somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেশের জনগণের প্রতি সুচিন্তিত মনোভাব, উদারতা, মহানুভবতায় বর্তমান সরকারের সাড়ে চার বছরের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য। (১ম পর্ব)

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্বাস্থ্য সেক্টরে অসাধারণ সাফল্য লাভ করেছে বাংলাদেশ। জনবল বৃদ্ধি, অবকাঠামোর উন্নয়ন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যু হ্রাস, ওষুধের সরবরাহ বৃদ্ধি, কমিউনিটি ক্লিনিক চালু, স্বাস্থ্য খাতে ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রম ইত্যাদি উন্নয়নমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ নানান দেশী ও বিদেশী পুরস্কার অর্জন করেছে। গত সাড়ে চার বছরে দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান অনেকগুণ বেড়েছে। দেশের স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ১২ হাজার ২০৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হয়েছে এবং এগুলো থেকে প্রায় ১২ কোটি গ্রহীতা সেবা পাচ্ছে। ৫ হাজার ৭৫০ জন চিকিৎসকসহ ৪৫ হাজার জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে সরকারী ও বেসরকারী পর্যায়ে পর্যাপ্ত পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা এবং উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা বর্তমান সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন এবং জাতীয় জনসংখ্যানীতি ২০১২ ও তামাকবিরোধী আইন অনুমোদিত হয়েছে। সরকারী হাসপাতালে শতাধিক রকমের ওষুধ বিনামূল্যে প্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। ৮শ’টি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। ৪৮২টি হাসপাতালে মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্যসেবা ও ৮টি হাসপাতালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে। নার্সদের দ্বিতীয় শ্রেণী কর্মকর্তার পদমর্যাদা দেয়া হয়েছে। নার্সিং সেবা পরিদফতরকে অধিদফতরে রূপান্তরের কাজ চলমান আছে। ওষুধনীতি যুগোপযোগী করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। বিএমডিসি আইন-২০১০ অনুমোদনের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অনুমোদন পাওয়া গেছে। টেলিমেডিসিন, ই-মেডিসিনি সুবিধা বিভিন্ন হাসপাতালে চালু রয়েছে। দেশের ৬টি বিভাগে স্বাস্থ্য পরিচালক ও ৬৪টি সিভিল সার্জন এর অফিসে ওয়েব ক্যামেরা প্রদান করে ভিডিও কনফারেন্সিং ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। ঢাকার মহাখালীতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের লালিত স্বপ্ন ২০ তলাবিশিষ্ট ‘স্বাস্থ্য ভবন’ নির্মাণের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে।
চলবে......।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক

লিখেছেন মি. বিকেল, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১:১৩



বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×