নূরলদীন স্বর্ণপদক' নামে একটি নাটকে 'মহান অভিনেতা চ্যালেঞ্জার' চরিত্রে অভিনয় করেন তোফাজ্জল হোসেন সাদিক। চ্যালেঞ্জার হিসেবে সবাই তাকে চেনে। অবসর প্রকাশনার মালিক আলমগীর রহমানের দিকে একটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সেটি জিতে নেন বলেই তার নাম চ্যালেঞ্জার। গুণী এই অভিনেতার জন্য শ্রদ্ধা...
যে মানুষটা তার অভিনয়শৈলী দিয়ে এতদিন হাসিয়ে গেছেন উনিই সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন। মঙ্গলবার রাত ৯টা ৩০ মিনিটে চ্যালেঞ্জারের মৃত্যুর খবর শুনে অশ্রুসিক্ত চোখে তার মোহাম্মদপুরের শেখেরটেকের বাড়িতে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই হাজির হতে থাকেন দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা। গতকাল সকালে শেখেরটেক মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় তার জানাজা। এরপর চ্যালেঞ্জারকে নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে। শত শত ভক্ত-অনুরাগী প্রিয় অভিনেতাকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার জন্য ভিড় করেন। মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ধামরাইয়ে তার নানীর বাড়ি। সেখানেই মায়ের কবরের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।
হুমায়ূন আহমেদ বলেন, 'গত মঙ্গলবার রাতে মুঠোফোনে জানলাম আমাদের চ্যালেঞ্জার আর নেই। মনটা অনেক খারাপ। মানতেও অনেক কষ্ট হচ্ছে। তার কাজগুলো অমর হয়ে থাকবে।'
সৈয়দ হাসান ইমাম বললেন, 'গুণী মানুষটি আজ আর আমাদের মাঝে নেই। এটা সবার জন্যই বেদনাদায়ক।' ওয়াহিদা মলি্লক জলি বলেন, 'চ্যালেঞ্জারের মতো অভিনেতা আর নেই, এটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। তার এ শূন্যতা অপূরণীয়।' পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'অনেক গুণী একজন মানুষ ছিলেন। এ মৃত্যু মনে করিয়ে দেয় আমরা এই আছি এই নেই।'
ডা. এজাজ বলেন, 'তার অভিনীত প্রথম নাটক থেকেই তার সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়।'
এরপর অনেক টিভি নাটকে তার সঙ্গে অভিনয় করেছি। তার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছি না। আমাদের অভিনয় জগতে একটি নক্ষত্রের পতন হলো।' ফারুক আহমেদ জানালেন, 'আমার প্রিয় একজন অভিনেতা আর সহকর্মীর মৃত্যুতে খুব খারাপ লাগছে। তার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। এগুলো মনে হতেই যেন কান্না অভিনয়ের ফাঁকে ফাঁকে অনেক আনন্দ করতেন। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি।'
এক নজরে
পুরো নাম : তোফাজ্জল হোসেন সাদিক
জন্ম : ১০ আগস্ট, ১৯৪৯
জন্মস্থান : ব্রাহ্মণবাড়িয়া
মৃত্যু : ১২ অক্টোবর, ২০১০
বাবা : মাহবুবুর রহমান
মা : মুক্তা বেগম
ভাইবোন : তিন ভাই-দুই বোনের মধ্যে বড়
স্ত্রী : গাজী ফরিদা ইয়াসমিন ঝরনা
সন্তান : এক ছেলে পিথু এবং মেয়ে অহনা
প্রথম ছবি : কাল সকালে
উল্লেখযোগ্য ছবি : 'লাল সবুজ', 'নয় নম্বর বিপদ সংকেত', 'শ্যামল ছায়া'
প্রথম নাটক : হাবলঙের বাজার
প্রথম অভিনীত চরিত্র : নাপিত
মূল চরিত্রে অভিনয় : 'খোয়াবনগর' নাটকে
সর্বশেষ অভিনীত নাটক : 'চিড়িয়াখানা' নামে একটি ধারাবাহিক নূরলদীন স্বর্ণপদক' নামে একটি নাটকে 'মহান অভিনেতা চ্যালেঞ্জার' চরিত্রে অভিনয় করেন তোফাজ্জল হোসেন সাদিক। চ্যালেঞ্জার হিসেবে সবাই তাকে চেনে। অবসর প্রকাশনার মালিক আলমগীর রহমানের দিকে একটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সেটি জিতে নেন বলেই তার নাম চ্যালেঞ্জার। গুণী এই অভিনেতার জন্য শ্রদ্ধা...
যে মানুষটা তার অভিনয়শৈলী দিয়ে এতদিন হাসিয়ে গেছেন উনিই সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন। মঙ্গলবার রাত ৯টা ৩০ মিনিটে চ্যালেঞ্জারের মৃত্যুর খবর শুনে অশ্রুসিক্ত চোখে তার মোহাম্মদপুরের শেখেরটেকের বাড়িতে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই হাজির হতে থাকেন দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা। গতকাল সকালে শেখেরটেক মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় তার জানাজা। এরপর চ্যালেঞ্জারকে নিয়ে আসা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে। শত শত ভক্ত-অনুরাগী প্রিয় অভিনেতাকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার জন্য ভিড় করেন। মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় ধামরাইয়ে তার নানীর বাড়ি। সেখানেই মায়ের কবরের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।
হুমায়ূন আহমেদ বলেন, 'গত মঙ্গলবার রাতে মুঠোফোনে জানলাম আমাদের চ্যালেঞ্জার আর নেই। মনটা অনেক খারাপ। মানতেও অনেক কষ্ট হচ্ছে। তার কাজগুলো অমর হয়ে থাকবে।'
সৈয়দ হাসান ইমাম বললেন, 'গুণী মানুষটি আজ আর আমাদের মাঝে নেই। এটা সবার জন্যই বেদনাদায়ক।' ওয়াহিদা মলি্লক জলি বলেন, 'চ্যালেঞ্জারের মতো অভিনেতা আর নেই, এটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। তার এ শূন্যতা অপূরণীয়।' পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'অনেক গুণী একজন মানুষ ছিলেন। এ মৃত্যু মনে করিয়ে দেয় আমরা এই আছি এই নেই।'
ডা. এজাজ বলেন, 'তার অভিনীত প্রথম নাটক থেকেই তার সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়।'
এরপর অনেক টিভি নাটকে তার সঙ্গে অভিনয় করেছি। তার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছি না। আমাদের অভিনয় জগতে একটি নক্ষত্রের পতন হলো।' ফারুক আহমেদ জানালেন, 'আমার প্রিয় একজন অভিনেতা আর সহকর্মীর মৃত্যুতে খুব খারাপ লাগছে। তার সঙ্গে আমার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। এগুলো মনে হতেই যেন কান্না অভিনয়ের ফাঁকে ফাঁকে অনেক আনন্দ করতেন। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি।'
এক নজরে
পুরো নাম : তোফাজ্জল হোসেন সাদিক
জন্ম : ১০ আগস্ট, ১৯৪৯
জন্মস্থান : ব্রাহ্মণবাড়িয়া
মৃত্যু : ১২ অক্টোবর, ২০১০
বাবা : মাহবুবুর রহমান
মা : মুক্তা বেগম
ভাইবোন : তিন ভাই-দুই বোনের মধ্যে বড়
স্ত্রী : গাজী ফরিদা ইয়াসমিন ঝরনা
সন্তান : এক ছেলে পিথু এবং মেয়ে অহনা
প্রথম ছবি : কাল সকালে
উল্লেখযোগ্য ছবি : 'লাল সবুজ', 'নয় নম্বর বিপদ সংকেত', 'শ্যামল ছায়া'
প্রথম নাটক : হাবলঙের বাজার
প্রথম অভিনীত চরিত্র : নাপিত
মূল চরিত্রে অভিনয় : 'খোয়াবনগর' নাটকে
সর্বশেষ অভিনীত নাটক : 'চিড়িয়াখানা' নামে একটি ধারাবাহিক

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




