somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ন্যায় বিচার, সরকারের অন্ধ দালালি ও প্রবাসীদের কামলা খাটা

২৮ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশে বসবাসকারী লোকজনদের অনেকেই আমাদের প্রবাসীদের অনেক নিচু চোখে দেখেন। কেন দেখেন লজিকে খাটেনা।
ওদের বেশিরভাগের ধারণা আমরা এসব দেশে তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক। লেবার, শ্রমিক, কামলা খাটা ইত্যাদি করেই আমরা জীবিকা নির্বাহ করি। বিশেষ করে তারা এমন ধারণা রাখেন যাদের জ্ঞাতিগুষ্ঠিতে কেউ প্রবাসী নেই, কিংবা যারা আছেন, তারা প্রবাসে লেবার খাটেন। তাই তাদের দুনিয়া লেবারময়।
কাজেই দেখা যায় আপনি দেশের কোন অনিয়ম নিয়ে সমালোচনা করলে এই সমস্ত লোকেরা আপনার দিকে তেড়েফুঁড়ে আসে। কিছুদিন আগেই যেমন এক বয়স্ক মহিলা আমার কোন এক লেখায় কমেন্ট করলেন আমার লেখা তিনি পড়েন না। তবে যেটুকু পড়েছেন, তাতেই তাঁর মনে হয়েছে কাকের ময়ূরপুচ্ছ ধরনের সাধ হয়েছে। আমি নাকি ভুলে যাই আমার বাপ দাদা চৌদ্ধপুরুষ বঙ্গেই জন্মেছেন, আমি নাকি এখন সাহেব সাজার চেষ্টা করছি।
মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ এই ধরণের কমেন্টে জবাব দেই না। তাছাড়া তিনি বয়স্কা রমণী, সঠিক উত্তর দিলে বেয়াদবিও হয়ে যেতে পারে। তবে তাঁর কমন সেন্স থাকলে তিনি বুঝতে পারতেন কেউ সাহেব সাজার চেষ্টা করলে বাংলায় লেখালেখি করতো না। প্রবাসে থেকেও সুকুমার বৃত্তির জন্য বাংলায় গ্রূপ তৈরী করতো না। তারচেয়ে বড় কথা, নিজের দেশের কোন অন্যায়ের সমালোচনা করা মানে বিদেশের দালালি করা বুঝায় না। সমালোচনা এই কারনে করা হয় যাতে আমরা বুঝতে পারি বিষয়টা অন্যায়, এবং সেটা শোধরাতে হবে।
কেন এত লম্বা ভূমিকা টানলাম সেই কথায় যাবার আগে আজকের লেখার ব্যাকগ্রাউন্ড বর্ণনা করা যাক।
গতকাল প্রকাশ্যে একটি ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হলো। তাঁর স্ত্রী খুনিদের বাঁধা দেয়ার চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা করতে পারেনি। আমাদের দেশে এমন ঘটনা এই প্রথম ঘটেনি। বিশ্বজিৎকে হত্যার ঘটনা মনে আছে? ছেলেটাকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল ছাত্রলীগের কিছু সন্ত্রাসী। ফটোগ্রাফাররা সেই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছেন। পুরো দেশ প্রতিবাদ করে উঠে। খুনিদের ফাঁসির দাবি উঠে।
কিন্তু টেলিভিশন টকশোতে একজন বুদ্ধিজীবী ঘোষণা দেন, "নিশ্চিত থাকুন, খুনিদের বিচার হবেনা।"
সেই মামলার বিচার হয়। আদালত রায়ে ফাঁসির আদেশ দেন। খুনি সন্ত্রাসী বিচার পেয়ে আদালত থেকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে বলে, "এখন খুশি হইছেন আপনারা?"
সে যে খুন করেছে, এতে সে কোন সমস্যা খুঁজে পায়নি। সাংবাদিকরা কেন ছবি তুলে ছাপিয়েছে, এতেই দোষ হয়ে গেল।
বন্ধুতালিকায় সরকারি দলের এক অন্ধ সমর্থক নিজের ওয়ালে লিখলেন, "খুবতো বলেছিল, বিচার হবেনা। এখন তাইলে কী হইলো? ল্যাঞ্জা ইজ ডিফিকাল্ট টু হাইড! আমি নিশ্চিত, লোকটার প্যান্ট খুললে তার পিছনে একটা লেজ দেখা যাবে।"
টেলিভিশনে আবারও টকশোতে লোকটিকে জিজ্ঞেস করা হলো, "আপনিতো বলেছিলেন বিচার হবেনা। আদালততো তাদের ফাঁসির হুকুমই দিল। এখন আপনার মন্তব্য কী?"
লোকটি বললেন, "ওটাতো নিম্ন আদালতের রায়। দেখবেন মামলা উচ্চ আদালতে যাবে, এবং এইভাবে চলতেই থাকবে। কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত বিচার হয়েছে - কথাটি বলতে পারবেন না।"
বন্ধুতালিকার সেই বন্ধুটি তখন এই বুদ্ধিজীবীকে ধুয়ে দিয়ে আবারও স্ট্যাটাস লিখলো। সরকারের বিচার ব্যবস্থার উপর তাঁর এমন আস্থা দেখে সরকার বাহাদুরেরও চোখে পানি আসবে আমি নিশ্চিত।
এবং পরে দেখলাম উচ্চ আদালত ন্যায় বিচারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কয়েকজনের ফাঁসির রায় মওকুফ করে দিয়ে মাত্র দুইজনকে (তাও না পারতে) দড়িতে ঝুলানোর রায় দিল।
বিশ্বজিতের পর ও আগে আরও বহু লোককে এইভাবে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে আমাদের সোনার বাংলায়। খুন হয়েছে কখনও মেয়ে, কখনও ছেলে। কখনও বুদ্ধিজীবী, কখনও সাধারণ পাবলিক। খুনি কখনও ছাত্রলীগের "সোনার ছেলে" কখনও অজ্ঞাত পরিচয়ধারী। কখনও বা কট্টর ইসলামপন্থী জঙ্গি। দেশের উত্তরে, দক্ষিণে, পূর্বে, পশ্চিমে - সব স্থানেই খুন হয়েছে মানুষ। খুন হয়েছে রাজধানী শহরেও। ব্যাপক মিডিয়া কভারেজ পাবার পরেও তনুর খুনিদের কেউ ধরতে পারেনি। উল্টো এমনও থিওরি শুনেছি সে নিজেই আত্মহত্যা করে ওখানে পড়ে ছিল। অথবা তাঁর পরিবারের লোকজন তাঁকে হত্যা করে ঘটনা অন্যদিকে প্রবাহের জন্য ক্যান্টনমেন্টে ফেলে এসেছে।
মনে আছে ডক্টর সাজিয়ার কথা? এতদিন পরে নামে চিনেছেন তাঁকে? মেরে ফেলেছিল তাঁকেও।
সাগর-রুনি নিজেরাই ছিলেন মিডিয়ার লোক। তাঁদের বেডরুমে ঢুকে তাঁদের হত্যা করা হলো। একমাত্র শিশুপুত্র একরাতেই বাবা মাকে হারিয়ে এতিম হলো। খুনিদের পাত্তা পাওয়া গেল না। দেশের অভিভাবক প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বললেন, "কারোর বেডরুম পাহারা দেয়ার দায়িত্বতো আমাদের না।"
আন্টি, আপনি যেহেতু একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী, আপনার দেশের দূরবর্তী শহরের রাস্তার একটা লাওয়ারিস কুকুরেরও দায়িত্ব আপনার সরকারের। সে যাতে না খেয়ে মরতে না পারে, কেউ গরম পানি দিয়ে তার শরীর ঝলসে দিতে না পারে, সেইটা নিশ্চিত করা আপনার দায়িত্ব। যতদিন না নিজের দায়িত্ব বুঝবেন, এইসব ঘটনা চলতেই থাকবে।
হ্যা, আপনি অপরাধ বন্ধ করতে পারবেন না। কিন্তু কঠিন বিচারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারবেন। এবং সেটার জন্য আপনাকে উপলব্ধিতো করতে হবে।

আমাদের দেশে এমন ঘটনা ঘটলে আমরা কী করি? প্রতিবাদ! মানববন্ধন! আমাদের দৌড় এই পর্যন্তই। রাষ্ট্র আমাদের অধিকার দেয় না দড়ি হাতে নিয়ে খুনিকে পাকড়াও করে ঝুলিয়ে দিতে।
বিচারের দায়িত্ব আদালতের, এবং আদালতে অপরাধীদের হাজির করার দায়িত্ব পুলিশের।
আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করছি, পুলিশ ও আদালত তাঁদের দায়িত্বে কতটা নিষ্ঠাবান? পুলিশ গ্রেফতার করলে উপর থেকে কল আসে সন্ত্রাসীকে ছেড়ে দিতে। সাথে বদলির নোটিশ। সৎ পুলিশ অফিসার হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে জঙ্গলে দৌড়াদৌড়ি করো। অপরাধপ্রবণ শহরে তোমার কোন স্থান নেই।
তাহলে সরকার কতটা নিষ্ঠাবান? আমাদের সিস্টেম যে আগাগোড়া পঁচে গেছে - এইটা মানেন?

সবচেয়ে বেশি বিরক্ত করে সরকারি দলের অন্ধ সমর্থ্কগুলি। দেখছিস তোর সরকার ভুল করেছে। মানতে চাইছিস না। উল্টা উপচে পড়া আবেগে টইটম্বুর দশহাত লম্বা লেখা লিখবি। তেল চিটচিটে সেইসব লেখায় লাইক ও শেয়ার দিয়ে পাশে থাকার লোকেরও অভাব হয় না।

এই কেসে কী হবে জানেন? সরকার নিহতের স্ত্রীকে একটি সরকারি চাকরি ধরিয়ে দিবে। নিহতের পিতাকে মোটা অংকের টাকা দিতে পারে। কিন্তু খুনিদের বিচার? উহু। নিম্ন আদালত ফাঁসি দিলে উচ্চ আদালত মাফ করে দিবে। বলবে, ছবিতে ওদের চেহারা স্পষ্ট নয়। তাই "সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত" না হওয়ায় বেকসুর খালাস করা হচ্ছে।
আর যদি উচ্চ আদালত ফাঁসি দেয়ও। তারপরেও আমাদের দয়ার সাগর রাষ্ট্রপতিগণ আছেন না? তাঁরা ক্ষমা করে দিবেন। লক্ষীপুরের গডফাদার তাহেরের সন্ত্রাসী খুনি পুত্র বিপ্ল্বকে ফাঁসির মঞ্চ থেকে মাফ করে দিয়েছিলেন আমাদের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি। খুনি বিপ্ল্ব এক লোককে পিস্ পিস্ করে কেটে নদীতে ডুবিয়ে দিয়েছিল। রাজনীতি এড়িয়ে চলা হুমায়ূন আহমেদ পর্যন্ত লিখতে বাধ্য হয়েছিলেন, "আমার নন্দিত নরকে উপন্যাসে মন্টু চরিত্রের ফাঁসি হয়। হতদরিদ্র পরিবারটির একমাত্র আশা ছিল রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষণা। কিন্তু উপন্যাসের রাষ্ট্রপতি বাস্তবের রাষ্ট্রপতির চেয়ে কঠিন হৃদয়ের হয়ে থাকেন। তাই মন্টুর ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। আমি যদি সুযোগ পেতাম, তাহলে আবারও নন্দিত নরকে লিখতাম, এবং এবার শেষটা ভিন্নভাবে হতো।"

এখন বলি উপরে কেন প্রবাসী প্রসঙ্গ টেনে শুরু করেছিলাম।
পশ্চিমা দেশগুলো এত উন্নত কেন বলুনতো? শিক্ষাদীক্ষা, টাকা পয়সা ইত্যাদির জন্য? জ্বি না। তা আমাদের দেশেও কম নেই। পশ্চিমা দেশে আমাদের বাঙালিদের মোটামুটি বেশিরভাগেরই নিজের গাড়ি আছে, অধিকাংশেরই বাড়ি আছে। তা গাড়ি বাড়িতো আমাদের দেশেও ছিল। যাদের ছিল না, বর্তমানে এমন অবস্থায় তাঁরা আছেন যে ইচ্ছা করলেই দেশে এসবের ব্যবস্থা করে ফিরে যেতে পারবেন। তারপরেও এদেশে থেকে যাওয়া। কেন?
বুঝতে চেষ্টা করুন, যে কারনে পশ্চিমা দেশগুলো সভ্য তা হচ্ছে, এদের সমাজের ন্যায় বিচারের নিশ্চয়তা। আপনি সাদা, কালো, হিন্দু, মুসলিম, সিটিজেন বা নন সিটিজেন ইত্যাদি যেই হন না কেন, আপনার বিরুদ্ধে অন্যায় করা হলে ৯৯% এরও বেশি সুযোগ আছে আদালত আপনাকে দ্রুত ন্যায় বিচার পাইয়ে দিবে। আমাদের দেশে একটা মামলার রায় পেতে আঠারো বিশ বছর চলে যায়, তারপরেও ন্যায় বিচার পাওয়া যায় না। আপিল করলে ইহা জনমে ন্যায় বিচারের আশা করাটাও বোকামি। অথচ ওদের জটিল থেকে জটিলতম কেসও অতি দ্রুত শেষ হয়। লাখে লাখে কেস হিস্ট্রি আছে এমন।
আর যারা দাবি করেন আমরা প্রবাসীরা বিদেশে "তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক," তারা গন্ড মূর্খ। না জেনে কথাবার্তা বলাতো মুর্খামিরই লক্ষণ। এরা আমাদের চেয়ে সভ্য এমনি এমনি নয়। এদের নাগরিক মানে নাগরিকই। প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় ইত্যাদি শ্রেণীবিভাগ ওদের মধ্যে নেই। একজন সাদা চামড়ার ছেলে দেশের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার জন্য দাঁড়াতে পারলে আমার বাদামি চামড়ার ছেলেও জন্মসূত্রে এই দেশের নাগরিক হবার কারনে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে পারবে। হ্যা, লোকজনের আস্থা অর্জনের জন্য তাঁকে কাজ করতে হবে প্রচুর। যে কারনে বারাক ওবামা এই দেশের রাষ্ট্রপতি হতে পারেন। যে কারনে হিজাব পরিহিতা মুসলিম নারীও সিনেটর হতে পারেন। আমাদের দেশে এক হিন্দু প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন, এরপরে আমাদের প্রতিক্রিয়ার পুরোটাই ইতিহাস!

এখানে টাকা পয়সা, এমনকি ক্ষমতা দিয়েও বিচার ব্যবস্থা কেনা যায় না। এই দেশের লোকেরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করে। আদালতও নিশ্চিত করে ন্যায় বিচারের।
আমরাও প্রতিবাদ করি। আমাদের আদালত ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে পারেনা। ইচ্ছা থাকলেও নানান কারণেই পারেনা। এবং আমরা মূর্খের মতন বিশ্বাস করি প্রতিবাদ জোরালো হয়না বলেই আমাদের দেশে এমন প্রকাশ্যে খুন খারাবি হতে থাকে। তাই প্রতিটা ঘটনায় আরও জোরালো প্রতিবাদের চেষ্টা করি। ন্যায় বিচার নিশ্চিতকরণের ধার ধারিনা।

প্রবাসীদের গালাগাল দেয়ার আগে আপনি বলুন, দেশে ফিরলে তাঁদের ছেলেমেয়েদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা আপনি দিতে পারবেন? গ্যারান্টি দিতে পারবেন দেশে ফিরলে তাঁদের মেয়েরা ইভটিজিংয়ের শিকার হবে না? তাঁদের ছেলেদের এইভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হবেনা? ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় ছুরিকাঘাতে এক নার্স নিহত হলেন। এই আজকের পত্রিকায় খবরটা পড়লাম। খুনির বয়স চৌদ্দ বছর। এখন বলেন, কিসের ভরসায় আপনাদের দাবি অনুযায়ী প্রবাসী লোকজন "লেবারগিরি," "কামলা খাটুনি," "তৃতীয়শ্রেণীর নাগরিকত্ব" ছেড়ে দেশে ফিরবে?

গ্রীক মহাবীর ওডিসিয়াসের বৈচিত্যময় সমুদ্রযাত্রায় একবার প্রয়াত কিংবদন্তি একিলিসের আত্মার সাথে দেখা হয়। তিনি একিলিসকে জিজ্ঞেস করেন, "স্বর্গে নিশ্চই সুখে আছো?"
একিলিস উত্তরে বলেন, "স্বর্গে সুখের অভাব নেই, কিন্তু মর্ত্যে বুক ভরে নিশ্বাস নেয়ার সমতুল্য কিছু নেই।"
আমরাও হাঁপিয়ে উঠি। মাঝেমাঝেই ইচ্ছে জন্মভূমিতে ফিরে বুকভরে শ্বাস নিয়ে একদিন শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করি। কিন্তু আমাকে বা আমার পরিবারকে স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা আমার দেশ দিলেতো!
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:২৯
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×