যিনি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা রক্ষার দৃপ্ত শপথে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগদান করেছিলেন এবং ৬৫র পাক-ভারত যুদ্ধে কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছিলেন।
আবার ৭১এ মুক্তিকামী জনতার উপর পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বর আক্রমণের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষ স্বাধীনতার ঘোষণা করে মরণপণ সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি ।
সে জন্য কট্টর পাকি দালালরা ওনাকে
গাদ্দার/মীর জাফর বলে গালমন্দ করে!
অন্যদিকে ব্যর্থ শাসক মুজিবের দুঃশাসনের সুযোগে তার পতনে সশস্ত্র অপতৎপরতা পরিচালনাকারী লেংগা তাহের-ইনু গংরা ৭৫র পটপরিবর্তনের পর সৃস্ট অস্থিতিশীলতাকে কাজে লাগিয়ে রাস্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের অপচেস্টায় লিপ্ত হয়।
এ ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদান রেখে সশস্ত্র বাহিনী এবং জনতার আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক হয়ে উঠা "মেজর জিয়া " কে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করার প্রচেষ্টা চালায় কিন্তু সর্বকালের শ্রেষ্ঠ দূরদর্শী বাংলাদেশী রাস্ট্রনায়ক শহীদ জিয়াউর রহমান তাদের দুর্ভিসন্ধি বুঝতে পেরে তাদের অপতৎপরতা রুখে দেন।
স্থিতিশীল বাংলাদেশ বিনির্মাণের স্বার্থে রাস্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী বীরমুক্তিযুদ্ধা খালেদ মোশারফ সহ অসংখ্য সামরিক-বেসামরিক লোক হত্যাকারী লেংগা তাহের - ইনু'র বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করে "জাসদ"র রাস্ট্র বিরোধী "ষড়যন্ত্র" রুখে দেন।
ক্ষমতা দখলের সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহারে ব্যর্থ ইনু গং রা জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে বিষাদগার করে বেড়ান।
***
হাসিনার গোয়েবলস ইনু মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে আবারও কুটুক্তির করার জবাবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১