[এই ছোট্ট ব্যাপার নিয়ে দু'টো পোস্টের প্রয়োজন ছিল না. কিন্তু প্রথম পোস্টে কিছুতেই আর ছবি যোগ করা গেল না। কেন বুঝলাম না! হয়তো আমার ছবিগুলোর সাইজ বড় - সে জন্য (একেকটা 2MB-রও বেশী)। তাই ২ ভাগে ভাগ করতে হলো। আগের পোস্টটা রয়েছে এখানে: Click This Link ]
একসময় যখন নিয়মিত ব্লগিং করতাম, তখন আপনাদের অনেক দেশের গল্প শুনিয়েছি, সমুদ্রের গল্প শুনিয়েছি। এখনো "সমুদ্রে জীবন" নামের ঐ সিরিজটার ১-১৮ পর্বগুলো এই ব্লগে রয়েছে। কেউ চাইলে দেখতে পারেন। ব্লগিং একপ্রকার ছেড়ে দিলেও, কয়েকবারই ভেবেছি "সমুদ্রে জীবন" সিরিজটার আরো কয়েকটি পর্ব হয়তো লেখা বা পোস্ট করা যায়। ....
আজ আপনাদের এমন একটা দেশের কিছু ছবি দেখাবো যেখানে আমি গত শীতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। দেশটির অনেক ক’টি সমুদ্রবন্দর থাকলেও এবং সেসবের কয়েকটিতে জাহাজে করে গিয়ে থাকলেও, ব্যস্ততার কারণে বা সময় স্বল্পতার কারণে সে দেশে তখন ঘুরে বেড়ানো হয়নি। এবার গিয়ে তাই ইচ্ছামত ঘুরে বেড়িয়েছি। ছবিগুলো দেখে আপনাদের দেশের নামটা আন্দাজ করতে বলবো! দেখুন তো আপনার অনুমান সত্যি হয় কি না!
একটা প্রান্তরের মাঝখানে, middle of nowhere বিশাল পাথরের এটা স্তুপ। এটাকে ঘিরে এখানে একটা পার্ক গড়ে উঠেছে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ পরিবার পরিজন নিয়ে এখানে বেড়াতে আসে।
আগের পোস্টে দেখানো “মেঘেদের দেশে” আসার রাস্তাটা দেখা যাচ্ছে পাহাড়ের ওপর থেকে।
একটা সমুদ্র সৈকত সামনে রেখে তোলা ছবি....
একটা পুরাকীর্তির সাইটের একটি দর্শনীয় অবস্থানের ছবি।
আরেকটা সমুদ্র সৈকত সামনে রেখে তোলা ছবি....
আরেকটি ঐতিহাসিক সাইটের ধ্বংসাবশেষ...
আরেকটা সমুদ্র সৈকত সামনে রেখে তোলা ছবি....
মেঘেদের দেশের আরেকটা ছবি...
একটা পরিত্যক্ত ঐতিহাসিক শহরের প্রতিবেশ...
কেবল-কার “পথের” একপ্রান্তের “কেবল-কার স্টেশনের” ছবি!
সমুদ্র সৈকতের আরেকটা ভিউ....
সমুদ্রতীরে অবস্থিত একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্টিনের পাশে রাখা একটা শিল্পকর্মে “গন্ডোলা”র রেপলিকা..