somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক
প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

হাজিবাবা ৪ পর্ব

২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গল্পকার মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

আত্মসাধকের সার্থক ভালোবাসার গল্প...

“ধনদৌলত হারিয়ে কে অধন হলো অথবা কে ধনী হলো তা অন্যের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে, আমার খুব কষ্ট হয় যখন আমি যথেষ্ট খাবার কিনতে পারি না। তবে খুশির খবর হলো, পৃথিবীতে এখনো সর্বহারাদের সমব্যথী আছে। আমার মত অনেকে বিশ্বাস করে, সূর্য না উঠলে দিনের শুরু হয় না এবং ধর্ম অমান্য করলে অমঙ্গল হয়। ধর্মাচরণে স্বর্গবাস অথবা পাপাচরণে নরকবাস করব।” বলে হৃদয় বুক ভরে শ্বাস টানে।
চারপাশে তাকিয়ে নদী বললো, "আমি বিশ্বাস করি অপমান করলে অপমানিত হতে হয়। আমি তোমাকে অপমান করেছিলাম।”
“অনেক জ্ঞানীগুণী আছে যারা বিজ্ঞানকে অজ্ঞান করার জন্য জ্ঞান ব্যবহার করে। আমি অজ্ঞান মানুষ এবং তাদের সাথে দূরত্ব বজায় রাখি। ত্যানা ধরে টানাটানি করে ন্যাংটা হতে চাই না। শব্দের একাধিক অর্থ আছে এবং অন্যভাবে সংজ্ঞিত করা যায়। সন্ধিবিচ্ছেদে অক্ষর এবং সন্ধিযোগে শব্দ হয়। অক্ষরবৃত্তে কবিতা লেখা যায়। অনেকে জানে না অমিত্রাক্ষর হলো অন্ত্যমিলহীন এবং যতির বাঁধাধরা নিয়মলঙ্ঘনকারী ছন্দরীতিবিশেষ। অন্ত্যেষ্টির অর্থ মৃতের সৎকার এবং অন্ত্যমিলের কবিতা দুর্বোধ্য হলেও শব্দের অর্থ জানলে সহজবোদ্ধ হয়। অতর্কিতে অকুস্থানে উপস্থিত হয়ে অকীর্তি দেখলে সত্যি আক্কুলগুড়ুম হয়। জীবন থেমে থাকে না এবং শখের বয়স নেই। সফলতার আসল অর্থ আল্লাহর সন্তুষ্টি। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা সত্যি খুব সহজ, সমস্যা হলো আমরা সত্বর প্রিয় এবং সহজে হতাশ্বাস হই।” বলে হৃদয় বুক ভরে শ্বসা টেনে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে।
মাথা নেড়ে গম্ভীরকণ্ঠে নদী বললো, “তোমার সাথে আর হাসিঠাট্টা করা যাবে না, উলটা পালটা বুঝলে মাথার মাঝখানে ঠাঠা পড়বে।”
"ডাকের কথা আছে, যা হয় ভালোর জন্য হয়। ডাকের কথার বাস্তব সাক্ষী আমি এবং নিশ্চয় তোমার অভিজ্ঞতা অথবা প্রত্যক্ষ জ্ঞান আছে। যাই হোক, একজন মূমূর্ষ ব্যক্তির তত্ত্বাবধায়ক স্বপ্ন দেখলো, মূমূর্ষকে ভেরেণ্ডার ছাতু খাওয়ালে সে সুস্থ হবে। তুমি নিশ্চয় চিন্তিত হচ্ছ, ভেরেণ্ডার ছাতু কী? ভেরেণ্ডার ছাতু খেলে ভালো মানুষ পাগল হয়। আমার লক্ষ্যার্থ তা নয়, তবে যা লক্ষিত হয়েছে বা লক্ষ্য তা হলো, যেকোনো রোগীর জন্য ভেরেণ্ডার ছাতু জীবননাশক। ভেরেণ্ডা খেলে পেটের ভিতর খালি চুলকায়। স্বপ্নের কিছু গণ্ডি আছে যা অতিক্রম করলে দণ্ড্য হয়। স্বপ্ন আমাদেরকে নিয়ন্ত্রণ অথবা নিরালম্ব করতে পারে জেনেও রাত জেগে স্বপ্ন দেখে স্বপ্নদর্শী হতে চাই না। নিরাপত্তার জন্য নিরাধার অথবা নিরাতঙ্ক হওয়ার জন্য নিরানব্বই বার শান্তিমন্ত্র জপে নিরাকুল হব তবুও ভেরেণ্ডার ছাতু খাব না।" বলে হৃদয় মাথা নেড়ে কপট হাসে।
বুক ভরে শ্বাস টেনে বিচলিত হয়ে নদী বললো, "কখন কী হবে কেউ জানে না। অন্তত আমি জানি না। ডাকসুন্দরী হওয়া সত্ত্বেও টুইয়ে টুইয়ে বুড়ি হচ্ছি।”
“যারা বলে আমি মানুষ হতে চাই, ওরা এমন কিছু হতে চায় যা তার আয়ত্তের বাইরে। পাপে তাপে মানুষ। পাপমোচনের জন্য আমরা সাধনা করি। নিষ্পাপ হই। নিরাময়ের জন্য দাওয়াই খাই। সুস্থ হই। আবার পাপ করি। আবার অসুস্থ হই। চক্র চলতে থাকে। আমরা নিজের ভুল ধরতে পারি। যে পারে না যে হয়তো অবুঝ। অবুঝের বাছবিচারের ধরন আলাদা।”
"খামোখা এত চিন্তিত হচ্ছো কেন? বাস্তবতা হলো বিষয়বস্তু। চিন্তার কারণে নেই। কেউ ভুল ধরলে বলবে, মনোযোগ দিয়ে ব্যাকরণ শব্দের অর্থ পড়তে থাকো, সহজে সত্যাসত্যের মর্মোদ্ধার হবে।”
“বই পড়ে পাঠক হওয়া যায়, কবি হওয়া যায় না। কবিতা বুঝতে হলে দীক্ষা এবং জ্ঞানের দরকার। কাজ করলে হাঁড়িতে চাউল পড়ে এবং সালান রান্না হয়। কবিতা লেখা ভালো অভ্যাস। পাপ থেকে দূরে থাকা যায়। সমাজে থাকতে হলে ন্যায্য মূল্য দিতে হয়। জংলায় থাকলে শিকার করতে হয়, শিকার করতে না পারলে উপোস থাকতে হয়। তিক্ত সত্য হলো, অর্থকষ্টে ক্লিষ্ট হয়ে মানুষ আত্মহত্যা করে। ইয়া আমার প্রতিপালক, অর্থকষ্টকে আমাদের থেকে দূরে রাখো।”
"কর্মদোষ একটা শব্দ আছে, এই শব্দ আমাদেরকে অনেক সময় বিপাকে ফেলে। অনেক ধেয়ানচিন্তা করে জেনেছি, কর্তব্যকর্মে আমরা দায়িত্বহীন এবং নিজের দোষ কখনো স্বেচ্চায় স্বীকার করি না। নিজে করলে সাধনা অন্যে করলে হয় অন্যায়। আমবাত চোখে দেখা যায় না এবং আমচুর পুরুষরা পছন্দ করে না।"
"পানি যেমন পথ খুঁজে বার করে এবং জীবন যেমন আদল নেয় তদ্রূপ লেখকের কল্পনা কাগজে অঙ্কিত হওয়ার জন্য পথ খুঁজে পায়। ভাব ধরে ভাবুক হওয় যায় না। নিষ্কামরা লাঙলে ঈষা লাগাতে পারে না। ভাবুক হতে হলে ভাবের সাগরে ভাসতে হয়। ভাবুক হতে চেয়ে বোকা বনেছি। এখন আমি প্রভুর স্পর্শ চাই। জানি আমি অকৃতজ্ঞ এবং অজ্ঞ, তারপরেও আমি আমার অন্তরকে অন্তার্যামীর জন্য আসন বানায়েছি। আমি অন্যদের একজন, তুমি অনন্যা।" বলে হৃদয় অপলকদৃষ্টে তাকায়।
ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে নদী বললো, “হেলাফেলা করে বিফল হয়েছি। সফল হওয়ার জন্য যথেষ্ট জায়-ফল বিক্রি করতে হবে। মনকষাকষি করে অন্যের মুখাপেক্ষী হয়ে নিরবচ্ছিন্ন কষ্টভোগ করতে চাই না।”
"বিষয় যতো গুরুত্বপূর্ণ ততো বেশি সর্তক হতে হয়। বেহেস্ত আটা এবং দোজখ একটা কম জানার পর থেকে আমি চিত্তচাঞ্চল্যে ভোগছি। তোমাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করলে অমঙ্গল হবে। নর এবং নারী মিলে এক জোড়া হয়। শুধু নর হলে আদম আঃ এখনো বেহেস্তে থাকতেন। যারা ধর্ম মানে তারা জানে আদম আঃ প্রথম পুরুষ। নারী ছাড়া কোনো কিছু জন্ম নিতে পারে না এবং নর ছাড়া নারী কিচ্ছু জন্মাতে পারে না।”
"আমাকে কিছু বলছ নাকি?" বলে নদী কপাল কুঁচ করে।
হাসার চেষ্টা করে হৃদয় বললো, "বাস্তবিক হতে হলে মৃত্যু শব্দের অর্থ জানতে হবে। আমাদের জন্ম হয় প্রায়শ্চিত্তের জন্য, মৃত্যু হয় স্বর্গ অথবা নরকে পৌঁছার জন্য। সমস্যা হলো, অন্তরের কুমন্ত্রণা এবং ষড়রিপুর যন্ত্রণায় পাপ পুণ্য স্বর্গ নকরের চিন্তা বাদ দিয়ে আমরা শক্তি এবং সম্পদের জন্য মরিয়া হয়ে মরামারি করে মরি।”
“হ্যাঁ, ধনী হওয়ার জন্য দিন রাত কাজ করার পরেও দায় বাড়ে, দেনা বাড়ে, বাড়ে চাওয়া পাওয়ার ইচ্ছা। আমি যা চাই তা সবাই চায়। চাই চাই করে চাতকিনী হয়েছি, সাগর নদী খাল বিল সব শুকায় তবুও পাওয়া হয় না। কিন্তু কী চাই তা আমি জানি না। শুরুতে যা চিন্তা করেছিলাম শেষ তা-ই চিন্তা করলাম। তাদের ভিড়ে হারাব যাদেরকে অন্যরা তাড়া করে।"
"স্বার্থসিদ্ধির জন্য আমি নিঃস্বার্থে কাজ করি। ক্ষমা আল্লাহর বিশেষ গুণ। গুণান্বিত হতে হলে ক্ষমা করা শিখতে হবে এবং অন্তত নিজের সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করে সকলের জন্য পৃথিবীকে বাসোপযোগী রাখতে হবে। অন্য গ্রহে মাটি নেই, অনীপ্সিত বাতাসে শুধু দীর্ঘশ্বাস, পানি হয়েছে হীম, শুনশান পরিবেশে স্বপ্নরা অলস। বেশি বাড়াবাড়ি করলে হাসরের মাঠে দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে, কী ছিল ভুল, কেন হয়েছিলাম আলাভোলা? উত্তর আমি জানি না।"
"অনিলে থাকে আগুন, আকাশে থাকে বৃষ্টি, অনিষ্টাশঙ্কায় পরিকল্পনার বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়, অন্তরের কুমন্ত্রণায় অনিষ্পত্তি বাড়ে। অনিষ্টাচরণে হয় অনিষ্ট। অনুকরনীয় অনুকরণে হয় মঙ্গল। ভাগ্যে বিশ্বাসীরা নাস্তিক্যে বিশ্বাস করে না, মৃত্যুর পর ছাই অথবা মাটি হব, পানিতে মিশে নিশ্চিহ্ন হলেও আত্মা চলে যায় অমরাবতী।”
"আশীর্বাদ করি, সফলতা হোক তোমার কবিতার শেষ অক্ষর। শব্দের বিম্বে থাকুক সুখ, ছন্দের প্রতিবিম্বে থাকুক স্বস্তির স্পর্শ। সুখ হোক তোমার কবিতার ভাব, শান্তি হোক কবিতার যতি ছেদ, অবশেষে সাবশেষ কবিতা শেষ হোক স্বর্গে।"
"আমি বিশ্বাস করি উপসেবনকারীরা বিশ্বাসঘাতক।"
“ওসব আমার জানার বিষয় নয় এবং জানতেও চই না। আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই এবং এই মূহূর্তে তোমার মতামত জানতে চাই। সূর্যোদয়ের পূর্বমূহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারব না।” বলে হৃদয় অপলকদৃষ্টে তাকায়। নদী তার সামনে যায়। দুহাতে বাজু ধরে উরে টানলে ধাক্কা মেরে তাকে দূরে সরিয়ে রাগান্বিতকণ্ঠে নদী বললো, "দূর হও! তোমার আবিল মনে পাপ আছে। তুমি আমাকে কলুষিত করতে চাও।"
নিজেকে সামলে হৃদয় বললো, "আমি তোমাকে ক্ষমা করেছি, তুমি আমাকে ক্ষমা করনি।”
“আমি এখনো নিষ্কলঙ্ক। কথাচ্ছলে তুমি আমাকে কলঙ্কিত করতে চাও। তোমাকে ক্ষমা করে কলঙ্কিনী হতে চাই না।” বলে নদী অপলকদৃষ্টে তাকায়।
হৃদয় পিছু হেঁটে বললো, "বনচারী হয়ে জেনেছি, আততায়ীরা অতীত ভুলে না। তাদের জড় ঠিকাছে এবং শুরুতে যা শুরু হয়েছিল তা ওরা চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু মুসলমানরা আলাভোলা। আল্লাহর আদেশ নিষেধ এবং রাসূলের আদর্শ না মেনে আমরা বিভ্রান্ত এবং বিপর্যস্ত হয়েছি। অন্য ধর্মাবলম্বীরা নিজস্ব নিয়মে চলে। কেমনে মুসলমানদেরকে ধ্বংস করা যায় তা হলো তাদের আদর্শ। আমরা গরু খেয়ে হাবাগোবার মত গোবেচারার মাথায় বাড়ি মারি। ইয়া আল্লাহ, পৃথিবী আপনার এবং আপনি হলেন সবকিছুর স্রষ্টা। আমাদেরকে সত্যাসত্য জানার এবং বুঝার জ্ঞান দাও। অজ্ঞতার কারণ আমরা শয়তানের বশ্য হয়েছি। ক্ষমা করে আমাদেরকে রক্ষা করো।”
“অবশেষে তুমি আমাকে অভিশাপ দিচ্ছ?"
"শাপান্তের জন্য শপ্তরা অন্যকে অভিশাপ দেয়। আমি বিশ্বাস করি, শাপে শমগুণ নষ্ট হয়।"
“তুমি যা বুঝাতে চেয়েছ, আমি তা বুঝিনি।"

চলবে....
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১১
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খালেদা জিয়ার মৃত্যু রাজনীতির মাঠে বিরাট শূন্যতা

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯

 
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বেগম খালেদা জিয়া এক উল্লেখযোগ্য চরিত্র। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপির টালমাটাল পরিস্থিতিতে তিনি দলটির হাল ধরেন। সেনানিবাসে গড়ে উঠা দলটাকে রাজপথে বেড়ে উঠতে গৃহবধূ থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

"তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।"

লিখেছেন এমএলজি, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৩০

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।" বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনায় এ কাজটি করা হয়নি বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যাচ্ছে।

বিষয়টি সত্য কিনা তা তদন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

ইয়াতিমদের সাথে ইফতার অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়া, ছবি https://www.risingbd.com/ থেকে সংগৃহিত।

তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্ত্রীও তিনি। তাকেই তার বৈধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বছরশেষের ভাবনা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮


এসএসসি পাস করে তখন একাদশ শ্রেণিতে উঠেছি। সেই সময়ে, এখন গাজায় যেমন ইসরাইল গণহত্যা চালাচ্ছে, তখন বসনিয়া নামে ইউরোপের ছোট একটা দেশে এরকম এক গণহত্যা চলছিল। গাজার গণহত্যার সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

উৎসর্গ : জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP)

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮



খিচুড়ি

হাঁস ছিল, সজারু, (ব্যাকরণ মানি না),
হয়ে গেল “হাঁসজারু” কেমনে তা জানি না।
বক কহে কচ্ছপে—“বাহবা কি ফুর্তি!
অতি খাসা আমাদের বকচ্ছপ মূর্তি।”
টিয়ামুখো গিরগিটি মনে ভারি শঙ্কা—
পোকা ছেড়ে শেষে কিগো খাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×