দূদক, এন বি আর, পুলিশ অর্থাৎ যে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো দূর্নীতির বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান চালাবে, তাদের ভেতরেই তো আগে শুদ্ধি অভিযান দরকার। আগে তো তাদের কর্মচারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব ও অপরাধ থাকলে শাস্তির আওতায় আনা দরকার। বছরের পর বছর ধরে এই সব নাম সর্বস্ব স্ংস্থাগুলি দূর্ণীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। এখন এদেরকে দিয়েই শুদ্ধি অভিযান ... কখনো সফল হবে? সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পিওন পর্যন্ত ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছে, হেলিকপ্টার ছাড়া সে চলেই না। এই দুদক এই এনবিআর এই পুলিশ তখনো ছিলো, এখনো আছে। যদি বলা হয় তারা ছিলো নিরুপায়, সদিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তারা রাজনৈতিক চাপে পড়ে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। এমন কর্মকর্তা কর্মচারি হাতে গোনা কয়েকজন থাকলেও থাকতে পারে। তবে বেশীরভাগই সুযোগ সন্ধানী। দূর্ণীতি করার সুযোগে তারাও নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছে। তাই আগে তাদের সম্পদের হিসাব করা জরুরী।
যারা চাকরি জীবন অসৎ, সুযোগ সন্ধানী, লোভের কাছে পরাজিত তাদেরকে যত দ্রুত বিদায় জানাতে পারবেন, ততই শুদ্ধ অভিজান বেগবান হবে। অগ্রজ খারাপ হলে অনুজও খারাপ হয়। তাই শুরুতেই অগ্রজদের শুদ্ধ করুন ..... অনুজ এমনিতেই সোজা হয়ে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




