আজ 1লা জানুয়ারী 2035 সাল । প্রায় 7দিন হল যুবকটি কানাডা থেকে বাংলাদেশে এসেছে,
এই নিয়ে 2বার এদেশে তার আসা হল।
2009 সালে 'ইমিগ্রেন্ট ভিসা' নিয়ে যুবকটির পিতা - মাতা কানাডায় চলে যায়।
ঐখানে 'টিটুর' (যুবকটির নাম) জন্ম হয়।
বাংলাদেশের ব্যাপারে টিটু অনেক কিছুই জেনেছে তার বাবা - মার কাছ থেকে ,
অবশ্য যা জেনেছে তার বেশির ভাগই এদেশের একটি কর ুণ চিত্র ।
সে যাই হোক , এদেশে টিটু আসার আগে ঐখান থেকে টিটুর বাবা - মা
যোগাযোগ করেছে এদেশে(বাংলাদেশে) সব আন্তীয় দের সাথে।
তার পরই টিটুকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। টিটু যখন বাংলাদেশে 'পা' রেখেছে,
তখনই তার কি এক মোহে বুকটা আনন্দে ভরে উঠেছে।
2দিন পরের কথা, টিটু ভোরে ঘুম থেকে উঠে একটি রিক্সা নিয়ে
বেরিয়ে পড়ল,অবশ্য তার সাথে চাচাত ভাইটি এসেছে,
টিটু মুগ্ধ হয়ে সব কিছু দেখছে আর ভাবছে 'পৃথিবীতে এত সুন্দরও কি দেশ হয়'।
রাস ার 2পাশে বড় বড় গাছ সারি বেঁধে দাড়িয়ে আছে,
রাজ পথে কোন ধুলো বালি নাই. গাড়ির হর্ণের শব্দ কোথাও নেই।
নেই কোন কোলাহল, প্রতিটি যায়গায় পরিপাটি।
বাড়ি গুলো লাইন ধরে দাড়িয়ে আছে, সব বাড়ি একই রকম,
একটার থেকে আরেটা আলাদা করা যায় না।
মনে হয় কোন এক শিল্পির নিপুণ হাতের কাজ।
কয়েক দিন পর টিটু গেল তার দাদা বাড়ি,
টিটু আসার সময় বাবা বলে দিলেন দাদাবাড়ি গিয়ে তোমার,
দাদা-দাদির নামে কিছু গরিব মানুষকে খাইয়ে দিও,
কিছু দিন যাবার পর টিটু এবার গরিব মানুষদের কে খাওয়ানোর জন্য
তৈরি হল।এবার বেরিয়ে পড়ল ভিুক খোজার জন্য।
কিন্তু একি! গ্রামের পর গ্রাম চসে বেড়িয়েছে ,
তার পরও একজন ভিুককে পাওয়া গেল না।
গ্রাম গুলোও শহরের মত,আধুনিকতা এবং প্রযুক্তিতে ভরপুর।
গ্রাম আর শহরকে আলাদা করা কঠিন।
তবে বুঝা যায়,কারণ পেটান শরীর , বিশাল চওড়া বুক আর -
মাসেল গুলো কেমন করে ফুলে উঠেছে,প্রতিটি শিরা উপশিরা টান টান হয়ে আছে,
মনে হয় যে কোন মুহুর্তে শিরাগুলো ছিঁড়ে যেতে পারে ধান েেত কর্মরত কৃষকদের।
শেষ পর্যন ভগ্নহ্রদয় নিয়ে বাড়ি ফিরতে হল টিটুকে।
বাংলাদেশে এসে টিটু জানল 'ইউরোপের অনেক দেশই আছে, যারা
বাংলাদেশের সাহায্য ছাড়া চলতে পারে না। বাংলাদেশে এখন,
এমন সব গাড়ি তৈরি হ েছ,যা মাটি, পানি ও পানির নিচে এবং
আকাশে উড়তে পারে।যে গাড়িতে বসে অনেক দুর থেকে
নিজের ঘরটির দেখ-ভাল করা যায় এবং ঘরের প্রতিটি প্রযুক্তির
সঙ্গে যোগাযোগ রা করা যায়, এছাড়াও গাড়িটিতে শত্র
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






