জাতীয়তাবাদ যখন দ্বিধাগ্রস্থ তখন যা হবার এখন তাই হচ্ছে। পশ্চিম বাংলার বাঙ্গালীদের নিয়েই যত সমেষ্যা তার মধ্যে বেশীরভাগ হিন্দু নোংরা একটি ধর্মের অনুসারী আর বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ মুসলমান অর্থাৎ সৈয়দ বংশিও র্মযাদা(এই বংশ সর্ম্পকে নবীজি নিজেই বিদায় হজ্বের বানীতে পরিস্কার করে দিয়েছিলেন বংশ গোত্র বা বর্ন দিয়ে মানুষকে আর ছোট করা যাবে না)। এই সংখ্যাগুরু উন্নত মুসলমানদের জন্য চাই আলাদা একটা জাতীসত্বা যা পক্ষান্তরে মুসলিম ভাবধারাও বহন করবে। যদিও ইতিহাস বলে বাংলাদেশের মুসলমানরা প্রায় সবাই সমাজিক র্মযাদা লাভের আশায়ই ধর্মান্তরিত হয়েছিল।
আদিবাসীদের জন্য এই মুনলিম চক্রটির যারপরনাই কান্নাকাটি যার ফল দারাল আমরা বাঙ্গালী কিন্তু নাগরিকতার বেলায় আমরা বাংলাদেশী বলে পরিচিত হলাম। আমরা বাঙ্গালী হলে দাদারা যদি সুরসুরি দেয়, কাতুকুতু দেয় বা মাথার উপর বসে চাবুক ঘোড়ায়। সেই সব অদৃশ্য জুজুর ভয়ে সেই যে ১৯৭৫ এর পর থেকে আমরা বাংলাদেশী হলাম আজও তাই রয়ে গেলাম। শেখ হাসিনাকেও তারা বোঝাতে সক্ষম হলেন বাংলাদেশীর এই জাতীয় মুসলিম কারিশমা। তাইতো বাংরাদেশী গরুগুলান জঙ্গি আর্দশে উদ্ভুদ্ধ্য হয়ে হুরপরীদের সাথে নাচনা গানা করার উদ্দেশ্যে জিহাদে শহীদ হওয়ার সহজ পথটি বেছে নিয়েছে। বাঙ্গালী জাতীয়তাবদে বাঙ্গালী জাতিকে ফিরতেই হবে, তা না পারলে জঙ্গিত্ব আমাদের ছারবে না। জাতীয় সংগিতের প্রতিটি অক্ষর ও লাইনের মানে উপলদ্ধি করতে পারলেই বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের মর্ম অনুধাবন করা যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৯