বাকী খবর যুগান্তর থেকেঃ বাড়িটির অদূরে মাহমুদুর রহমান যখন সাংবাদিকদের ব্রিফিং করছিলেন_ সেই সুযোগে বৈঠকে উপস্থিত কর্মকর্তারা যে যার মতো হুড়হুড় করে দৌড়ে পালিয়ে যান। এ দৃশ্য দেখে আশপাশের লোকজন হাততালি দেয়া শুরু করে। কেউ কেউ সু্যট-প্যান্ট পরা ভদ্রলোকদের এ দুরবস্থা দেখে থমকে দাঁড়ান। এ অবস্থায় সাংবাদিকরা তাদের পিছু নিলেও কারও বক্তব্য নিতে পারেননি। উপস্থিত অনেকেই জানিয়েছেন, বৈঠকে আসা কর্মকর্তাদের মধ্যে সাবেক শিক্ষা সচিব শহীদুল আলম, কর্মরত আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, ঢাকার সাবেক ডিসি আবদুল বারী, সম্প্রতি প্রত্যাহার করে আনা নোয়াখালীর ডিসি শাহীনুল ইসলাম, যশোরের ডিসি আবদুল হক, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. আবদুস সবুর, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এপিএস শামসুল আলম ও আবদুল মতিনকে গেট থেকে বেরিয়ে যেতে দেখা গেছে। এছাড়া এ বৈঠকে তিন-চারজন সাবেক মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, আজ শনিবার তারা কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে অন্য কোথাও পুনরায় বৈঠক করবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এ বৈঠকের প্রধান উদ্দেশ্য আগামী নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনে টার্গেটকৃত নির্বাচনী এলাকায় ডিসি-ইউএনও এবং ম্যাজিস্ট্রেটদের বসিয়ে বিজয় নিশ্চিত করা। তারা মনে করেন, এ ধরনের 40 থেকে 50টি আসনে জিতে এলে তারা পুনরায় ক্ষমতায় আসতে পারবে। বৈঠকে অনুসারী কর্মকর্তাদের মনোবল চাঙ্গা করার বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।
আজকের প্রথম আলো, সমকাল, যুগান্তর দেখুন পুরো খবরের জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



