ম্যালা দিন হইছে সামু চারছি। কালে ভাদ্রে কয়েক মিনিটের জইন্য আসা হয়। এইডারে ঠিক আসা বলে না, কইতে পারেন মায়া ছাড়া কঠিন তাই ঢু মারা আরকি।
যাউকগা, আইজ আইসা দেখি সামুর মাথার উপরে বাঘ হাঁটতাছে, ঘটনা কিতা! "২৯ জুলাই ২০১৫ বিশ্ব বাঘ দিবস"। ওওওও ঘটনা তাইলে এই। বলি কোনো দিবস টিবস হইলে সবাই দেখি হুমরি খাইয়া পরে পোস্ট দেয়।তাই ভাবলাম এই দিবসটা হাত ছাড়া করা যায় না। বাঘ বইলা কি মন নাই নাকি! মামু যদি ভাবে এই দিবসে আমার নিয়া কেউ দুই কিবোর্ড লিখলো না, এ কেমনতর অবহেলা সইবে না, সইবে না, পরাণে সইবে না কইলাম।
এমনতেই সংখ্যায় মামুরা কইমা আসছে। বি বি সির খবরে দেখলাম, পুরা সুন্দর বন খুইজা নাকি মাত্র শ'খানকে মামুর সন্ধান মিলছে।১৯০০ সাল থাইকাই আসলে মামুর সংখ্যা কমা শুরু হইছে সারা দুনিয়ায়। এইটা আসলইে হাতাশা জনক, আমাগোর জন্য একটু বেশী। কারণ মামু আমাদের প্রাণের মামু, প্রিয় মামু।
মামু তুমি যেখানে থাক ভালো থাক। তোমার ঘরবাড়ি হোক নিরাপদ। লোকে বলে তুমি বাঁচলে বন বাচবে,তুমি বাঁইচা থাকো বনও বাচাইয়া রাখো। মামু দিবসে তোমার জইন্য এই শুভ কামনা থাকলো।
শেষের কথার আগের কথা, বাঘকে আমাদরে দেশে বীরত্বের প্রতীক হিসাবে দেখা হয়। ভিতরের মানুষ নামের পশুটাকে মেরে বাঘ নামের বীরত্বটাকে সাহসীকতাটাকে জাগিয়ে তুলুন, জীবননীতি,সমাজনীতি, রাজনীতি,অর্থনীতি,ধর্মনীতি প্রতিটা ক্ষেত্রে।
শেষ কথা, ইহা একখান পোকার প্রত্যাবর্তনমুলক পোস্ট।