
মোবাইল ফোন এর শব্দ এবং অবস্হান ডিটেক্ট করার সেন্সর দিয়ে মশা কে ডিটেক্ট করে উড়ন্ত/চলন্ত পাখা দিয়ে 'পিষে' ফেলে দেয়। কোন ক্যামিক্যাল না থাকাতে নিরাপদ টেকনোলজি। সরকার এর উচিত প্রতি ঘরে ঘরে একটা করে ড্রোন দেওয়া যাতে মশা বাহিত রোগ ডেংগু/চিকুনগুনিয়া/জিকা রোগের প্রকোপ কমাতে পারে।
এই কোম্পানী https://tornyol.com/ $১০০ ডিপোজিট নিয়ে প্রিঅর্ডার নিচ্ছে
এমন সহজ প্রযুক্তি বাংলাদেশ থেকে আসা উচিত ছিল....বিজ্ঞান কে ফ্রন্টে না আনলে ছাত্র/ছাত্রীরা এসব সাধারন চিন্তা ধারনা থেকে এমন ব্যবহার উপযোগী প্রযুক্তি বানানোর ধারনাই পাবে না। ধর্ম নিয়ে ছাত্র/ছাত্রীরা যে রকম উন্মাদনা ফেসবুকে, টিকটকে, ব্লগে, বিজ্ঞান নিয়ে তেমন আগ্রহ কমই দেখা যায়....আমি আমার নিজের ল্যাব খুব ছোট ছোট করে জিনবিদ্যার/ডিএনএ/আরএনএ/প্রোটিন/জেনেটিক্স ইত্যাদি সাবজেক্ট এর ব্যবহারিক ল্যাব তৈরী করার জন্য ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ করে আসছি যেগুলি ব্যবহার করা যাবে মোবাইল কোন বড় ভ্যান/বাস এর মাঝে (কেননা অল আর ডিজিটাল মেথোডস/ব্যাটারি দিয়ে চালিত মাঠে/ময়দানে ইউজ করার ছোট ছোট ইকুইপমেন্ট)....সুক্ষ ইচ্ছা আছে যখন রিটায়ারমেন্টে যাব, তখন একটা বাস কিনে একটা মোবাইল ল্যাব বানিয়ে, প্রতি বছর সামার এর সময় বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অন্চল এর হাইস্কুল/কলেজ গুলিতে ১/২ দিন এর বিভিন্ন ডিজিজ/টক্সিন এর ডিটেকশান/মেকানিজম/ক্রিসপার দিয়ে প্রতিরোধ করার উপায়গুলির ল্যাব হাতে কলমে শিখানোর ব্যবস্হা করা.। কিন্তু এখানকার বাস্তবতা দেখে আর বাংলাদেশে করার কোন আশা দেখি না....পরে বিজ্ঞান এর নামে ছাত্র/ছাত্রীদের ধর্মবিমুখিতার অপরাধের মবের দ্বারা লান্চিত হওয়ার ই এখন বেশী সম্ভাবনা। হবিগন্জে আমার প্রিয় শিল্পী লালন এর স্টেজ শোতে যা দেখলাম, তাতে এই বাংলাদেশে আর প্রগতিশীল কোন কাজের আশা দেখি না....আমেরিকার বা অন্যদেশের প্রত্যন্ত অন্চলেও এই বাস নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক সাপোর্ট পাওয়া যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:০৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



