somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক
প্রভাবপ্রতিপত্তি আজীবন থাকে না। প্রতারকরাও প্রতিরিত হয়। ক্ষমতাচ্যুত হলে ক্ষমতাসীনের কী হবে? কবর অথবা শ্মশানে প্রতিদিন মৃতসৎকার হয়। ©_Mohammed Abdulhaque [www.mohammedabdulhaque.com]

হাজিবাবা ৭ পর্ব

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গল্পকার মোহাম্মাদ আব্দুলহাক

আত্মসাধকের সার্থক ভালোবাসার গল্প

[ ] পরিচারিকা জানালার আড়াল থেকে দেখছিল। আলতো পায়ে হেঁটে দরজার পাশে যেয়ে বাঁ পায়ে গোবরাটে পাড়া মেরে ডান পা বার করতে চেয়ে মাথা নেড়ে পিছু হাঁটে। [ ]

হাতের ইশারায় ডেকে নদী বললো, “আমার পাশে আসো, আমি তোমাকে অষ্টপ্রহর ভালোবাসবো। তুমি না জানলেও আমি জানি, প্রতি ভোরে নতুন সূর্য ওঠে, গাছে নতুন পাতা গজায়। টুনিরা নতুন সুরে টুনটুন করে। তুমি কবে আমার বাসরে গুনগুন করবে?”
ঘোরে দাঁড়িয়ে শান্তকণ্ঠে হৃদয় বললো, "বিরখণ্ডি পছন্দ করি কামিনীর কামার্ত হাসি। লণ্ঠন জ্বালিয়ে বৈকুণ্ঠপুরী খেলার জন্য বৈকুণ্ঠধামে যেতে চাই না।"
"সবার মনে মানের ভয় আছে।"
"হ্যাঁ, ভয়ার্ত হলে বোকারা কানা গরুর মত ভিন পথে দৌড়ে।”
"লোভে মানুষ অত্যন্ত হিংস্র হয়। আমার মনে লোভ আছে। আমি নির্লোভ হতে চাই। যে যা চায় সে তা পায়। বাতাসের মত সভ্যতাও বাস্তব। মায়ায় প্রভাবিত হয়ে হায়া ভুলে বেহায়া হতে চাই না।"
"যৌবনে মন করলেছিলে উদাসি, ও গো রূপসি, তোমার প্রেমে মজে হয়েছি সন্ন্যাসী। রূপসি গো রূপ তোমার সর্বনাশী।”
“বৈধভাবে আমাকে স্পর্শ করো, আমি তোমাকে স্বর্গসুখ দেব।"
"আমি যা চাই তা শুধুমাত্র স্বর্গে পাব।"
"দোয়া করি স্বর্গ তোমার গন্তব্য হোক।"
"আমি নিরানন্দ হয়েছি, তোমার মাঝে আনন্দ বিদ্যমান। ক্লেশে এখনো ক্লিষ্ট হইনি। অন্তর্দৃষ্টে তাকিয়ে দেখো, আকাশে আশার সূর্য উদীয়মান।"
"সর্বার্থসাধিকা হতে হলে কী করতে হবে?” বলে নদী অপলকদৃষ্টে তাকায়। শান্ত এবং গম্ভীরকণ্ঠে হৃদয় বললো, "আত্মিক সাধনায় আত্মশুদ্ধি শুধু তাদের হয় যারা সত্যিকারের সাধক হতে চায়। যোগলব্ধ শক্তি বলে সর্বার্থসাধক হতে চাইলে নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে, আমি কি সত্যি আত্মসাধক হতে চাই? আমি কি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত? সম্মিলত ভাবে অন্তরাত্মা সম্মত হলে সংশুদ্ধির জন্য চরিত্র সংশোধন এবং ভুল সংশোধন করতে হবে। শুদ্ধ্যশুদ্ধির অর্থ জেনে পরিশুদ্ধির জন্য প্রস্তুত হতে হবে। ষড়রিপু সম্বন্ধে জানতে হবে। অন্তরকে নিয়ন্ত্রণ করার মন্ত্র শিখতে হবে। অন্তরের কুমন্ত্রণায় বিভ্রান্ত হয়ে আমরা তড়িঘড়ি করে বিভ্রাটে পড়ি। ত্যাগ এবং সাধনায় স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করতে পারলে প্রশান্ত আত্মা পরিতৃপ্ত হয়ে মত্যুকে বরণ করবে। আল্লাহ হলেন সর্বান্তর্যামী এবং সকলের অন্তরের খবর জানেন, বিধায় সর্বাবস্থায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। উপবাস হলো উপাসনার সিংহভাগ, উপবাসে সত্তা নিস্তেজ হয়। দৃষ্টি সংযত এবং সুনিয়ন্ত্রিত থাকলে কামরিপু আয়ত্তে থাকে, চোখে দেখার পর কামরিপু উত্তজিত হয়, মনে কামনা জাগে এবং সত্তা কামার্ত হয়, তারপর সম্ভোগ পাপ পুণ্য অন্যায় অত্যাচার। প্রাণ হলো জীবনীশক্তি। নিষ্প্রাণ সত্তাকে সত্বর সৎকার না করলে সপ্রাণরা বিপর্যস্ত হয়।”
‘সাদাসিধে সাধনায় সর্বার্থসাধিকা হওয়ার জন্য আমি সংসারজীবনে প্রবেশ করতে চাই, দয়া করে আমাকে সাহায্য করো। আমি বিশ্বাস করি সচেষ্টরাই সম্পূর্ণ সাফল্যমণ্ডিত হয়।"
“সীমালঙ্ঘন করে আমি অত্যাচারীদের দলভুক্ত হয়েছি। ইয়া আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করো।" বলে হৃদয় চোখ বুজে করজোড় করে। অপলক দৃষ্টে তাকিয়ে নদী বললো, “পরিতৃপ্ত আত্মারা স্বর্গে যাবে। জগতে কেউ আত্মতৃপ্ত হতে পারেনি।"
“তোমার কথাবার্তায় স্পষ্ট, অদ্য তুমি ঝামেলায় আছ। মনকে নিয়ন্ত্রণ করে তাকে চিনার চেষ্টা করো যার আয়ত্তে আত্মা। আধ্যাত্মিক চিন্তায় আত্মশুদ্ধি হলে চিন্তকের আত্মতৃপ্তি হয়।"
"তুমি যা বলেছ তা আমিও করতে চাই কিন্তু পারি না। জানি না কেন, তা কি আমার অহংকার না ব্যথর্তা?"
"আল্লাহকে আমরা অন্তরে লুকিয়ে রাখি এবং যখন কষ্টে ক্লিষ্ট হই তখন নির্জনে বসে মনেমনে কথা বলি। দোয়া করি সাধ্যসাধনায় আত্মশুদ্ধি হোক।"
"হৃদয়, ডান হাত বুকের বাম পাশে রেখে মনে মনে বলো, যা বলব সব সত্য বলব।"
"কেন?"
"আমি কি তোমার মানসী?"
"সময়মতো বলব এবং নিশ্চয় তুমি হতাশ হবে না।"
"তাইলে আমার সমস্যা অন্য কোথাও হচ্ছে এবং সত্বর তা খুঁজতে হবে। অপমৃত্যুর চেয়ে কষ্টেসৃষ্টে জীবনযাপন অনেক উত্তম।"
"মানুষ দেখলে আমি বিত্রস্ত হই। বাঘ আমাকে সমীহ করে। হত্যা অথবা অপমান করার জন্য মানুষ আমাকে আক্রমণ করে। হিংসা এবং ঘৃণা মানুষকে নরকে নিয়ে যাবে।"
"যা অন্তরে ভয়োৎপাদন করে তা থেকে দূরে থাকি এবং বিদ্রূপ পরিহাস মোটেই পছন্দ করি না। উৎপীড়নে উৎপীড়িত হয়েছি। উৎপিঞ্জর হতে চাই না। উৎকণ্ঠিত এবং অত্যন্ত তৃষ্ণার্ত হলে বঙ্গোপসাগর ঝাঁপ দেব।”
"দৈহিক সুখ থেকে সেই কবে বঞ্চিত হয়েছি। খরায় কপাল হয়েছে চচ্চড় কিন্তু বেহায়া মন হয়েছে চঞ্চরীক। অনেক কষ্টে চুড়ো-খোঁপা বাঁধা শিখেছি এবং ভেবেচিন্তে আশ্বস্ত হয়েছি, পুঁটিমাছের ফুটানি হাঁড়ি ফুটো করতে পারে না।”
"জীবনকে তার গতিতে চলতে দেওয়াই উত্তম। কারো ভুল ফুল হয়, কারো হয় শূল।"
"অহিংস আমি আশিসে বিশ্বাসী, গলায় ঝুলি ঝুলিয়ে অনাথ অসহায়ের মতো মাবুদের দুয়ারে পড়ে থাকি। প্রেমের অনেক গুণ। ভিখারিকেও রাজা বানাতে পারে। সমস্যা হলো, প্রেম বেচে পাতে ভাত পড়ে না।" বলে হৃদয় মাথা নাড়ে। বুক ভরে শ্বাস টেনে নদী বললো, "বন্দে বন্দিনী হয়েছি, চাইলেও বাবুইর মত ডানা মেলতে পারি না, কবিদের কবিতা পড়ে মন নড়াচড়া করে, কবির মনের কথা পড়ার পর মন বিমনা হয়ে ওড়ে, রাতের শেষে দিনের শুরু হয়, আবার রাত হয়। হাত পা গুটিয়ে বসে থাকতে পারব না, আমার পেট পিঠ আছে, রোদে মগজ তাতায়, ঠাঠা রোদে পুড়তে চাই না, হয়তো কলাগাছের পাতা অথবা গুবাকের খোলে সূর্যকে আড়াল করব। কিছু করতে হলে নিজেকেই করতে হয়। বাবুই বাসা বানাতে পারে, কোকিলা দূর থেকে তাকিয়ে থাকে, কাক অথবা শালিকের ডিম ফেলে কোকিলের ছানা বড় হয়। আমি সংসারী হতে চাই। আমাকে বরণ করো নইলে একালা একলি হেঁটে তুমি নরকে যাবে।”
"পণ্ডিতের বকাবকি ভালো লাগে মূর্খের মৌনব্রত। কথার মারপ্যাঁচ এবং জিলাপির আড়াই প্যাঁচে মজা থাকে। তোষামোদে নির্বোধ খুশি এবং কচালে মনকষাকষি হয়। আত্মসংযমে সত্তা সংযত হয়, মোহে হয় সংমোহ। আবেগে সংবেগ এবং বৈষম্যে হয় বৈসাদৃশ্য। বৈদের কুচিলায় আরোগ্য এবং যুগপৎ অবলম্বনে দুরারোগ্য লাভ হয়। কর্মাধ্যক্ষ হতে হলে কর্মাকর্ম পরিবর্জন করতে হয় নইলে কর্মিষ্ঠের কর্মার্হ কর্মানুরূপে কর্মান্তর হয়। অহংকারীর অমৃত বিষতূল্য।"
"আজ সত্যি চমৎকৃত হয়েছি।” বলে নদী চোখ কপালে তোলে। শান্তকণ্ঠে হৃদয় বললো, "বাস্তবতা অত্যন্ত আচম্বিতে এবং সত্য সত্যি হিংসাত্মক। স্রষ্টার শপৎ করে বলছি, অমৃতলোকের সুধা বোড়া সাপে বিষের চেয়েও বিষাক্ত। আমি নিশ্চয়তার সাথে বলতে পারব স্বর্গের নিষিদ্ধ ফল ছিল সৃষ্টিনাশা। সেই ফল স্পর্শ করে কেউ স্পর্ধিত হতে চায়নি কিন্তু হাওয়ার প্রেমে মজে আদম প্রলুব্ধ হয়েছিলেন। আল্লাহর আদেশ অমান্য করে সীমালঙ্ঘন করার পর আয়ুষ্করের বিষক্রিয়ায় রিপুদের তাড়না শুরু হলে স্বর্গ থেকে বিচ্ছুরিত হয়ে পৃথিবীতে এসে পাপের প্রায়শ্চিত্ত করার পর উনাদের মৃত্যু হয়েছিল এবং কর্মফল ভোগের জন্য কল্পান্তের পর সকল পুনরুত্থিত হব। ইয়া আল্লাহ আমাদেরকে ক্ষমা করো, প্রেম প্রেম জপে আমরা প্রতারিত হচ্ছি। পরচর্চা অন্যায় এবং অবৈধ প্রেমের নাম পরকীয়া জেনেও আমরা পাপে লিপ্ত হই। বাস্তবিক হতে চেয়েও পারি না। আত্মার আদল আকৃতি আমি কখনো দেখিনি।"
"না পারলাম বোকাকে ধোঁকা দিতে না পারলাম না সাগরে ডুবে মরতে। তুমি নিশ্চয় জানো, সাগরজল বাষ্পিত হলে পানের যোগ্য হয়?”
"আমি বিশ্বাস করি তুমি দুর্গতিনাশিনী। ভয়নাশিনীর বিধুবদন দেখতে চাই।”

[ ] এমন সময় চা নাস্তা টেবিলে রেখে নদী অথবা হৃদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়ে পরিচারিকা হতাশ হ‌য়। [ ]

মোবাইলে দিকে তাকিয়ে নদী বললো, "হৃদয় নদীতে হৃদকমল ফোটে হৃৎপিণ্ডের স্পন্দনে স্পন্দিত হয়েছে সুহৃদ। হৃদয়ের সম্পর্কে সম্পর্কিত হতে চাই হৃদি। হৃষ্ট হৃদে হৃদ্যা ডেকে হৃষিত করে হৃদয়েশ হও। দোহাই, হৃদ্য পরিবেশে হৃদয়হীনের মত দাঁড়িয়ে থাকলে অভিশপ্ত হব হৃত।”
লাঠি বগলদাবা করে আলতোভাবে হাততালি দিয়ে হৃদয় বললো, “অভিনন্দনে অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। প্রাপ্য ছিল হয়তো, তাই প্রাপ্ত হয়েছি। ক্ষমায় মোক্ষ লাভ হয় জানার পর ক্ষমা করে ক্ষমার্হ হওয়ার ব্রত করেছি।”
"কবি এবং ডাক্তারের সামনে সাবলীলভাবে মনের কথা বললে লাভ হয়। কবিরা নতুন কবিতা লেখে এবং ডাক্তারের ওষুধে নিষ্কামরা কামুক হয়। ওঝরা খামোখা আজুরা আদায় করে।” বলে নদী হাসার চেষ্টা করে। কাঁধের ঝুলি ঠিকঠাক করে হৃদয় বললো, “অকপটে এত তিক্ত সত্য বলতে হলে কমপক্ষে কয়েক হায়ন ধেয়ান সাধনা করতে হয়। শুধু মানুষ মনের ভাব ভাষায় প্রাকশ করে। আক্ষেপ তাদের জন্য, যারা পরিবেশের ভাষা বুঝে না। ধৃতিমানরা জানে, যতনে রতন হয়, অযতনে রতন হয় মাটি।"
"অনন্তরূপা মেঘের দিকে তাকালে কল্পনাবিলাসীর কল্পনার হয় অবভাস। কেউ দেখে সুখের হাতছানি কেউ দেখে দুর্দশা অথবা দুঃখের পূর্বাভাস। কাঁচা আমকে রাসায়নিক ভাবে পাকিয়ে লাভ নেই, আস্তেধীরে পাকলে সুস্বাদু হবে নইলে পেটনামবে। কুসংস্কার লোকাচার গ্রাস করে।”
"মনে সব থাকে এবং মন মগজকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাতাস সবার জন্য এবং সবাই নিশ্বাস টানি। কেউ উপাসনা করে, কেউ নিশ্বাস টেনে বিশ্বাসী হয়। বস্তুতন্ত্রে বিশ্বাসীরা বাতাসের গূঢ়তত্ত্ব জানে না। দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিচ্ছু করার নেই। ছন্দেবন্দে কার্যোদ্ধার হয় না এবং সবাইকে মাওলা ছপ্পর ফুঁড়ে দেয় না।"
"হায়রে ভঁইসা ঘি, তুমি কেন গাওয়া হলে না?” বলে নদী কপালে আঘাত করে।

চলবে....
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৪০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খালেদা জিয়ার মৃত্যু রাজনীতির মাঠে বিরাট শূন্যতা

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯

 
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বেগম খালেদা জিয়া এক উল্লেখযোগ্য চরিত্র। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপির টালমাটাল পরিস্থিতিতে তিনি দলটির হাল ধরেন। সেনানিবাসে গড়ে উঠা দলটাকে রাজপথে বেড়ে উঠতে গৃহবধূ থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

"তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।"

লিখেছেন এমএলজি, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৩০

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, "তোমরা জানাযা করে দ্রুত লাশ দাফন কর।" বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিবেচনায় এ কাজটি করা হয়নি বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা যাচ্ছে।

বিষয়টি সত্য কিনা তা তদন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৪

ব্যক্তি বেগম খালেদা জিয়া কেমন ছিলেন?

ইয়াতিমদের সাথে ইফতার অনুষ্ঠানে বেগম খালেদা জিয়া, ছবি https://www.risingbd.com/ থেকে সংগৃহিত।

তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্ত্রীও তিনি। তাকেই তার বৈধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বছরশেষের ভাবনা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৮


এসএসসি পাস করে তখন একাদশ শ্রেণিতে উঠেছি। সেই সময়ে, এখন গাজায় যেমন ইসরাইল গণহত্যা চালাচ্ছে, তখন বসনিয়া নামে ইউরোপের ছোট একটা দেশে এরকম এক গণহত্যা চলছিল। গাজার গণহত্যার সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

উৎসর্গ : জাতীয় নাগরিক পার্টি (NCP)

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৮



খিচুড়ি

হাঁস ছিল, সজারু, (ব্যাকরণ মানি না),
হয়ে গেল “হাঁসজারু” কেমনে তা জানি না।
বক কহে কচ্ছপে—“বাহবা কি ফুর্তি!
অতি খাসা আমাদের বকচ্ছপ মূর্তি।”
টিয়ামুখো গিরগিটি মনে ভারি শঙ্কা—
পোকা ছেড়ে শেষে কিগো খাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×