somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সোহেল তাজের খোলা চিঠি ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সোহেল তাজ পদত্যাগের পর পরই তিনি তাঁর এলাকা ও দেশবাসীর উদ্দেশে একটি খোলা চিঠি লেখেন। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ডে অবস্থানরত সোহেল তাজের সেই চিঠি নিউজ ওয়ার্ল্ড প্রকাশ করেছে। চিঠিটি পাঠকের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলোঃ

অনেক কষ্ট করে গড়ে তোলা সুন্দর একটি জীবন ছিল যুক্তরাষ্ট্রে। কৈশোর বয়স থেকে নিজে দিনরাত কাজ করে পড়াশোনার খরচ চালিয়েছি। বাবা মায়ের দেওয়া শিক্ষা, দেশপ্রেম
থেকেই দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে সবকিছু ছেড়ে দেশে ফিরে গিয়েছলাম। প্রথমে সামাজিকভাবে কাজ শুরু করেছিলাম। আর্সেনিক নিয়ে সচেতনতার কাজও অনেক করেছি। গ্রামে-গঞ্জে ঘুরেছি দিনের পর দিন। বাবা ও মায়ের রাজনৈতিক সহকর্মীদের
পরামর্শ এবং কাপাসিয়ার মানুষের অনুরোধেই আমার সক্রিয়
রাজনীতিতে আসা। তাঁরা আমাকে বুঝিয়েছিলেন, রাজনৈতিক
প্ল্যাটফর্ম থেকে আরও ভালো করে দেশের মানুষের জন্য কাজ
করা সম্ভব। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও শরীরে বয়ে চলা বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের রক্তই আমাকে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করেছে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে যোগ দিতে এবং দেশের মানুষের জন্য ভালো কিছু করতে। ক্ষমতা, অর্থসম্পদ, খ্যাতি প্রতিপত্তির জন্য আমি রাজনীতিতে যোগ দিইনি। যদি উদ্দেশ্য তা-ই হতো, তাহলে সবকিছু মেনে নিয়ে এখনো এমপি ও মন্ত্রিত্বের পদ আঁকড়ে থাকতাম। মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাকে বাকি জীবন এই লোভ-লালসার ঊর্ধ্বে রাখেন। নিজের দলীয় ও তত্কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সৃষ্টি করা শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ২০০১ সালের নির্বাচনে কাপাসিয়ার মানুষের ভালোবাসায় প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলাম। দুর্ভাগ্য, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে ক্ষমতায় আসে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। আমার কাপাসিয়ার মানুষের ওপর বিএনপি-জামায়াত জোটের চলতে থাকে একের পর এক হামলা, মামলা ও নির্যাতন। প্রতিবাদে কাপাসিয়ার সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলি। বিএনপি-জামায়াতের হাতে নৃশংসভাবে খুন হয়েছেন আমার ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী যুবলীগের সভাপতি জালাল উদ্দীন সরকার। পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে জামাল ফকিরকে। এসবের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ অনশন করতে গিয়ে বারবার পুলিশের
নির্মম হামলার শিকার হয়েছি। বস্তুত বিএনপি-জামায়াতের পাঁচটি বছর হামলা, মামলা ঠেকাতে আমাকে বেশির ভাগ সময়
রাজপথ ও আদালত প্রাঙ্গণে সময়
কাটাতে হয়েছে। কোনো ব্যবসা-বাণিজ্যে
নিজেকে জড়াইনি। পৈতৃক
সম্পত্তি থেকে যা আয় হতো, তাই দিয়েই
চলত আমার রাজনীতি। এমনকি পৈতৃক
সম্পত্তিও বিক্রি করেছি রাজনীতির
জন্য। খুব সাদামাটা সাধারণ জীবনযাপন
করেছি। বিগত তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের দুই বছরের কর্মকাণ্ড
আমাকে হতাশ করলেও ২০০৮ সালের
নির্বাচনে দলের
যুগোপযোগী নির্বাচনী ইশতেহার
আমাকে রাজনীতিতে আরও
বেশি উত্সাহিত করে।
যে ইশতেহারটি ছিল প্রগতিশীল ও
দিনবদলের একটি ঐতিহাসিক
অঙ্গীকার। আশাবাদী হই, একটি সুস্থ
রাজনৈতিক সংস্কৃতির। যে সংস্কৃতির
মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে।
জনগণ পাবে আইনের শাসন ও
ন্যায়বিচার। যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধু
হত্যাকাণ্ড, জাতীয় চার নেতা, উদীচী ও
একুশে আগস্ট হত্যাকাণ্ড, সাবেক
অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া ও অহসানউল্লাহ
মাস্টার হত্যাকাণ্ড এবং ১০ ট্রাক
অস্ত্র মামলাসহ সব হত্যাকাণ্ডের
বিচার হবে। বাংলাদেশ হবে সন্ত্রাস ও
জঙ্গিমুক্ত একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা—সব
মিলিয়ে একটি সুন্দর সমাজব্যবস্থার
স্বপ্ন দেখেছিলাম। আর তাই
যে মন্ত্রণালয় কেউ নিতে চায়নি,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক
সহযোগিতার আশ্বাসে সেই
মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়েছিলাম। এই
দায়িত্বটি ছিল শুধু মন্ত্রিত্ব নয়,
একটি চ্যালেঞ্জ। কারণ সুশাসন ও
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর
দায়িত্ব অপরিসীম। আর সুশাসন
প্রতিষ্ঠার দায়িত্বের অনেকটাই ছিল
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। আমার সব
সময়ই চেষ্টা ছিল পুলিশ
বাহিনীকে একটি সুশৃঙ্খল পেশাদার
বাহিনী হিসেবে গড়ে জনগণের বন্ধু
করে তোলা।
মন্ত্রিত্বের শেষ দিন পর্যন্ত আমার
সেই চেষ্টা অব্যাহত ছিল। কতটুকু
পেরেছি বা কেন পারিনি, সে কথায়
না গিয়ে শুধু এইটুকু বলতে চাই,
আমি আমার মায়ের কাছ থেকে শিখেছি,
সব সময় অনিয়ম ও অন্যায়ের প্রতিবাদ
করতে হবে। সেটা যে-ই করুক না কেন।
যতটুকু সম্ভব আমি আমার সীমিত
ক্ষমতার মধ্যে চেষ্টাও করেছিলাম। সেই
সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারপ্রক্রিয়াও
শুরু করতে সহযোগিতা করেছিলাম।

কথার পেছনে অনেক কথা থাকে। অনেক লুকায়িত সত্য থাকে। যা দেশ, জনগণ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে জনসম্মুখে বলা উচিত না। আর তা সম্ভবও নয়। শুধু এইটুকু বলি, আমি ‘সংগত’ কারণেই এমপি ও মন্ত্রিত্বের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি।

যে কয়দিন দায়িত্বে ছিলাম, মন্ত্রিত্বের শপথ থেকে বিচ্যুত হইনি।
সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছি। দুর্নীতি অনিয়ম ও
অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত সোচ্চার ছিলাম। যখন মনে করেছি, আমার সীমিত ক্ষমতায় জনগণের প্রতি দেওয়া কমিটমেন্ট আর রক্ষা করা সম্ভব নয়, তখন স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছি। কারণ পদ বা ক্ষমতার লোভে আমি রাজনীতিতে আসিনি।
যদি তা-ই হতো তাহলে মন্ত্রিত্বের লোভনীয় সুযোগ-সুবিধা ছেড়ে প্রবাসে চাকরির জীবন বেছে নিতাম না। অর্থসম্পদ বা ক্ষমতার বিন্দুমাত্র মোহ আমার নেই। আমার কাপাসিয়াবাসীর উদ্দেশে বলতে চাই, সংসদ সদস্যের পদ থেকে পদত্যাগের এই সিদ্ধান্ত নিতে আমার অনেক চিন্তাভাবনা করতে হয়েছে। মানুষের প্রত্যাশা, ভালোবাসা, স্নেহ—আমার জন্য এলাকার মানুষের ত্যাগ স্বীকার,
আবেগ এই সবকিছু চিন্তা করার পরও বাস্তবতা বিচার করে আমি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছি। কাপাসিয়ার মানুষের
সম্মান রক্ষার্থে আমার সামনে এ
ছাড়া আর কোনো পথ খোলা ছিল না।
কারণ কাপাসিয়ার মানুষের মর্যাদা ও
সম্মান আমার
সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত
বলে আমি বিশ্বাস করি। আমি জানি,
আমার এই সিদ্ধান্তে আপনারা ক্ষুব্ধ ও
অভিমানী হবেন, প্রতিবাদ করবেন।
কারণ যে ভালোবাসা ও সম্মান
আপনারা আমাকে দিয়েছেন, এই সম্মানের
ওপর কোনো কালিমা পড়ুক, তা আমি চাই
না। সংগত কারণেই সবকিছু
খুলে বলতে পারছি না। এই কাপাসিয়ার
মাটি ও মানুষের সঙ্গে আমার নাড়ির
সম্পর্ক। এই কাপাসিয়ার মাঠে-ঘাটেই
বেড়ে উঠেছেন আমার বাবা বঙ্গতাজ
তাজউদ্দীন আহমদ। সেই মাটির গন্ধ
আমার গায়েও। তাঁর আদর্শ নিয়েই
আমার পথচলা। কাপাসিয়ার মানুষের
জন্য অনেক কিছু করার স্বপ্ন নিয়েই
আমি প্রবাস-জীবনের ইতি টেনেছিলাম।
আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন ভালোবাসা ও
দোয়া পেয়েছি। এর প্রতিদান
হয়তো ততটুকু দিতে পারিনি। তবে সেই
চেষ্টা আমার সব সময় ছিল।
আমি এইটুকু বলতে চাই, সংসদ সদস্যের
পদ থেকে পদত্যাগ করলেও আপনাদের
পাশে থাকব সব সময়। হয়তো অন্য
কোনোভাবে, অন্য কোনো পথে। এই
প্রতিজ্ঞা করছি।
সক্রিয় রাজনীতিতে পুনরায় আসার
সম্ভাবনা না থাকলেও জাতির জনক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আমার
বাবা তাজউদ্দীন আহমদের
আদর্শে গড়া আওয়ামী লীগই আমার শেষ
ঠিকানা। কারণ এই দলটির সঙ্গে আমার
বাবার রক্ত মিশে আছে। বঙ্গবন্ধুর
আদর্শের প্রতি বিশ্বস্ত
থেকে তিনি জীবনের শেষ রক্তবিন্দু
দিয়েছেন। কোনো ষড়যন্ত্রের
কাছে মাথা নত করেননি। জীবন দিয়েও
তা প্রমাণ করে গেছেন।
কাপাসিয়ায় আমার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী যাঁরা আমার জন্য ত্যাগ স্বীকার, জেল-জুলুম ও অত্যাচার সহ্য করেছেন, তাঁদের উদ্দেশে বলব, আমি সব সময় যেটা আপনাদের বলে এসেছি, তা হচ্ছে ব্যক্তি-স্বার্থকেন্দ্রিক রাজনীতি পরিহার করতে হবে। ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির রাজনীতি বাদ দিয়ে বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীনের মতো নীতি আদর্শের রাজনীতি করতে হবে। ঐতিহ্যবাহী কাপাসিয়ার নেতৃত্ব যেন ভালো মানুষের দ্বারা পরিচালিত হয়, সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব আপনাদের ওপর। কাপাসিয়ার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আপনারা সেই পথে এগিয়ে যান। আপনাদের সবার মতো আমিও তাকিয়ে আছি ভবিষ্যতের
দিকে। হয়তো একদিন সুস্থ একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতির মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ হবে সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী একটি দেশ।

এই প্রত্যাশায়
তানজিম আহমদ (সোহেল তাজ)
তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০১২
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:১৩
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×