঠি বানিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। ফলও মিলেছিল হাতেনাতে। দু’বেলা দু’মুঠো না খেতে পাওয়া অবস্থা থেকে রাশিয়ার শাসন ক্ষমতার উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েম করে ফেলেছিলেন। বশ করে ফেলেছিলেন রাশিয়ার শেষ জার এবং তাঁর গোটা পরিবারকে। তাঁর কথায় উঠতেন বসতেন রাশিয়ার শাসক। জারের স্ত্রী তো বটেই, কন্যারাও রীতিমতো প্রেমে মজেছিলেন এই ‘সন্ন্যাসী’র। মৃত্যুর শতবর্ষ পরেও রাসপুতিনের নাম শুনলে কেঁপে ওঠেন রাশিয়ার মানুষ। আজও তাঁকে নিয়ে নানা কাহিনি ঘুরে বেড়ায় লোকমুখে।



১৮৬৯ সালে রাশিয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম পোক্রোভস্কোয়েতে এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম রাসপুতিনের। পুরো নাম গ্রিগরি ইয়েফিমোভিচ রাসপুতিন। রাসপুতিনের আগে আরও ৭ সন্তানের জন্ম দেন তাঁর বাবা-মা। কিন্তু কেউই বাঁচেনি। দরিদ্র পরিবারে যেখানে দু’মুঠো খাবার জোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হত, সেখানে রাসপুতিনকে লেখাপড়া করাতে পারেননি তাঁর বাবা-মা। ছোট থেকে রাসপুতিন মুখচোরা হলেও, বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে নাম জড়াতে শুরু করে তাঁর। চুরি, মামলায় মিথ্যে সাক্ষী দেওয়া, ধর্মবোধে আঘাত করা, কৈশোর থেকে এই ধরনের নানা ঘটনায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।
বিয়ে করেন প্রাসকোভিয়া দুব্রোভিনাকে। ৭ সন্তান হয় তাঁদের, যার মধ্যে ৩ জন বেঁচেছিল। তবে সংসার, দায়-দায়িত্ব এবং দারিদ্র একেবারেই পোষাত না রাসপুতিনের। বরং ধীরে ধীরে ধর্মের দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। তবে তাঁর ধর্মবিশ্বাস ছিল আলাদা। রাসপুতিনের বিশ্বাস ছিল, একমাত্র অপরাধের মাধ্যমেই ঈশ্বরের কাছাকাছি পৌঁছনো সম্ভব!সেই বিশ্বাস নিয়েই ধর্ম প্রচারে বেরিয়ে পড়েন রাসপুতিন। কয়েক বছরের মধ্যেই বেশ কিছু অনুগামী জুটিয়ে ফেলেন। সেই সূত্রে রাশিয়ার অভিজাত মহলেও তাঁর নাম শোনা যেতে শুরু করে। লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে, অসম্ভব শক্তিশালী রাসপুতিন। রোগীকে সামনে থেকে দেখে এবং স্পর্শ করেই দূরারোগ্য রোগ সারিয়ে ফেলেন। তাঁর কাছে আধুনিক চিকিৎসা নাকি ব্যর্থ।

তখন রাশিয়ার শেষ জার দ্বিতীয় নিকোলাস আলেকজান্দ্রোভিচ রোমানভের শাসনকাল। তাঁর সন্তান এবং সিংহাসনের উত্তরাধিকারী অ্যালেক্সিস রক্ত জমাট না বাঁধার রোগে আক্রান্ত ছিলেন। সন্তান বাঁচবে কি না সেই আশঙ্কায় দিন কাটত দ্বিতীয় নিকোলাস এবং তাঁর স্ত্রী জারিনা আলেকজান্দ্রার। তখন রাসপুতিনের কথা জানতে পারেন জারিনা। সন্তানকে বাঁচাতে রাসপুতিনকে রাজধানীতে ডেকে পাঠান জারিনা। মন্ত্রবলে অ্যালেক্সিসের রক্তপাত বন্ধ করে দেন রাসপুতিন। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। ছেলেকে মৃত্যুর মুখ থেকে বাঁচানোর জন্যই জার এবং তাঁর পরিবারের কাছে রাতারাতি রাসপুতিন ঈশ্বর-স্বরূপ হয়ে ওঠেন।

পারিবারিক সমস্যা তো বটেই, রাশিয়ার শাসনকার্যেও রাসপুতিনের মতামত নিতে শুরু করেন দ্বিতীয় নিকোলাস। রাসপুতিনের পছন্দের লোকজনকেই সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হচ্ছে। এমনকি শোনা যায় রাসপুতিনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন জারের স্ত্রী। শুধু জারিনা নন, তাঁর মেয়েদের সঙ্গে রাসপুতিনের সম্পর্কের কথা ছড়িয়ে পড়ে। মত্ত অবস্থায় নানা পার্টিতে রাসপুতিন নিজে সে কথা সকলকে রসিয়ে রসিয়ে শোনাতে শুরু করেন। জার পুরোপুরি তাঁর নিয়ন্ত্রণে বলেও সদর্পে ঘোষণা করতেন।

ফলতঃ রাশিয়ার অভিজাত সম্প্রদায়ের ক্ষোভের কারণ হয়ে ওঠেন রাসপুতিন। রাসপুতিনকে সরিয়ে জারকে সিংহাসনচ্যূত করতে উঠেপড়ে লাগেন তাঁরা। সেই মতো অভিজাতদের একটি গোষ্ঠী ১৯১৬ সালে একটি পার্টিতে রাসপুতিনকে ডেকে নিয়ে যায়। সেখানে ওয়াইনে বিষ মিশিয়ে তাঁকে পান করানো হয়। কিন্তু তাতেও রাসপুতিনের শরীরে কোনও প্রতিক্রিয়া দেখা না দেওয়ায়, সায়ানাইড মেশানো পেস্ট্রি খাওয়ানো হয় তাঁকে। কিন্তু বিষ মেশানো ওয়াইন এবং পেস্ট্রি খেয়েও রাসপুতিনের মধ্যে অসুস্থতার কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি। বরং বিষ খাওয়ানো হয়েছে বুঝতে পেরে ষড়ন্ত্রকারীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েন রাসপুতিন। প্রতিপক্ষ রাসপুতিনকে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ রাসপুটিনকে অজস্র বার কোপানো হয় তাঁকে। শেষমেশ তাঁর দেহ বরফ ঢাকা নেভা নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।

রাসপুতিনের মৃত্যুর খবর জেনে জার ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেন। কিন্তু তত দিনে জারের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ চরমে উঠেছে। রাসপুতিনের মৃত্যুর তিন মাসের মধ্যেই সিংহাসনচ্যূত হন তিনি। তাঁর পরিবারকে জেলবন্দি করা হয়।

দ্বিতীয় নিকোলাসের হাত ধরেই রাশিয়ায় জার সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে। রাসপুতিনকেই জারদের পতনের জন্য দায়ী করেন ইতিহাসবিদরা। প্রাণের ভয়ে রাসপুতিনের পরিবার চিরকাল পালিয়ে বেঁচেছে। তাঁর মেয়ে মারিয়া শেষ জীবনে আমেরিকাতে ছিলেন। সার্কাসে নেচে প্রথম জীবনে রোজগার করতেন তিনি। বাবাকে নিয়ে বইও লিখেছেন মারিয়া। রাসপুতিনের সঙ্গে তাঁর মেয়ের মিল পান অনেকে। বাবার মতো তাঁর মধ্যেও অলৌকিক ক্ষমতা রাখেন বলে দাবি করতেন মারিয়া।

এবার পুতিন সম্পর্কে জানা যাকঃ-

১৯৫২ সালের ৭ই অক্টোবর পুতিনের জন্ম। বর্তমানে সেন্ট পিটসবার্গ, যেটি এক সময় লেলিনগ্রাদ নামে পরিচিত ছিল, সেখানেই বেড়ে ওঠে পুতিন। তার বাবা একটি কারখানায় কাজ করতেন। তার দাদা ছিলেন একজন বাবুর্চি। তিনি যেখানে বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ছোট বয়সে তার সঙ্গে স্থানীয় ছেলেদের সংঘাত শুরু হয়। সেজন্য পুতিন জুডো খেলা রপ্ত করেন, ছিলেন বডিবিল্ডার।

স্কুলের পড়ালেখা শেষ করার আগেই পুতিনের স্বপ্ন ছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবিতে কাজ করার। আইন শাস্ত্র পড়াশুনা করা পুতিন বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ করেই তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের গোয়েন্দা সংস্থা কেজিবিতে যোগ দেন। স্নায়ু যুদ্ধের সময় তিনি তৎকালীন পূর্ব জার্মানিতে কেজিবির গোয়েন্দা হিসেবে কাজ করেন। পরবর্তীতে তার শাসনকালে সাবেক কেজিবির সর্বচ্চ পদে আসীন হয়েছেন।


১৯৯৭ সালে বরিস ইয়েলেৎসিন যখন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট তখন ভ্লাদিমির পুতিন ক্রেমলিনে আসেন এবং তাকে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সার্ভিসের প্রধান হিসেবে নিয়োগ করা করা হয়। ১৯৯৯ সালে নতুন বছরের প্রাক্কালে ইয়েলেৎসিন প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং ভ্লাদিমির পুতিনকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন। ২০০০ সালের মার্চ মাসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুতিন অনায়াসে জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট হিসেবে জয়লাভ করেন। কিন্তু রাশিয়ার সংবিধান অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি পরপর তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল। তখন পুতিন প্রেসিডেন্ট পদে অংশগ্রহণ না করে প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করেন। ২০১২ সালে তিনি তৃতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন। গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর নেতা হচ্ছেন ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন।

পরিবারঃ
২০১৩ সালে পুতিনের সঙ্গে তার স্ত্রীর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তাদের ৩০ বছরের দাম্পত্য জীবন ছিল। তার স্ত্রীর অভিযোগ ছিল, পুতিন শুধুই কাজের মধ্যে ডুবে থাকতেন। কাজই ছিল তার নেশা। তার ছোট মেয়ে মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রশাসনে উচ্চপদে চাকরি করেন। অন্যদিকে বড় মেয়ে একজন শিক্ষাবিদ। গুজব রয়েছে যে, সাবেক জিমন্যাস্ট আর রাজনৈতিক অ্যালিনা কাবেইভার সঙ্গে তিনি প্রেম করছেন। কিন্তু এই গুজব সত্যি কিনা, তার কোনো ইঙ্গিত এখনো পাওয়া যায়নি।

রাশিয়ার নতুন জার পুতিনঃ
পুতিন তার শাসনামলে রাশিয়ায় একটা পুরনো ধারণার পুনরুজ্জীবন ঘটিয়েছেন। এটিকে বলা হয় ‘কালেক্টর অব রাশিয়ান ল্যান্ডস’। এটি একটি সামন্ততান্ত্রিক ধারণা, যেটি রাশিয়ার সম্প্রসারণবাদী নীতি সমর্থন করে। এই ধারণার আলোকে এটা বোঝা সহজ, কেন ক্রাইমিয়া এবং অন্যান্য নিকট প্রতিবেশী রাশিয়ার কাছে এত গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু রুশ পর্যবেক্ষক মনে করেন, এটি রাশিয়ায় আধুনিক কালের ‘জার’ প্রতিষ্ঠার পথ খুলে দিতে পারে। রুশ ইতিহাসে জারকে দলীয় রাজনীতির উর্ধ্বে বিবেচনা করা হয়। প্রেসিডেন্ট পুতিন যে সর্বশেষ নির্বাচনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, সেটিতে যেন তারই ইঙ্গিত। প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার বর্তমান চতুর্থ মেয়াদ যখন ২০২৪ সালে শেষ হয়ে যাবে। তারপর কি? ভবিষ্যতের কথা কেউ বলতে পারছেন না।

পুতিনের মৃত্যুঃ

না, এখনও ভ্লাদিমির পুতিনের মৃত্যু হয়নি। তবে রাশিয়া বিরোধী মিত্রজোটের কাছে ইউক্রেন যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে থাকা পুতিনের ইতোমধ্যেই রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে। এখন আনুষ্ঠানিক দেহত্যাগ তথা মৃত্যুর প্রহর গুনছে- সেই মৃত্যু হতে পারে আত্মহত্যার মাধ্যমে, শুধু সময়ের অপেক্ষা।

রাসপুটিন বিষয়ে তথ্যসুত্রঃ ডক্টর রেজওয়ান সিদ্দিকীর লেখা ‘রাসপুটিন’ বই এবং উইকিপিডিয়া। ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে তথ্যসুত্রঃ সংবাদপত্র।


সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০০
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভারতীয় আগ্রাসনবিরোধী বিপ্লবীর মৃত্যু নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭



শরিফ ওসমান হাদি। তার হাদির অবশ্য মৃত্যুভয় ছিল না। তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, আলোচনা ও সাক্ষাৎকারে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অনেকবার তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা বলেছেন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ডায়েরী- ১৭৩

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪



গত কয়েকদিন আমি চিনি ছাড়া চা খাচ্ছি।
সারাদিনে মাত্র দুই কাপ চা। আগে চা খেতাম কমপক্ষে ৮ থেকে দশ কাপ। সবচেয়ে বড় কথা চা যেমন-তেমন, সিগারেট খাচ্ছি না।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাকিস্তান ও চীন কি ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধ বাধাতে চায়?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩১



ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধে পাকিস্তান ও চীনের লাভ আছে। যুদ্ধে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে ভারত বিরোধীতায় তারা সহজে বাংলাদেশীদের তাদের পাশে পাবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার অযুহাতে এখানে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপনের সুবিধার... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রচুর ব্লগিং করুন, কিন্তু......

লিখেছেন জটিল ভাই, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৫৯

♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)


(ছবি নেট হতে)

তা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাত্রলীগের লুঙ্গির নিচে ছিল শিবির, এখন শিবিরের লুঙ্গির নিচে ঘাপটি মেরে আছে গায়ে বোমা বাঁধা সশস্ত্র জঙ্গিরা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৫


"তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ: চোখে যা দেখেছো, কানে যা শুনেছো, সেগুলো সঠিক নয়, সেসব ভুলে যাও।" - জর্জ অরওয়েল

অনেকদিন ধরে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। এতদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×