![](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/images/thumbs/kanij002_1343776891_1-551186_441273422562679_1322903337_n.jpg)
সম্প্রতি ভয়াবহ সব দৃশ্য ফুটে উঠেছে "মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন" নামে একটি প্রতিষ্ঠানের গবেষণায়! তারা দেশের বিভিন্ন স্থানে জরিপ করে কিছু তথ্য তুলে ধরেছে
গুগলেবেশি খোঁজা শব্দগুলো অশ্লীল
=> ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের একটি বাংলা সংস্করণ আছে। এটা অনেকেই ব্যবহার করেন। সাম্প্রতিক এক পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে বাংলাদেশ থেকে গুগলের বাংলা সংস্করণে বেশি খোঁজা হয় অশ্লীল কাহিনি ও ছবি। ইংরেজি ২৬টি বর্ণের ২০টিতেই অশ্লীল শব্দ খোঁজার হার বেশি। এমনকি তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ নম্বরেও অশ্লীল শব্দগুলোই জায়গা পেয়েছে। আর যেসব অশ্লীল শব্দ, ছবি, যৌন উদ্দীপক বইয়ের খোঁজ করা হয়, সেগুলোর ডিজিটাল সংস্করণ যথেষ্ট পরিমাণেই আছে ইন্টারনেটে। কখনো সেসব ইউনিকোড বাংলায় লেখা কখনোবা বই থেকে স্ক্যান করা
=> সামাজিক-রাষ্ট্রীয় এবং পারিবারিক নজরদারির অভাবে কিশোর-কিশোরীরা পর্নো ছবি-ভিডিও সংগ্রহ করছে, দেখছে এবং কোন কোন সময় তা অনুকরণ করছে।
=> একজন স্কুলছাত্রী জানান, কিছুদিন আগ পর্যন্ত ডোরেমন দেখে তার অবসর কাটতো। সম্প্রতি সে তার বন্ধু-বান্ধব থেকে পর্নোগ্রাফি সম্পর্কে আইডিয়া পেয়েছে এবং ব্লুটুথের মাধ্যেমে কিছু ভিডিও নিয়ে সে দেখেছে।
...
=>আরেক ছাত্র জানায় তারা একে অপরের কাছে পর্নো ছবির ডিভিডি আদান প্রদান করে।
=> স্কুল পড়ুয়া বেশ কিছু ছেলেমেয়ে জানিয়েছে তারা পর্নো ছবি ডাউনলোড এবং দেখতে বেশিরভাগ সময় মোবাইল ব্যবহার করে থাকে।
=> অনেকে সাইবার ক্যাফে গিয়ে ইন্টারনেটে পর্নো সাইটে গিয়ে ছবি এবং ভিডীও ডাউনলোড করে বাসায় এনে তা লুকিয়ে কম্পিউটারে দেখে।
=> সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে(ফেসবুক-টুইটার) ব্যবহার করে কিশোর-কিশোরীরা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করছে।
আজকাল এগুলো খুব কমন ব্যাপারে পরিনত হচ্ছে, যা আমাদের নৈতিকতা অবক্ষয়ের পরিচায়ক।