somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জুল ভার্ন
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

'বিশ্বাসঘাতক উই রিভোল্ট'......

০৬ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

'বিশ্বাসঘাতক উই রিভোল্ট'......

বইয়ের বিষয়বস্তু স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর কয়েক মাস আগে থেকে চট্টগ্রাম সেনানিবাসের বাংগালী সেনা কর্মকর্তাদের পরিকল্পনা থেকে মেজর জিয়ার 'উই রিভল্ট' থেকে মুক্তি যুদ্ধের মাঝামাঝি এসে অন্যদিকে মোর নেয়.....স্বাধীনতার পর থেকে আওয়ামী সরকারের ফ্যাসিবাদী চরিত্র বিবেচনায় ১৯৭১ কে লেখক ২০২৪ এর প্রেক্ষাপটে নিয়ে এসেছেন।


ইংল্যান্ড প্রবাসী Shafi Haque (শাফি হক) ★ একজন গবেষক, সুলেখক। যিনি জিয়া পরিবার এবং বিএনপির পক্ষে দীর্ঘদিন যাবত অনলাইনে লেখালেখির কারণে অত্যন্ত সুপরিচিত। একই সাথে বিএনপি নেতাদের দোষ-গুনগুলোও রূঢ় ভাবে লিখে তিনি অনেক তেলবাজ সমর্থকদের বিরাগভাজনও হয়েছেন। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার পূর্বাপর, স্বাধীনতা যুদ্ধের অনেক অজানা বিষয় নিয়ে 'বিশ্বাসঘাতক উই রিভোল্ট' নামে বই লিখেছেন। তার লেখা বইয়ের কিছু চুম্বক অংশ সোশ্যাল মিডিয়ার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করছিঃ-

বইয়ের শুরুতেই মেজর জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা, মুক্তিযুদ্ধ, রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে সেনাবাহিনী পুনর্গঠন, আন্তর্জাতিক ভাবে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে সম্মানিত করা, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সাহসী কার্যক্রম তুলে ধরেছেন।

তিনি লিখেছেন- বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাকশালী একনায়কতন্ত্রই শুধু অবসান করেন নাই, বাংলাদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাও করেন তিনি। দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে বাংলাদেশের সাথে ইসলামি বিশ্বের সাথে সু-সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে তিনি গড়ে তুলেছিলেন। 'দেশের সকল ভালো' কাজের গোড়াপত্তন তিনিই করেছেন।

উই রিভল্ট বইয়ের বিষয়বস্তু থেকে শেষ চারটি প্রচ্ছদ নিয়ে আমার পাঠপ্রতিক্রিয়া সংক্ষেপে তুলে ধরছিঃ-

উনিশ-ক, খ এবং গ চ্যাপ্টারে কয়েকটি চরিত্র এসেছে। যাদের মধ্যে সাহেবজাদা নাভিদ ইয়াকুব কাল্পনিক চরিত্র। তার পরিচয়- তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট ইউনিয়ন এর প্রেসিডেন্ট। তার বয়ানে উর্দুর বাতিল হওয়ার ফলে আমাদের কি ক্ষতি হলো, আমরা বাঙালি না বাংলাদেশী- সেসব বিষয় গুলোর যুক্তিসংগত বক্তব্য তুলে ধরেছেন। উদাহরণঃ

দেশভাগের আগে উর্দু এবং ফারসি ভারতবর্ষের শিক্ষিত উচ্চ শ্রেণীর ভাষা ছিল। তখন ভারতবর্ষের সকল মানুষ উর্দু ফারসি সাহিত্য পড়ে জ্ঞান অর্জন করতো। কিন্তু দেশভাগের পর হঠাৎ করে পূর্ববঙ্গে উর্দু বিজাতীয় ভাষা হয়ে গেলো। অতি বাঙ্গালীদের ঘৃণা জন্মালো উর্দুর প্রতি। অথচ পুরো পাকিস্তানের মাত্র ৭% মানুষ উর্দু ভাষী। পশ্চিম পাকিস্তানে পাঞ্জাবি, পাঠান, বেলুচ, পশতু এবং পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা প্রচলিত। এসব ভাষার সবকটিকে তো রাষ্ট্র ভাষা করা সম্ভব নয়। উর্দু-ফারসি মোগল আমল থেকে শিক্ষিতজনদের ভাষা হিসেবে প্রচলিত ছিল ভারত বর্ষে। ৪৭ সালে স্বাধীন ভারতে ইংরেজির পাশাপাশি হিন্দিকে রাষ্ট্র ভাষা করা হয়েছে।

ভারতবর্ষে মোগল আমল থেকে চলে আসা ৬০০ বছর প্রধানত উর্দু ফারসি ভাষায় সাহিত্য রচিত হয়েছে। সেই সাহিত্য থেকে বাঙ্গালীদের বঞ্চিত করতেই উর্দুকে বিজাতীয় ভাষা বলে বর্জনের আহ্বান জানিয়ে জ্ঞানভান্ডার থেকে বাঙালিদের বঞ্চিত করে কৌশলে জ্ঞানহীন করে দেওয়া হয়। উর্দু ফারসি সাহিত্য সংস্কৃতি থেকে বাঙ্গালীদের দূরে রাখার পেছনে তারাই কলকাঠি নেড়েছে যারা উর্দুর বিরোধিতা করেছিল। তারাই ভাষার মাধ্যমে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করেছে। উর্দু ফারসির সমৃদ্ধ সাহিত্যের দরজা বন্ধ করে বাঙ্গালীদের কে শুধু কলকাতা কেন্দ্রিক শিক্ষায় আবদ্ধ রেখে, তাদের ধারণা চাপিয়ে দিয়ে পূর্ব বাংলার বাঙ্গালীদেরকে পশ্চিম বংগের সেবাদাসে পরিণত করেছে।

আংশিক সত্য এবং আংশিক কল্পনায় ১৯৭১ সালে লন্ডনের হাইড পার্কে স্বাধীনতার পক্ষে ছোট্ট একটি সভা করে প্রবাসী বাঙালি সুধী সমাজ। তাদের মধ্যে অন্যতম আবু সাঈদ চৌধুরী, বিবিসির সাংবাদিক সিরাজুর রহমান, ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাংবাদিক শফিক রেহমান, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র গহর রিজভী এবং অক্সফোর্ড ছাত্র ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট পশ্চিম পাকিস্তানের সাহেবজাদা নাভিদ ইয়াকুব। সাহেবজাদা নাভিদ ইয়াকুব চরিত্রটা কাল্পনিক। নাভিদ তার বক্তব্যে বলেন- "গত জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের হাতে পাকিস্তানের শাসনভার ছেড়ে দেওয়ার আহবান জানাই। এই সংকট পূর্ণ পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ কলোনিয়াল হিসেবে এবং গনতান্ত্রিক দেশ হিসাবে বৃটিশ সরকারেকে একটা শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে হস্তক্ষেপ করার আহবান জানাই।"

হাইড পার্কের সমাবেশ শেষে আবু সাঈ চৌধুরী, বিবিসির সাংবাদিক সিরাজুর রহমান, ডাক্তার জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাহেবজাদা নাভিদ ইয়াকুব সাংবাদিক শফিক রেহমান এর বাড়িতে যান চা পানের জন্য। সেখানে নাভিদ ইয়াকুব বলেন- "বাংগালীরা চেয়েছিল বলেই ভারত ভাগ হয়ে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল। জিন্নাহ মুসলিম লীগ নেতা হলেও শুধু পশ্চিম পাকিস্তানের সমর্থনে ভারতবর্ষকে ভাগ করে দুটি আলাদা দেশ তিনি বানাতে পারত না। মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনের মূল কারিগর বাঙালি। বাঙালি মুসলিমদের নিজেদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং অদম্য ইচ্ছা না থাকলে ভারত কোনো দিন ভাগ হতো না। বাঙালিরা না চাইলে আজ আমরা এখনো হয়তো ভারত থাকতাম। এর জন্য পশ্চিমবঙ্গের ব্রাহ্মণ বাঙালি এবং পূর্ববঙ্গ ছেড়ে যেসব স্বচ্ছল হিন্দু বাঙালি পশ্চিমবঙ্গে গিয়েছে তাদের মনের সুপ্ত বাসনাই দায়ী। কলকাতার বাঙালিরা পূর্ব বাংলার বাঙ্গালীদের তুলনায় নিজেদের অধিক জ্ঞানী এবং সংস্কৃতভাবে অগ্রসর উঁচু তলার মানুষ ভাবে- এটা ওই শ্রেণীর মানুষের তাত্ত্বিক বিষয়। ওদের মধ্যে অনেক গোরামি কাজ করে। ওরাই শুরু থেকেই পশ্চিম পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে বিদ্বেশ সৃষ্টি করে রেখেছে বিভিন্ন অজুহাতে। অবশ্যই পূর্ব বাংলার উচ্চশিক্ষিত সচেতন বাঙালিরা কখনোই চায়নাই পূর্ব বাংলা আবার পশ্চিম বঙ্গের পদানত হোক- সেই ১৯১১ সালের মতো। তোমাদের স্বাধীনতা আন্দোলন মূলত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সমাজকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল। এদের মধ্যে বিভিন্ন উপায়ে বিচ্ছিন্ন হওয়ার বীজ বপন করে দেওয়া হয়েছে ভারতের বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে।"

পাঠক ধারাবাহিকতা ভেংগে হোচট খাবেন ২০, ২১,২২ এবং ২৩ তম প্রচ্ছদে এসে। কারণ, তিনি বইটি শেষ করেছেন কল্পনাশ্রয়ী ভাবে....

২৬শে মার্চ মেজর জিয়া বিদ্রোহ করার পর থেকে ৬ই ডিসেম্বর ভারত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার আগে মুহূর্ত পর্যন্ত মেজর জিয়া তথা মুক্তিবাহিনীর সবার মনে একটি অজানা আতংক বিরাজ করতো। তাহলো- যদি শেখ মুজিব ফিরে এসে বলেন- 'আমি কাউকে বলিনি দেশভাগ করতে। আমি পাকিস্তানের জন্য আন্দোলন করেছি, আমি আজ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, আমি কখনোই বিচ্ছিন্নতাবাদের পক্ষে নই।'

যেহেতু শেখ মুজিবের সাথে কোন যোগাযোগ ছিল না ফলে এই আশংকা খুবই বাস্তব ছিল সেসময়। তাহলে মেজর জিয়া এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাদের কি হতো?

তখন শ্রীলংকার তামিল টাইগারদের মতো হয়তো মেজর জিয়াকে বছরের পর বছর গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হতো। এই কঠিন বাস্তবতা মাথায় নিয়ে মেজর জিয়া জাতির জন্য জীবন উৎসর্গ করে যুদ্ধে করে গেছেন। এরকম সুদূর প্রসারী চিন্তাধারার অসীম সাহসী, যে কিনা জানতো যেকোন মুহূর্তে রাজনৈতিক নেতারা বেঈমানী করতে পারে জেনেও নিজের জীবন ও পরিবারের মায়া ত্যাগ করে জাতির জন্য জীবনবাজী রেখে যুদ্ধ করে গেছেন।

পাকিস্তানের নেতারা, বিশেষ করে ভুট্টোর জন্য শেখ মুজিবকে ততকালীন পূর্ব বংগে ফেরত পাঠায় নাই। ফেরত পাঠালেই আমাদের মুক্তযুদ্ধ অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মধ্যে পরে যেত। কারণ, সৈনিকরা যুদ্ধ করছিল মেজর জিয়ার ডাকে, কোন রাজনৈতিক নেতার আহ্ববানে যুদ্ধে যান নাই। আর শেখ মুজিব যেহেতু ছিলেন রাজনৈতিক সর্বেসর্বা নেতা, অতএব সকল রাজনৈতিক নেতারা তার কথা শুনতো।

এইটা যে কোন সাধারণ নেতার পক্ষে সম্ভব না সেটা বুঝাতেই লেখক শাফি হক তার বইতে মেজর জিয়ার পরিনতি কিভাবে হতো সেটাই কল্পনা করেন- শেখ মুজিব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ফেরত আসেন, এবং মেজর জিয়াকে টিক্কা খান নিজে গুলি করে মারে।
এই অংশটুকু কল্প কাহিনী হিসাবে ঐভাবেই শেষ করেছেন।

তাছাড়া উনার শাসনামলে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে সফল এবং জনপ্রিয় নেতাকে যখন হত্যা করা হয়, তখন জাতির মনে যে আবেগ এবং ভালোবাসার সৃষ্টি হয়েছিল সেটাকে নতুন প্রজন্মের মাঝে জীবিত রাখার জন্য লেখক নিজ দ্বায়িত্বে মেজর জিয়ার জীবন অমনভাবে সমাপ্ত করেছেন।

বইটির পাঠকদের জন্য দুইটি দিক আছে- যেসব পাঠক, যারা বইটিকে সাহিত্য হিসেবে নিবেন তাদের কাছে মেজর জিয়ার জন্য মন ভারাক্রান্ত হয়ে উঠবে। আর যেসব সিনিয়র পাঠক, যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখেছ,জেনেছেন তারা বইটিকে ইতিহাসের দলিল হিসেবে নিবেন এবং তাদের কাছে শেষের অংশ বেখাপ্পা লাগতে পারে। যা লেখকের নিজস্ব চিন্তা, সেসময় সকল ঘটনা এনালাইসিস করে তিনি লিখেছেন। কিন্তু ইতিহাসে তো এমন ঘটনা ঘটেনি। আওয়ামী বয়ানের জাতির জনককে লেখক "জাতির বিশ্বাসঘাতক" প্রমাণ করে দিয়েছেন।

অতএব, 'বিশ্বাস ঘাতক উই রিভল্ড' কোনো ইতিহাস নয়, ইতিহাস মিশ্রিত একটি উপন্যাস মাত্র। এটি একজন লেখকের সত্যের সাথে কল্পনাশ্রয়ী উপন্যাস। বইটি পড়ে পাঠক অনেক কিছু জানতে পারবেন, শিখতে চাইলে শিখতে পারবেন।

সম্প্রতি লেখক শাফি হক দেশে এসেছিলেন। তখন তার সাথে একাধিকবার সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে, তখন তার সাথে মতবিনিময় করার সুযোগ হয়েছে। তখন তিনি জিয়াউর রহমানের চিন্তাচেতনার আদর্শিক তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ম্যাডাম খালেদা জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরি জনাব তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিপক্বতা, বুদ্ধিদীপ্ত ক্যারিশমাটিক রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কথা তুলে ধরেছেন।.
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:২৮
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দাসপ্রথার নিগড় ভেঙে রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলে দ্বিগুণ উৎপাদন

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২০

দাসপ্রথার নিগড় ভেঙে রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলে দ্বিগুণ উৎপাদন

এআই এর সহায়তায় তৈরি ইমেজ।

প্রায় ১৬ বছর ধরে শেখ হাসিনার অপশাসনের সময়টা ছিল এক অলিখিত আধিপত্যবাদের ছায়া। সাধারণ নাগরিকদের এক কাপ চা পান... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১৯ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২১

সদ্য প্রকাশিত (year 2026) কিউএস র্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 584 তম স্থান অর্জন করে দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করেছে। । দ্বীতিয় স্থানে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খামেনিকে হত্যা করা হলে ইরানে গৃহযুদ্ধ লেগে যাবে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭


খামেনেইকে হত্যা করা ইজরায়েলের অভিযানের অন্যতম লক্ষ্য : স্পষ্ট করলেন নেতানিয়াহুর প্রতিরক্ষামন্ত্রী ।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির মৃত্যু দেশটির জন্য কেবলমাত্র একটি নেতৃত্ব পরিবর্তনের প্রশ্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডঃ ইউনুস তারেক রহমান বৈঠকঃ কতটুকু নিশ্চয়তা দিলো সুষ্ঠু, নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক উত্তরণের?

লিখেছেন শেহজাদ আমান, ১৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:২৫



তারেক রহমানের সাথে ডঃ ইউনুসের সাম্প্রতিক বৈঠকের ফলাফল নিয়ে বিএনপিসহ দেশের অন্যান্য গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেকেই অনেক ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, অনেকেই দারুণ আনন্দিত। অনেকেই, বিশেষ করে যারা বিএনপি করেন, মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাইপাঁশ

লিখেছেন আরোগ্য, ২০ শে জুন, ২০২৫ রাত ২:০৭

মধ্যিরাতে আমি আর আমার গাঁথা। না কবিতা প্রসব করার মত শক্তি নেই। মস্তিষ্কে চাপ দিতে ইচ্ছে করছে না। শব্দগুলো যেন মরুভূমির ধু ধু প্রান্তরে হারিয়ে গেছে। সেগুলো খুঁজে আনার সাধ্যি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×