somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাল সাহেব, আপনি কী থামবেন?

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশ নামের অদ্ভুত এক রাষ্ট্রে বাস করছি আমরা এখন! এ যেন রূপকথার কোনো এক আশ্চর্য দেশ, সকল অসম্ভব সম্ভবের দেশ। এখানে আমাদের বাব-ভাইরা প্রায়শই তাদের দায়িত্ববোধের চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে সমাজের কাছে আবির্ভূত হন ধর্ষকের ভূমিকায়। আমাদের মা-বোনদের সতীত্ব হরণ করা হলেও তারা হয়ে পড়েন অস্পৃশ্য অথচ অপরাধীর ভাগ্যে জোটে মিষ্টি মধুর বাচ্চাসুলভ বকুনী (১৮ বছর এর নিচের সবাই কিন্তু শিশু, তাদের কেউ "রেইপ" করলেও কিন্তু দেশের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া অসম্ভব; যদিও করার মত সক্ষমতা তাদের ১৮ এর আগেই তৈরি হয়ে যায়!!!), এখানে অনেক বড় বড় বুদ্ধিজীবি আছেন, যারা প্রতিনিয়তই তাদের বুদ্ধি কেনাবেচা করেন অন্নের সংস্থান করতে, সমাজ / রাষ্ট্রের প্রয়োজনে না। এখানে অনেক শিক্ষক আছেন, যারা শিক্ষার্থীদের কুশিক্ষা দিতেই পছন্দ করেন বেশি, আমাদের কবিরা এখানে তোষামদী কাব্য রচনাতেই এত ব্যস্ত থাকেন যে সৃজনশীলতা বলে একটা "জিনিস" যে আছে এটা প্রায়ই ভুলে যান তারা। আমাদের চিত্রশিল্পীরা যতোটা পারঙ্গম নারীর নগ্ন দেহের শৈল্পিক(!) ছবি আঁকতে, সমাজের বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তুলতে তার ১০০ ভাগের ১ ভাগও সমর্থ না। আমাদের রাজনীতিবিদরা দেশের দেশের আপামর জনগণের আশা আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের শপথ নিয়ে সংসদে যান ঠিকই, কিন্তু শত ব্যস্ততায়(!) সেই কথা ভুলে গিয়ে আত্ম স্বার্থে নিয়োজিত হতে বেশি সময় অপচয় করেন না, দেশ মাতৃকাকে বহু আকাঙ্ক্ষিত নারীদেহ বিবেচনা করে তার নির্লজ্জ ভোগ-সম্ভোগের আয়োজন করতে দেরী করেন না এক মুহূর্ত। এখানে প্রতিনিয়ত খাওয়ার উৎসব চলে! সরকারী কর্মচারীরা ঘুষ খান, বিত্তবানরা মাল(অর্থ ও কঠিন পানীয়:D উভয় অর্থেই) খান, বঞ্চিতেরা খায় ভাগাড়ে জমে থাকা অবশিষ্ট, আর আম-জনতা খেয়ে যায় ধোঁকা। কিছুই আসে যায় না এতে কারো!!!

এই রকম একটা ধোঁকা খেয়ে বোকা বনার আগাম বার্তা পেলাম সকালে উঠে সকালে উঠে গতকালের একটা পত্রিকার একটা বিশেষ রিপোর্ট পড়ে। আমাদের মাল সাহেব (মাননীয়! অর্থমন্ত্রী!!! আবুল মাল আব্দুল মুহিত) বাল ফালানো কিছু বক্তব্য শুনে। দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় গতকাল ৩রা নভেম্বর যে রিপোর্টটি প্রকাশিত হয় আমি তা সরাসরি তুলে দিচ্ছি সকলের সুবিধার জন্যে।
"বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি বানাব : অর্থমন্ত্রী
বিশেষ প্রতিনিধি
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আমরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি বানাব। তিনি বলেন, যারা ট্রানজিটের বিরোধিতা করে তারা বোকা।
গতকাল সচিবালয়ে আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি ট্রানজিটের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে বলেন, ট্রানজিটের জন্য ভারতের কাছ থেকে কোনো শুল্ক নেয়া হবে না। ভারতের কাছ থেকে যদি শুল্কই নেব, তবে ট্রানজিট দিলাম কেন? এজন্য বর্তমানে যে আইন আছে তা পরিবর্তনেরও ঘোষণা দেন তিনি। বলেন, ট্রানজিটের ওপর কোনোভাবে শুল্ক নেয়া যাবে না। তবে যেহেতু তারা আমাদের নৌপথ, রেলপথ ও সড়কপথ ব্যবহার করবে সেজন্য কিছু একটা ফি নেয়া হবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্রানজিট দেয়ার জন্য রাস্তা, রেল, নৌপথ ঠিকঠাক রাখতে হয়, সেজন্য ফি বলেন আর যাই বলেন কিছু একটা নেয়া হবে। বর্তমানে নৌপথ ও রেলপথে ভারতীয় পণ্য ট্রানজিট ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য প্রটোকল স্বাক্ষরিত আছে। নৌপথ ঠিকঠাক রাখার জন্য ভারত প্রতিবছর সাড়ে ৪ কোটি বা সাড়ে ৫ কোটির মতো টাকা দেয়। সেটাকেই ফি বলে ধরে নেয়া হয় বলে তিনি জানান। আর সড়কপথের জন্য নতুন করে একটি প্রটোকল স্বাক্ষর হবে বলেও তিনি জানান। তিনি জানান, আইনে বাই রুলস ফি নির্ধারণের কথা বলা আছে, সেটা এখনও হয়নি। এজন্য নতুন করে একটি বিধিমালাও তৈরি হবে। ভারতকে ট্রানজিট দিয়ে বাংলাদেশের কী পরিমাণ আয় হবে—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, এ নিয়ে সরকারের কোনো জরিপ বা সরকারের কাছে কোনো তথ্য নেই। বেসরকারি কিছু প্রতিষ্ঠান কিছু জরিপ-টরিপ করেছে। সরকার বড়জোর এ নিয়ে একটি সেমিনার করতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। দেশের বর্তমান কাস্টমস আইনের ১২৫ ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পণ্য পরিবহনে টনপ্রতি ১ হাজার টাকা আদায় ও প্রতি ২০ ফুট কনটেইনারের জন্য ১০ হাজার টাকা আদায়ের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এটা পরিবর্তন করা হবে। গত ১ জুলাই থেকে আইনের মাধ্যমে এ শুল্ক ধার্য করা হলেও গত ২২ সেপ্টেম্বর ভারত তাদের দুটি জাহাজে পণ্য পরিবহনে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী শুল্ক দিতে অপারগতা প্রকাশ করে। কাস্টমস ভারতীয় জাহাজ দুটিকে আটকে দিলেও শেষ পর্যন্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে এ ব্যাপারে আপত্তি জানান। নৌ-ট্রানজিট ফি আদায়ে ভারতের চাপে নতিস্বীকার করে বাংলাদেশ জাহাজ দুটিকে বিনাশুল্কে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে পণ্য নেয়ার সুযোগ দেয়। নজিরবিহীনভাবে ফি আদায়ের বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হাতে ন্যস্ত করে এ নিয়ে সিদ্ধান্তের দায়িত্ব তাদের হাতে ছেড়ে দেয়া হয়।
রাজনৈতিক বিরোধিতাকে নাকচ করে দিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, কে কী বলল তাতে কিছু যায় আসে না। আমরা বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি বানাব।
নৌ-ট্রানজিট ফি আদায় স্থগিত করে যেভাবে ভারতের চাপের কাছে নতিস্বীকার করেছিল সরকার : এর আগে গত সপ্তাহে নৌ-ট্রানজিট ফি আদায়ের ব্যাপারে অবশেষে দিল্লির চাপের কাছে নতিস্বীকার করেছে সরকার। বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারকারী ভারতীয় জাহাজের কাছ থেকে নৌ-ট্রানজিট ফি আদায় স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় গত ২৫ অক্টোবর। এ সিদ্ধান্তের পর পরই খুলনায় আটক দুটি ভারতীয় জাহাজকে ছেড়ে দেয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ২৬ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, নৌ-ট্রানজিট ফি আদায়ের বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হবে বলে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে জানানোর পর এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এখন থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি দেখবে। এ কারণে তাদের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।
নৌ-ট্রানজিট ফি আদায়ের ব্যাপারে এনবিআর গত কয়েক মাস আগে একটি নীতিমালা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ করে। এ নীতিমালা অনুযায়ী বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারকারী বিদেশি জাহাজগুলো প্রতি টন পণ্যের জন্য এক হাজার টাকা ফি দেবে। সরকারের এ সিদ্ধান্ত কার্যকরও হয়। বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারকারী একাধিক ভারতীয় জাহাজ এই নৌ-ট্রানজিট ফি প্রদান করে। সম্প্রতি সাতক্ষীরা জেলার শেখবাড়িয়া প্রবেশ পয়েন্টে দুটি ভারতীয় জাহাজ হঠাত্ করে এই নৌ-ট্রানজিট ফি দিতে অস্বীকার করে। ফলে বাংলাদেশ কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ওই জাহাজ দুটি আটক করে। এ ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে তৈরি হয় জটিলতা। এনবিআর কর্তৃপক্ষ ট্রানজিট ফি ছাড়া ভারতীয় জাহাজ দুটিকে না ছাড়ার ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে। অন্যদিকে ট্রানজিট ফি না দিয়েই জাহাজ দুটি ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য তত্পরতা শুরু করে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন। ভারতীয় হাইকমিশনার রজিত মিত্র বৈঠক করেন পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসের সঙ্গে। দুই ঘণ্টার ওই বৈঠক সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়। ওই বৈঠকের পর পররাষ্ট্র সচিব এনবিআরসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠকে এনবিআরের কর্মকর্তারা এ ট্রানজিট ফি আদায়ের ব্যাপারে তাদের মতামত তুলে ধরে বলেন, নৌ-ট্রানজিট ফি’র ব্যাপারে ছাড় দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশের বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী ভারত এই ট্রানজিট ফি দিতে বাধ্য। এই ফি আদায় না করলে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে বাংলাদেশ। আন্তঃমন্ত্রণালয়ের ওই বৈঠকের পর ধারণা করা হচ্ছিল, নৌ-ট্রানজিট ফি আদায়ের ব্যাপারে বাংলাদেশ তার শক্ত অবস্থান ধরে রাখবে। কিন্তু হঠাত্ করেই সরকার নৌ-ট্রানজিট ফি আদায় স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ভারতের চাপের কাছে শেষ পর্যন্ত নতিস্বীকার করলো সরকার।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ট্রানজিট ফি আদায় আপাতত স্থগিত রাখাসহ মুচলেকার মাধ্যমে ভারতীয় জাহাজ দুটিকে ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকার যেহেতু বিষয়টি নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে তাই আমরা এখন কোন ট্রানজিট ফি চার্জ করছি না। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যেহেতু বিষয়টি নিয়ে কথা উঠেছে তাই আমরা এ নিয়ে আলোচনা করব। আমরা সেজন্য বিষয়টি মেনে নিয়েছি। তিনি বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে। তারা যোগাযোগ করছে এবং বিষয়টি নিয়ে আগামী মাসে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হবে। সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে এখন সিদ্ধান্ত হবে, বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহারকারী ভারতীয় জাহাজের কাছ থেকে ট্রানজিট বা ট্রান্সশিপমেন্ট ফি আদায় করা হবে কিনা। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের পর প্রকাশিত যৌথ ইশতেহারে ট্রানজিটের পরিসর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। অন্যান্য দেশের সঙ্গেও কানেক্টিভিটির কথাও বলা হচ্ছে। ভবিষ্যতের এসব দিক বিবেচনা করেই ট্রানজিট ফি’র ব্যাপারে নতুন নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের কাস্টমস আইনের ১২৫ ধারায় এই ফি আদায়ের ব্যাপারে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে।"

যে কেউ চাইলে সংবাদের সত্যতা যাচাই করতে পারেন। বাংলাদেশকে ট্রানজিট কান্ট্রি বানাব : অর্থমন্ত্রী
এর আগেও বাংলাদেশ ভারতের এরকম আরো বেশ কিছু দ্বিপাক্ষীয় বিষয় নিয়ে বিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য করে তিনি বিতর্কিত হয়েছেন। কিন্তু তাতে বিন্দুমাত্র পিছু হটেন নি এই মহা আবাল!
হায়রে অভাগা দেশ! কুকুরের কামড় থেকে বাঁচতে গিয়ে পড় হায়েনার থাবায়- প্রতিনিয়ত!!!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
১১টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামাত কি দেশটাকে আবার পূর্ব পাকিস্তান বানাতে চায়? পারবে?

লিখেছেন ঋণাত্মক শূণ্য, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

অন্য যে কোন সময়ে জামাতকে নিয়ে মানুষ যতটা চিন্তিত ছিলো, বর্তমানে তার থেকে অনেক বেশী চিন্তিত বলেই মনে করি।



১৯৭১ এ জামাতের যে অবস্থান, তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক: ওরিয়ানা ফলাচির সাক্ষাৎকার

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫


১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফলাচি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাক্ষাৎকার নেন। এই সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ, শরনার্থী সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক, আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানে তাদের সামরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

=যাচ্ছি হেঁটে, সঙ্গে যাবি?=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬


যাচ্ছি হেঁটে দূরের বনে
তুই কি আমার সঙ্গি হবি?
পাশাপাশি হেঁটে কি তুই
দুঃখ সুখের কথা ক'বি?

যাচ্ছি একা অন্য কোথাও,
যেখানটাতে সবুজ আলো
এই শহরে পেরেশানি
আর লাগে না আমার ভালো!

যাবি কি তুই সঙ্গে আমার
যেথায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×