(সংগ্রীহিত ফেইসবুক ফ্রেন্ড থেকে)
সুষ্ঠূ নির্বাচন এই অধিকারটুকুর জন্য পাচ বছর অন্তর অন্তর ক্যাচাল। বেগম জিয়া এই ক্যাচালের এই বারের জন্য সমাধান চান। তিনি ধরে নিয়েছেন সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তিনি জিতবেন ।২০১৮/১৯ সালের নির্বাচনে উনি আবার বলবেন পাগল ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নন। ১৯৯১,১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮ সালে নেতারা যে অদূরদর্শিতা দেখিয়েছেন তার ফল এখন ২০১৩। ------আবারও উৎকন্ঠা।
বি এন পির প্রস্তাবিত ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের তত্ত্বাবধায়ক থেকে ৫ যোগ ৫ নিয়ে সরকার গঠন করা হবে এইবার। তো ২০১৮/২০১৯ সালে উনারা কত সালের উপদেষ্টাদের আনবেন? --- এইটা কোন স্থায়ী সমাধান না। আবারও ক্যাচাল।
আওয়ামীলীগের সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদঃ স্বররাষ্ট্র মন্ত্রী কে হবেন? সংস্থাপন কে হবেন? তাদের প্রভাব কেমন হবে? তারা যদি স্ব স্ব দলের উদ্দেশ্য সাধন করেন কি হবে তখন? এখানে মনে পড়ে যায় ইয়েসউদ্দিন সরকারের অসহায় সুলতানা কামাল,শফি সামিদের কথা। ফলাফল ক্যাচাল।
সম্ভাব্য সমাধানঃ স্থায়ী একটা নির্বাচনের তারিখ যেমন ৭ জানুয়ারী। কোন দৈবঘটনা ঘটলে ১৫ জানুয়ারী। সরকারের বয়স ৫ বছর থেকে ৪ বছর ৯ মাস কমিয়ে আনা। ৩ মাস থাকবে অন্তবর্তী সরকার। এই ধরনের সরকার ততদিন চলবে যতদিন না আগের নির্বাচনের সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্ত দুই দলের দুই নেতা একমত হবেন যে এই পদ্বতি বিলোপ করা হবে। একজন ভিন্নমত হলে এই পদ্বতি বহাল থাকবে।
উপদেষ্টা মন্ডলী ঃ প্রধান দুইটি দল ( আগের নির্বাচনের প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে) একে অপরকে ১০০০ জনের একটি লিষ্ট বিনিময় করবে। (এই লিষ্ট একটি নিদিষ্ট স্টান্ডার্ড মেইন্টেইন করবে) তবে লিষ্টে উল্লেখিত রা বিগত ১০ বছর প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনিতিতে জড়িত থাকতে পারবেন না। আওয়ামীলিগের লিষ্ট থেকে বি এন পি ১০ জন বাছাই করবে আবার বি এন পির লিষ্ট থেকে আওয়ামীলীগ ১০ জন বাছাই করবে। এই ২০ জনের মধ্যে ভোট হবে ।নিজেকে ছাড়া অন্য ১৯ জন কে ভোট দিতে হবে। ভোট সমান হলে লটারী হবে। যে পক্ষের মনোনীত অন্তবর্তী সরকারের প্রধান হবেন বিপোরীত পক্ষের ৫ জন তাদের পছন্দ মত মন্ত্রনালয় পাবে। তারপর অন্য পক্ষের ৫ জন তাদের পছন্দ মত পাবে। এভাবে চলতে থাকবে।
(এই সমাধান একটা উদাহরণ মাত্র)
https://www.facebook.com/kochi.m.kochi

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



