বাংলাদেশের( আমিও এর মধ্যে) মানবিকতা, ভদ্রতা,সহনশীলতা আসতে ঢেড় সময় বাকী।সমালোচনা সহ্য করবার মানসিকতা আমাদের মধ্যে নাই বললেই চলে।একজন জয়নাল আবেদিন তিনি চীফ হুইপ, মুখের ভাষা শুনলে মনে হয় উষ্ঠা মারি। জনগন বাদেই দিলামএকজন রাজনৈতিক কর্মী কি শিখবে তার কাছ থেকে।্বিপ্লব সরকার আর হারুন আমার একজন সিনিয়র আরেকজন জুনিয়র বন্ধু তারা পুলিশে গিয়ে মানুষ থেকে পুলিশ হয়েছে।জয়নুল না হয় কুত্তার বাচ্চাই বলেছে এই সবতো একজন পুলিশ অফিসারকে সামলানোর দক্ষতা থাকতে হবে।বিচার দেশের আইনের হাতে ছেড়ে না দিয়ে নিজের হাতেই একজন মানুষকে এভাবে রক্তাক্ত করেছে।দেখে শুধু ঘৃনাই লেগেছে। এভাবে দেখেছি আর্মিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের অত্যাচার করেছে।র্যাব লিমনের মত নিরীহ ছেলেকে গুলি করে পঙ্গু করেছে। এসব স্বাভাবিক লক্ষন আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে।খালেদা জিয়ার ছেলে কোকো সিমেন্স থেকে ঘুষ খেয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে প্রমানিত।কিন্তু দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ আছে তা বিশ্বাস করতে নারাজ।হাজার হাজার আওয়ামী সমর্থক আছে যারা জয়নুলের উপড় পুলিশের হামলাকে ইনিয়ে বিনিয়ে সমর্থন করছে।ঠিক তেমনি মতিয়া চৌ যখন পুলিশের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে তখনও এমনি ছিল দেশের জনগন।আমরা আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধবের মধ্যে পুলিশ,রাজনৈতিক আর আর্মি থাকলে প্রায়শই বড় গলায় বলতে ভালোবাসি। আবার পুলিশের ঘুষ নিয়ে আমরাই সমালোচনা করি,রাজনৈতিকের ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে আমরাই সমালোচনা করি। ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেট নিয়ে আমরাই সমালোচনা করি,ডাক্তারদের অবহেলার আমরাই সমালোচনা করি,প্রকৌশলীদের টেণ্ডার নিয়ে দুর্নীতির আমরাই সমালোচনা করি। আবার অবৈধ টাকা খেয়ে আমরাই ভোট দেই।অর্থাৎ বাই রোটেশনে আমরা সবাই দুর্নীতির অনাচারের সমালোচনা করলেও সবাই এই অবস্থার বেনিফিশিয়ারী এবং ভূক্তভোগী। এই অবস্থার পরিবর্তন না হলে আমাদের নেতা হাসিনা-খালেদা, সাহারা,কোকো তারেক চোরা রাই থাকবে।
অফটপিক( কিছু মানুষ আছে এদের চাকুরী পাওয়া নিয়ে নানামুখী গল্প লিখছে ১৮ তম বি সি এস এ ছাত্রলীগ নেতা ৪ জন চাকুরী পেয়েছে এরা হল ঢাকায় পুলিশের ডিসি মোল্লা নজরুল, ডিসি নুরুল ভাই, আর হারুন) এবং প্রসাশনে জয়। আমি নিজেও হারুনের সাথে একই মৌখিক বোর্ডে ছিলাম কিন্তু চিঠি পেতে দেরী করায় ভাইভা দেয়া হয়নি।এর মধ্য হারুন কে বি এন পি জমানায় সারদা থেকে বহিস্কার করা হয়। এরা সকলেই মুক্তিযোদ্বা কোটায় চাকুরী পায়। পরবর্তীতে বি এন পির সময় চাকুরী পায় বিপ্লব সরকার আর প্রলয় জোয়াদ্দার( এখন প্রধানমন্ত্রীর পি এ)। বিপ্লব ছাত্রলীগে বেশী পরিচিত ছিল বিধায় তার উপর বি এন পির সময় অত্যাচার বেশী হয়েছে এবং সে আমেরিকাতেই থেকেছে বেশী সময়।বিপ্লব বিয়ে করেছিল এক সময় ইডেনের সাঃ সাম্পদিকা হাসুকে। আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পরে বিপ্লব ফিরে আসে। তাই অনেকে যে বলেন এদের আওয়ামীলীগ চাকুরী দিয়েছে তারা ভূল বলছেন। কারন ১৮ তম বি সি এস এ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৫০ জনের মত মৌখিক পরিক্ষা দিয়ে চাকুরী পেয়েছে ৪জন)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



