আধুনিক গণতন্ত্রের জনক বলা হয় বৃটেনকে, কিন্তু খেয়াল করে দেখবেন রাজতন্ত্রের ক্ষমতা কমানোর সেই তেরশ শতকের ম্যগনা কার্টা কিন্তু জনসাধারণের স্বার্থে তৈরী হয় নি, তা তৈরী হয়েছিল মধ্যস্বত্বভোগী ব্যারনদের এবং ধর্মীয় চার্চের স্বার্থে। তারপর অনেক শত বছর ধরে বাদানুবাদ, যুদ্ধবিগ্রহের মধ্য দিয়ে তাদের বর্তমানের দলভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু হয়। কল্পনা করতে পারি এখানে কোথাও কাজ করেছিল সূক্ষ্ম একটি বুদ্ধির খেলা। সেটি হল, “ডিভাইড এন্ড রুল”। এ বুদ্ধিটি ইংরেজরা ভারতবর্ষ ছেড়ে যাওয়ার আগেও ব্যবহার করেছে। বারশ বছর পাশাপাশি মিলেমিশে থেকেছে যে হিন্দু আর মুসলমান, সেখানে রায়ট হয়েছে কেবল মাত্র ইংরেজরা চলে যাওয়ার প্রাক্কালে। শেষমেশ ধর্মের ভিত্তিতে দুটো দেশ তৈরী করে দিয়ে গেছে তারা- যেন চিরকালের জন্য দুর্বল হয়ে থাকে স্বাধীনতা পেলেও। দেশের মানুষকে নির্বাচনের নামে কয়েকটি দলে ভাগ করে দেয়ায় সুবিধা হল যে বৃটেনের রাজা আজকের যুগেও তার অস্তিত্ব রাখতে পেরেছে, আগের দাপটে না হলেও, যদিও আধুনিক সমাজে রাজতন্ত্রের অস্তিত্ব থাকার কথা ছিল না। সেদেশের মানুষ জানে যে সরকারী আর বিরোধী দলের ঝগরা-মারামারিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে উঠতে পারে, সেখানে রাজাই তাদের দেবে শান্তি, রাজাই হচ্ছে একতার শেষ সূত্র। এই সেদিনও অষ্ট্রেলিয়া সুযোগ পেয়েছিল ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়ার, সে এখনকার মত অর্ধ গোলক দূরের বৃটেনের রাজতন্ত্রের অধীনে থাকবে, না স্বাধীন হবে। যেখানে স্বাধীনতার আকাঙ্খা সারা পৃথিবীর মানুষের মজ্জাগত একটি চাহিদা, যেখানে আমরা লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্ত দিয়ে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছি, সেখানে অষ্ট্রেলিয়ার জনগণ ভোট দিয়ে অর্ধ গোলক দূরের বৃটেনের রাজতন্ত্রের পরাধীনতা বেছে নিল! তারা বুঝতে পেরেছে যে রাজতন্ত্র না থাকলে আধুনিক দলভিত্তিক গণতন্ত্রে তারাও তৃতীয় বিশ্বের মত ঝগরা-মারামরিতে লিপ্ত হয়ে তাদের সুন্দর জীবনটিকে নষ্ট করবে। তাই এ ঘটনাটি বিশেষ বিশ্লেষণের দাবী রাখে। এটি রাজতন্ত্রের সূক্ষ্ম বিজয়, জনস্বার্থের বিরুদ্ধে, এবং তার প্রবল হাতিয়ারটি হচ্ছে দলীয় নির্বাচনভিত্তিক গণতন্ত্র।
রাজতন্ত্র টিকে আছে গণতন্ত্রের মাধ্যমে 'ডিভাইড এন্ড রুল' প্রতিষ্ঠা করে
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।