
দেখাও কেনো রূপ, সন্ধ্যার বন্দরে? আমিতো
ভুলে গিয়েছি পার্ল হারবারের নাম। খোদাই করা
নাভিতে কালো অক্ষরে লেখা হিরোশিমা-নাগাসাকি
শালিক চড়ানো দুপুরে ডুব দিয়ে দেখা, বসনিয়া;
গণকবরে দাঁড়িয়ে বুঝে নেয়া ঐ বিকেলটা—
অহেতুক ভুতে ধরা ‘রাত্তিরে কান্নার দরজাটা খোলা রেখো’।
কিন্তু জানালাটার কি হবে? আমিতো
তাকালেই দেখতে পাই প্যালেস্টাইন আজ একটি
পাকা টমেটোর ক্ষেত। যার আইল ধরে
থরে-থরে সাজানো আছে কোলবালিশ, শুয়ে আছে
রক্তাক্ত মসৃণতায় আমার ছেলে-মেয়ে।
আপনারা কেউ একজন হয়তো বলে উঠতে পারেন
এ এক বানোয়াট ঘুমের তামাশা, তবে জেনেই রাখুন
জ্বরের উকুন বাছতে গিয়ে টিকটিকি ছুঁয়ে দিবেন না
তাহলে আপনার লেজটিও ঝরে যেতে পারে। কারণ—
জীবন থেকে জীবনের দূরত্বে নেই মানুষের ভূগোল!
২৮.০৭.২০১৪│০২.০৩│ ধানমণ্ডিনিমন্ত্রন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




