তোমরা কি আজ আমার কাছে কবিতা চাইতে এসেছো?
তাহলে ফিরে যাও!
ফিরে যাও তোমাদের ঐ ইট পাথরের
দেয়ালে ঘেরা
আধুনিক শামুক নগরীতে।
যেখানে,
তোমরা মুখ লুকিয়ে রাখো পাসওয়ার্ডের আড়ালে।
ছোট ছোট ক্ষুদে বার্তার কাছে ফিকে করে দাও
কবিতার পংক্তিমালাকে।
আমায় একটু চশমাহীন খোলা চোখে আকাশ
দেখতে দাও।
একটু ধানশালিকের ডাক শুনতে দাও।
নিঃসঙ্গ বউ কথা কও পাখির ডাক শুনতে শুনতে আমি ক্লান্ত।
কি বললে? হৃদয়? ভালবাসা?
হৃদয় তো সেই অনেক দিন আগেই
বেচে দিয়েছি বকুলতলার হাটে।
একটি সবুজ জামদানীর বিনিময়ে।
সেখানে এখন বাস করে আহত চাতকের
নিস্পলক শুন্যতা।
আর
ভালবাসাতো এখন সস্তা আতর।
গায়ে লাগিয়ে দিলেই ব্যাস!
আমার গায়েতো শুধুই ঘামের গন্ধ।
ভালবাসার পিপড়েগুলো আমার
বুকে বাসা বাধে না।
তোমরা এখন যাও।
কবিতা লেখার কলমটি আমি হারিয়ে ফেলেছি।
আমায় একটু জোছনা দেখতে দাও।
শ্রাবনের বৃষ্টিতে চোখ বুজে একটু ভিজতে দাও।
ঐ সন্ধা তারাটির সাথে নিরিবিলি একটু
কথা বলতে দাও।
আমাকে জানতেই হবে
কিভাবে ও রাতের
শেষে শুকতারাতে নিজেকে বদলে নেয়।
আমায় একটু ভাপা পিঠার ধোয়ায়
চশমার গ্লাসটি ঘোলা করতে দাও।
হৃদয়ের চিলেকোঠার
দেয়ালে ফ্রেমে বাধানো
প্রিয়তমার ছবিটি ঘোলা হয়েছে
কোন এক যুবকের উষ্ণ নিঃশ্বাষে।
আমার মাঝে আর কোন ছন্দ নেই।
নেই কোন উপমা কিংবা চিত্রকল্প।
আমিতো এখন ছেড়া প্যারাসুট
কিংবা চার্জহীন ব্যাটারি ছাড়া আর কিছুই নই।তোমরা কি আজ আমার কাছে কবিতা চাইতে এসেছো?
তাহলে ফিরে যাও!
ফিরে যাও তোমাদের ঐ ইট পাথরের
দেয়ালে ঘেরা
আধুনিক শামুক নগরীতে।
যেখানে,
তোমরা মুখ লুকিয়ে রাখো পাসওয়ার্ডের আড়ালে।
ছোট ছোট ক্ষুদে বার্তার কাছে ফিকে করে দাও
কবিতার পংক্তিমালাকে।
আমায় একটু চশমাহীন খোলা চোখে আকাশ
দেখতে দাও।
একটু ধানশালিকের ডাক শুনতে দাও।
নিঃসঙ্গ বউ কথা কও পাখির ডাক শুনতে শুনতে আমি ক্লান্ত।
কি বললে? হৃদয়? ভালবাসা?
হৃদয় তো সেই অনেক দিন আগেই
বেচে দিয়েছি বকুলতলার হাটে।
একটি সবুজ জামদানীর বিনিময়ে।
সেখানে এখন বাস করে আহত চাতকের
নিস্পলক শুন্যতা।
আর
ভালবাসাতো এখন সস্তা আতর।
গায়ে লাগিয়ে দিলেই ব্যাস!
আমার গায়েতো শুধুই ঘামের গন্ধ।
ভালবাসার পিপড়েগুলো আমার
বুকে বাসা বাধে না।
তোমরা এখন যাও।
কবিতা লেখার কলমটি আমি হারিয়ে ফেলেছি।
আমায় একটু জোছনা দেখতে দাও।
শ্রাবনের বৃষ্টিতে চোখ বুজে একটু ভিজতে দাও।
ঐ সন্ধা তারাটির সাথে নিরিবিলি একটু
কথা বলতে দাও।
আমাকে জানতেই হবে
কিভাবে ও রাতের
শেষে শুকতারাতে নিজেকে বদলে নেয়।
আমায় একটু ভাপা পিঠার ধোয়ায়
চশমার গ্লাসটি ঘোলা করতে দাও।
হৃদয়ের চিলেকোঠার
দেয়ালে ফ্রেমে বাধানো
প্রিয়তমার ছবিটি ঘোলা হয়েছে
কোন এক যুবকের উষ্ণ নিঃশ্বাষে।
আমার মাঝে আর কোন ছন্দ নেই।
নেই কোন উপমা কিংবা চিত্রকল্প।
আমিতো এখন ছেড়া প্যারাসুট
কিংবা চার্জহীন ব্যাটারি ছাড়া আর কিছুই নই।