অবৈধ ব্যাংকিং করছে বিকাশ
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবা নীতিমালা পরিবর্তন করার জন্য ব্র্যাক ব্যাংক গতবছরের ১০ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে একটি চিঠি পাঠায়। এতে তারা ব্যাংকের পাশাপাশি সাবসিডিয়ারি শব্দটি ব্যবহারের অনুরোধ করে। সে অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান বিকাশকে সাবসিডিয়ারি হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু সেটাও দেওয়া হয় পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর (পিএসও) হিসেবে। ব্যাংক কোম্পানি আইনানুযায়ী সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে যে কাজের জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়, কার্যক্রমকে এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে হয়। সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানকে কখনোই আমানত সংগ্রহ ও ঋণ দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয় না। কিন্তু বিকাশ অবৈধভাবে দুটি কাজই করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জানা গেছে, ব্র্যাক ব্যাংক ও বিকাশ সম্পূর্ণ আলাদা দুটি প্রতিষ্ঠান। এর পরিচালনা পর্ষদও ভিন্ন। পিএসও হিসেবে বিকাশের মাধ্যমে লেনদেনকারী গ্রাহকদের অবশ্যই কোনো না কোনো ব্যাংকে হিসাব থাকতে হবে। বিকাশ শুধু পিএসও হিসেবে কাজ করবে। যেমনটি অটোমেটেড টেলর মেশিনের (এটিএম) কার্ড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভিসা কোম্পানি করে থাকে। কিন্তু বিকাশের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। তারা এ নীতিমালাকে অগ্রাহ্য করে অবৈধভাবে ব্যাংকিং করে যাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ২ ডেপুটি গভর্নর বিকাশের অবৈধ ব্যাংকিংকে বৈধ ঘোষণা করে একটি নীতিমালা প্রণয়নের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জোর তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকের একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা বলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান শুধু সাবসিডিয়ারির অনুমোদন নিয়ে আমানত সংগ্রহ ও ঋণ দিলে ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হবে। কারণ, সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং করলে তাকে মূল ব্যাংকের মতো সুদ হারের স্প্রেড ও ঋণ নীতিমালা ইত্যাদি তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অভিহিত করতে হয় না। তাই তারা ব্যাংকিং করতে পারলে গ্রাহকের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করবে, গ্রাহককে ঋণ দেবে বেশি সুদে। যেটা অনেক ক্ষেত্রে মাল্টিলেভেল মার্কেটিংয়ের মতো।
বিষয়টির ব্যাপারে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কামাল এস কাদিরের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিকাশের ব্যাংকিং অবৈধ নয়। বিকাশ ব্র্যাক ব্যাংকের একটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে বিষয়টি জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি চিঠিও দিয়েছে। সে চিঠি বিকাশের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে বলে জানান তিনি।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।