৭ দিন হলো জোর করে আমার মাথা ন্যাড়া করা হয়েছে। আজ তাই জোর করে এক জায়গায় বেড়াতে গিয়েছিলাম, ঢাকা থেকে অনেক দূরে।
আমি দৌড়ে যাচ্ছি সামনের দিকে
একটু দাঁড়ালাম
আবার দৌড়
ভালো করে আপনি চেয়ে দেখুন, দেখুন তো চিনতে পারেন কিনা
খুব চাপের মধ্যে আছি, তাই এখানেই ছাড়তে হলো। ওহ্, কী শান্তি! প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড, ওকে!
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ইতিহাস।
চলুন, ইতিহাসের সিঁড়িতে হাঁটি
আমার ভুবনভোলানো হাসি!
ইতিহাসের সিঁড়িতে আমি বসে থাকি
আমি ইতিহাসের পিঠে চড়েছি
ইতিহাসের পিঠে চড়ে আমি পা দোলাচ্ছি
আমি আরও পা দোলাচ্ছি ইতিহাসের পিঠে চড়ে
দেখুন
দেখুন
আমি উড়ন্ত পাখির ছবি তুলতে চেয়েছিলাম। ৩টা পাখি ক্যামেরার বাইরে থেকেই উড়ে গেলো। ১টা পাখি ডালে বসে আছে।
ইতিহাসকে পেছনে ফেলে চলে আসি
গাড়িতে উঠে বরাবরের মতো সাফারি চকোলেটের জন্য কাঁদলাম না। আমার হাতে এক প্যাকেট পটেটো ক্র্যাকার্স গুঁজে দিল আমার মামা। আমার খুব রাগ হলো, এসব আমি খাই না। কিন্তু খিদে পেয়েছিল খুব। দাদার কোলে বসে নির্লজ্জ বাফুনের মতো পটেটো ক্র্যাকার্সই খেতে থাকলাম।
যখন ঘুম ভাঙলো, দেখি আমি আম্মুর কোলে। আমাকে রাতের খাবার খাওয়ানোর জন্য তোড়জোড় হচ্ছে। কিন্তু আমি সাফারি চকোলেটের জন্য খুব কাঁদলাম। তখন মাসুদ ভাইয়া আমাকে চকোলেট এনে দিল, চকোলেটের খোসা ছাড়িয়ে দিল।
চকোলেট ছাড়া বাঁচতে পারি না।
উপরের গুলো দেখার পর নিচের গুলো ফ্রি