somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কে হায়, হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগায় :-< :-&

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অফিসের মিটিং শেষ হতে হতে রাত দশটা বেজে গেলো । ডিনার সাজিয়েছে, কিন্তু মাহমুদ সাহেবের ক্লান্তি লাগছে । একটানা মিটিং করে যাওয়া খুবই বিরক্তিকর । এখন আবার রিচফুড খেতে হবে । রাতে এমনিতে সবজি দিয়ে দুইটা রুটি ছাড়া কিছু খান না, কিন্তু কোন বিশেষ উপলক্ষ হলে রিচফুড এভয়েড করতে পারেন না ।

ডিনার শেষে অফিসের গাড়ি যখন বাসায় পৌছে দিলো তখন রাত প্রায় ১১টা বাজে । বাসায় আজ কেউ নাই । সবাই গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেছে । মাহমুদ সাহেবেরও যাওয়ার প্রোগরাম ছিলো, কিন্তু অফিসের এই জরুরি মিটিং পড়ে যাওয়ায় আর যাওয়া হয়নি । ড্রাইভারকে দিয়ে তাদের পাঠিয়ে দিয়েছেন, আগামিকাল সকালে চলে আসবে । এমনিতে দুই মেয়ে আর বউ নিয়ে তার সাজানো সংসার । বড় মেয়ে সোহা এবার ১২ তে পড়লো আর ছোট মেয়ে রাহা সোহা'র চেয়ে পাঁচ বছরের ছোট । মাহমুদ সাহেবের মিসেস রিয়া । যথেষ্ট রুপবতী, স্মার্ট আর প্রাণখোলা আড্ডাবাজ হিসাবে বন্ধুমহল আর স্বজনদের কাছে তার খ্যাতি আছে ।

বাসায় এসেই মাহমুদ সাহেব ফ্রেশ হয়ে নিলেন । বাচ্চারা বাসায় থাকলে তাদের হইহুল্লোর, বউয়ের খবরদারি আর টিভিতে সারাক্ষন চলতে থাকা উদ্ভট সব সিরিয়াল মিলিয়ে বেশ জমাট থাকে । আজ বাসায় পিন পতন নিরবতা বিরাজ করছে, এটা মাহমুদ সাহেবের ভালো লাগেনা । অভ্যাস বশত তিনি ল্যাপ্পি অন করে নেটে ঢুকলেন । এদিক ওদিক সামান্য ঘুরাঘুরি করে আর বসে থাকতে ভালো লাগছেনা । তাই ল্যাপ্পি শাট ডাউন দিয়ে শুয়ে পড়লেন, কিছুক্ষনের মাঝেই হারিয়ে গেলেন গভীর ঘুমে ।

রাত তিনটার দিকে বজ্রপাতের বিকট শব্দে তার ঘুম ভেংগে যায় । জানালার কাঁচে আতশবাজির মত বিদ্যুত চমক । তিনি উঠে উইন্ডস্ক্রীন টেনে দিলেন । এমন সময় বিদ্যুত চলে গেল, কোন রকম হাতড়ে মোবাইলটা খুজে বের করলেন । তারপর এক গ্লাস পানি খেয়ে আবার শুয়ে পড়লেন । এমন সময় তীব্র আলো এসে তার চোখে পড়লো, ভালভাবে তাকাতে পারছেন না । আস্তে আস্তে চোখ খুলে বুঝলেন বিদ্যুত চলে এসেছে । বাতিটা নিভিয়ে দিয়ে আবার শুয়ে পড়লেন ।

কিছুক্ষন পরেই মোবাইলটা বেজে উঠলো । ধুস্, এতো রাতে ফোন করলো কে ? তিনি আধো চোখ খুলে নাম্বারটা দেখলেন, না পরিচিত কারো নয় । ডিজিটগুলোও অপরিচিত, ভাবলেন দেশের বাইরে থেকে কেউ হয়ত কল করেছে । ফোন রিসিভ করে ঘুম জড়ানো কন্ঠে বললেন, হ্যালো.. । ওপাশ থেকে কোন সাড়া শব্দ নাই, হঠাৎ নারী কন্ঠের একজন বললো, মাহমুদ কেমন আছো ??

অপরিচিত কন্ঠ, মাহমুদ সাহেব গলার স্কেল নামিয়ে এনে বললেন, 'জ্বী ভালো আছি । কে বলছেন প্লীজ..' ।

"গলা শুনেও আমাকে চিনতে পারো নি ? আচ্ছা, একটু চিন্তা করেই বলো ।"

মাহমুদ সাহেব একটু ভেবে নিয়ে বললেন, "আমি সত্যিই দুঃখিত, দয়া করে বলবেন আপনি কে ?"

ওপাশ থেকে জবাব এলো, " হুম ঠিক আছে । আমি রুচিতা, ফাইজা হক রুচিতা । এবার নিশ্চয়ই চিনতে অসুবিধা হচ্ছেনা । হা হা হা ।

মাহমুদ সাহেব নাম টা শুনেই চমকে উঠলেন । সারা শরীরে যেন একটা শিহরন বয়ে গেলো । আমতা আমতা করে বললেন, "রুচিতা...!! তুমি কোথা থেকে ? আমার নাম্বার কোথায় পেলে ? তাছাড়া এই গভীর রাতে তুমি ফোন দিয়েছো কেন ? তুমিতো জান আমি বিবাহিত ।"

রুচিতা- "আমি জানি আজকে তোমার বউ বাসায় নেই । হিহিহি.. ।

মাহমুদ- "তুমি জানো ? কিভাবে জান ?

রুচিতা- না না, আমার মনে হলো আজকে তুমি হয়ত বাসায় একাই আছো ।

মাহমুদ- (হাঁপ ছেড়ে) বলো এতদিন পরে ফোন দিলে কেন ?

রুচিতা- তুমি এত কঠিন করে কথা বলছ কেন মাহমুদ ? আমি কি তোমাকে ফোন দিতে পারি না, তোমার সাথে কথা বলার অধিকার টুকুও আমার নেই ? এতটাই ঘৃনা কর তুমি আমাকে ?

মাহমুদ- না না, তা ঠিক নয় । কি দরকার বলো, আমরা যে যার মত করে গুছিয়ে নিয়েছি আমাদের জীবন । এখন আর দুঃখ টেনে আনার দরকার কি ?

রুচিতা- তুমি দেখি আগের মতই কথা বলছ । কথায় কথায় কাব্য করা, কথায় কথায় অভিমান । আচ্ছা তোমার মনে আছে আমাকে একটা চিঠি লিখেছিলে, সেই যখন তোমার সাথে প্রথম পরিচয় ।

মাহমুদ- কেন এসব কথা বলছ ? আমার কিছু মনে নেই ।

রুচিতা- তুমি লিখেছিলে, "প্রিয়তমাষু, যেদিন তোমাকে প্রথম দেখলাম, সেদিনই বুঝলাম পৃথিবীতে আমারও অস্তিত্ব আছে । আমার অস্থিত্ব তোমার মাঝে ।
...জানো, আমি একটা নদীকে খুব ভালোবাসি । ছোট্ট শীর্ন নদী কিন্তু তার প্রতিটা বাঁক এমনই মোহনীয়, যেন কোন দেবীর শরীর ।
...জানো, আমি একটা মানবী কে ভালোবাসি । তার মুখ মুখের মত, তার হাত হাতের মত, তার চিবুক চিবুকের মত, আর তার হৃদয় তোমার মত । ঐ নদীর বাঁকের মতই তুমি আমার কাছে দেবী, মানবী নও ।
...জেনো, যদি ভালবাসা না পাই, লন্ডভন্ড করে চলে যাব যেদিকে দুচোখ যায় ।" হাঃ হাঃ হাঃ ।

মাহমুদ- আমি এরকম করে লিখেছিলাম ? তুমি এখনো মনে রেখেছো ??

রুচিতা- তুমি পাগলের মত আমাকে চাইতে । আমি ছিলাম কিছুটা দ্বিধান্বিত । যে মেয়ে ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় রজস্বলা হয়, সাত-আট বছর পরে সে মেয়ে শক্ত সামর্থ একটা স্বামীই চাইবে । আনকোরা তরুনের উচ্ছল প্রাণশক্তি দেখে সে মেয়ে মুগ্ধ হয়, কিন্তু তার চাই আরও বেশি কিছু ।

মাহমুদ- (হেসে দিলেন) কি বলছো এসব ? কই তখনতো এমন কিছু বলোনি ? মানছি ইউনিতে আমরা ব্যাচমেট হলেও তুমি আমার চেয়ে অনেক বেশি ম্যাচিউরড ছিলে । ক্যাম্পাসে ঘুরতাম দুজন মিলে, কখনওবা নির্জন মেঠো পথে । এইভাবে হন্টনে হন্টনে চলছিলো জীবন, যেমন তেমন । একদিন সন্ধ্যাবেলা লাইব্রেরীর পাশে বসে গল্প করছি । খুব লোভ হলো তোমার হাত দুটো ধরার, কেন যানি সাহস পাচ্ছিলাম না । তবু সাহস করে চেপে ধরলাম তোমার হাত, তুমি মুচকি হেসে আমার কাঁধে মাথা রাখলে । হঠাৎ তুমি আমাকে জাপটে ধরে বললে, 'মাহমুদ প্লীজ.. আমাকে চুমো খাও' । এক স্বর্গীয় পুলকে শিহরিত হলো আমার প্রতিটা রক্ত কনিকা ।

রুচিতা- হাহাহা, শেষে একটা আস্ত শয়তান হয়ে গেলে..

মাহমুদ- মনে পড়ে প্রথম তোমার হাত ধরা, প্রথম চুমু । ক্রমে আরো ঘনিষ্টতা । তারপর একদিন কোন এক ছায়া ঘেরা নির্জনে, বুনো পাখির ঝাপটায় সন্ধ্যা নামে । নিজেদের আবিষ্কারের বিহবলতায় উন্মত্ত দুটি প্রাণ । ডাহুকের বিষন্ন ডাক আর জোনাকের থোকা থোকা আলো । আমি ক্রমে প্রবেশ করি পাতালপুরির যক্ষের ধনে । হন্যে হয়ে ছুটছি যেনো এক কুঠুরি হতে আরেক কুঠুরিতে । স্বর্ন-রৌপ্য-হিরে-কান্চন-নীলকান্তমনির প্রাগ্গ আলোয় । তারপর সব অন্ধকার । আমি ডুবে যেতে থাকি, ডুবতে ডুবতে হারিয়ে যাই কোন এক অসীমের কালো গহবরে ।

রুচিতা- হ্যা, তুমি চেতনাহীন হয়ে গিয়েছিলে । আমিও ভড়কে গিয়েছিলাম । তোমার শরীর দিয়ে ঝরঝর করে ঝরছিল ঘাম । আমি ওড়না দিয়ে তোমার শরীর মুছি, ওড়না দিয়ে বাতাস করি । পরের দিন থেকে তুমি হয়ে উঠলে ক্যাম্পাসের সবচেয়ে সাহসি পুরুষ, সবচেয়ে বেপোয়ারা । মাস খানেক পর ছুটিতে বাড়ি যাই । একদিন বিকেলে প্রচন্ড খারাপ লাগছিল, লুকিয়ে বাথরুমে বমি করছিলাম । কিন্তু আমার মায়ের চোখ ফাঁকি দিতে পারিনি, তাকে সবকিছু খুলে বলি । পরেরদিন বাবা গোপনে একটা ক্লিনিকে নিয়ে গিয়ে অ্যাবরশন করান । বাবা-মা'র কাছে নিজেকে এতই অপরাধী লাগছিল, মনে হচ্ছিলো জীবনটা শেষ করে দেই । খুব কষ্ট হচ্ছিল, কিন্তু একটা জীবনকে বাঁচিয়ে রাখার মত শক্তি আমার ছিলনা ।

মাহমুদ- মাস খানেক পরে ক্যাম্পাস খুললো । সবাই এসেছে, তুমি আসোনি । রোজ ইউনি গেইটে দাড়িয়ে থাকি, কখন তুমি বাস থেকে নামবে । সপ্তাহ কেটে গেলো তুমি আসছ না, কোন সমস্যা হলে চিঠি লেখার কথা তাও লিখছ না । একদিন নিজেই চলে গেলাম তোমাদের শহরে, অনেক কৌশলে তোমার সংগে দেখা করলাম । সবকিছু শুনে আমিও বাকরুদ্ধ । তোমার হাত দুটো ধরে বলেছিলাম, পাশে আছি আজীবন । কিছুদিন পরে তুমি ক্যাম্পাসে ফিরে এলে । নিষ্প্রান, বোধহীন এক পাথর মানুষ হয়ে ।

রুচিতা- আমার প্রাণটুকু কেড়ে নিয়ে প্রানচান্চল্য আশা কর কিভাবে ? জানি বেশিরভাগ সময়ই আমি বিষন্নতায় ডুব দিতাম । কখনোবা ক্ষেপেও যেতাম । তুমি পাশে থাকতে, কখনও রাগারাগিও করতে । এইভাবে আমাদের প্রেম বয়ে চললো, কিন্তু আর কখনও 'রচি মম ফাল্গুনি' হলোনা ।

মাহমুদ- তারপর চারটে বছর তোমায় নিয়ে ক্যাম্পাস জীবন । ফাইনাল এক্সামের পর দুজন বন্ধুকে নিয়ে তোমাদের বাড়ি গেলাম । তোমার মায়ের কাছে ছয়মাস সময় চাইলাম । তিনি বললেন, 'ছয়মাস পরে এসে তুলে নিয়ে যেয়ো বাবা, এসেছো যখন বিয়েটা হয়েই যাক' । আমি তার কথা ফেলতে পারিনি, ঐদিনই আমরা বিয়ে করলাম ।

রুচিতা- হুম,আমাদের বিয়ে হলো । বিয়ের পরই তুমাকে চাপাচাপি করি আমাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য । তুমি মাস তিনেক পর তোমার মা কে সাথে নিয়ে এসে আমাকে নিয়ে গেলে ।

মাহমুদ- তারপর মাত্র এক সপ্তাহের সংসার জীবন । এর মধ্যে ভালোবাসা হলো, ঝগড়াঝাটিও । একদিন তোমার ভাই এলো আমাদের দেখতে । তুমি বললে কয়েকদিনের জন্য তার সাথে বাড়ি যাবে । প্রথমে আমি যেতে দিতে চাইনি, তুমি অনেকটা জোড় করেই চলে গেলে । কিছুদিন পর তোমার দেয়া ডিভোর্স লেটার পেলাম । আমি ছুটে গেলাম, শত অনুনয় অনুরোধেও তুমি অবিচল । ফিরে এলাম রিক্ত হাতে । তোমার অভিযোগটাও জানতে পারলাম না কোনদিন । কোন সুযোগই তুমি আমাকে দিলেনা ।

রুচিতা- থাক মাহমুদ এসব । বছর খানেক পরে আমি আবার ফিরে আসতে চেয়েছিলাম, কিন্তু তুমি ততদিনে আবার বিয়ে করে সংসার করছিলে । কি আর করা, দুর্বিসহ নিয়তিই আমি মেনে নিলাম । ঠিক আছে, হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগিয়ে কি লাভ বলো ? তুমি ভালো থেকো মাহমুদ, অনেক ভালো থেকো... ।

সকালে এক নাগারে কলিংবেল বাজার শব্দ আর দরজায় কড়া নাড়ার আওয়াজে মাহমুদ সাহেবের ঘুম ভাংগলো । দরজা খুলে দিতেই রিয়া বললো, " কি ব্যাপার ? এত সময় ধরে ডাকাডাকি করছি, আর তুমি সকাল দশটা পর্যন্ত ঘুমাচ্ছ ? এ কি ? তোমাকে এরকম লাগছে কেন ? কি হয়েছে তোমার ?? মাহমুদ সাহেব কিছু বলতে পারছেন না । হঠাৎ করে দুই মেয়েকে জড়িয়ে ধরলেন, মেয়েদের মাথায়, চুলে চোখ মুছলেন অনেকক্ষন । রিয়া এসে পিঠে হাত দিয়ে বললো, " কি হয়েছে মাহমুদ ? এনিথিং রং ? প্লীজ, খুলে বলো আমাকে ।

মাহমুদ সাহেব স্থির হয়ে বললেন, না কিছু হয়নি । "আচ্ছা ঠিক আছে, ফ্রেশ হয়ে নাও, আমি নাশতা নিয়ে এসেছি", রিয়া বললো ।

মাহমুদ সাহেব ফ্রেশ হয়ে নাশতা খেলেন । তারপর এক কাপ চা হাতে নিয়ে ল্যাপ্পি অন করলেন । ফেসবুকে ঢুকা হয়না অনেকদিন । লগইন করেই দেখলেন তিরিশ'টার মত নোটিফিকেশন জমে আছে, আর ইনবক্সে একটা মেসেজ । মেসেজ অন করেই দেখলেন অষ্ট্রিয়া প্রবাসী বন্ধু এনায়েতের নাম । তিনি মেসেজ পড়তে লাগলেন, "ফ্রেন্ড, এ স্যাড নিউজ ফর ইউ । রুচিতা তার হাজবেন্ড সহ একটা গাড়ি একসিডেন্টে পড়েছিলো । গতকাল রাত দশটায় ভিয়েনা'র এক হাসপাতালে রুচিতা মারা গেছে । ডোন্ট ওরিড ফ্রেন্ড, প্রে ফর হার..." ।

মেসেজ পড়তে গিয়ে মাহমুদ সাহেবের মনে হলো গত রাতের বজ্রপাত আর বিদ্যুত চমক শুরু হয়েছে । চোখের সামনে সব অন্ধকার হয়ে আসছে । শুধু বিদ্যুত স্ফুলিঙের মত স্পার্ক করছে রুচিতার বিষন্ন মুখ ।


*****************************************************

গল্পটি ব্লগে আমার অসম্ভব প্রিয় গল্পকার ব্লগার 'হাসান মাহবুব' ভাইকে উৎসর্গ করলাম ।

একই থিম আর ফরম্যাটে আমার আগের গল্প..

গত কাল রাতে ইলেকট্রিসিটি ছিলো না ।



সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৮
৬০টি মন্তব্য ৬০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×