খুব ছোট্ট একটা বিষয়। কিন্তু এই ছোট্ট বিষয়টার জন্যই অনেক বড় লজজা পাই। এসাইনমেন্ট থেকে প্রতিদিনই অফিসে ফিরি একটা অস্থিরতা নিয়ে।স্বাভাবিক হতে সময় নেই বেশ কিছুটা সময়। যখন স্ধারন মানুষ থেকে শুরু করে মন্ত্রী, আমলা, সুশিল সমাজের প্রতিনিধীদেরও এ বিষয়টা নিয়ে কথা শুনতে হয়, তখন শুধু দুংখ পাওয়া ছাড়া কিইবা করার আছে। কারন আমি চাইলেইতো ঠিক হয়ে যাবেনা বিষটা। তার পরও ব্লগের মাধ্যমে কিছুটা চেষ্টা। এতক্ষনে হয়তো অনেকেই বুঝে গেছেন কি বলতে চাই আমি? প্রতিদিনই রাজধানীতে বিভিন্ন এসাইনমেন্টে নিউজ কভারেজে যাই আমরা, সে খানে অনুষ্ঠানের ছবি তোলার জন্য কমপক্ষে ২০ জন প্রেস ফটোগ্রাফার এবং ২০ জন টিভি ক্যামেরা পারসন থাকে, এটা সম্ভাবনা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে প্রধান অতিথি যখন বক্তব্য রাখবেন তখন শুরু হয় এলাহী কারবার! সবাই এক সাখে ছবি নেয়ার জন্য হুমরি খেয়ে পরে। সৃষ্টি হয় অসস্থিকর পরিবেশ। অনেক ক্যামেরাপাসন ফটোগ্রাফারদের দ্রুত সরার জন্য ডাক চিৎকার দিত থাকেন। পরিস্থিতি এমন হতো না যদি ফটোগ্রাফরা ২/৩ মিনিটের মধ্যেই ছবি নেয়া শেষ করে ফেলতেন। সমস্যাটা হচ্ছে অনেকেই তা করেন না। বরংচ অতিথিবক্তব্য দেয়ার মাঝখানে যকন ক্যমেরার রোল চলে তখনও কেউ কেউ ফ্রেমের মধ্যে ঢুকে পরে। আবার কেউ কেউ ২০/২৫ বারও ক্যামেরায় ক্লিক করেন। অনেকেই বিষয়টা নিয়ে হাসাহাসি করতে থাকেন। এমন কি মাঝে মাষে অতিথি পর্যন্ত দৃষ্টি আকর্ষন করেন এ ধরনের পরিস্থিকে সামাল দেয়ার জন্য। ক্যামেরা পারসনদের তাই বিনয়ের সাথে বলতে চাই, ফটোগ্রাফারাতো সর্বোচ্চ ৫ মিনিটের মধ্যে ছবি নেয়া শেষ করেন, বেশির ভাগ অতিথিই বক্তৃতার শুরুতেই ভুমিকাই ৫ মিটিন বলেন, অবশ্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সহ বেশ কয়েক জন রয়েছেন শুরুতেই লিড হওয়ার মতো কথা বলে ফেরেন। আবার ফটোগ্রাফার ভাইয়াদের কে বিনয়ের সাথে বলছি প্লিজ ২/৩ মিটনটের মধ্যেই শেষ করুন ছবি নেয় শেষ করুন। উদ্ধার করুন লজ্ঝার হাত থেকে। প্লিজ প্লিজ।
ভিডিও ক্যামেরা পারসন এবং প্রেস ফটোগ্রাফারদের নিকট স্বর্নিবন্ধ অনুরোধ
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।