সে ভালোরই একটা ছিলো জুয়েল ভাইয়ের উপস্থাপনায় আরটিভিতে এল.আর.বি.-র লাইভ প্রোগ্রাম(অবশ্যই আমার মনে হওয়া আর দু:খিত, স্পন্সর ও অন্যান্য নাম না বলায়)। আর যাই হোক, গিটারিস্ট আর ব্যান্ড পারসোনালিটি হিসেবে বাচ্চু ভাইয়ের আইডেনটিটি বাংলাদেশের জন্য গর্বেরই।
আমারও গর্ব হয় এই জীবনে-বয়সে এই লোকটাকে ব্যান্ড ফর্ম করার- 'তবুও'-র মতো এলবাম এবং অনেক মাস্টার পিস্ জন্ম দেয়ার সাক্ষী হতে পেরে।
মূল কথায় আসতে সময়টা বেশিই নিিচ্ছ(প্রথম ব্লগে এবং বহুদিন পর বাংলা লেখার জন্য বোধহয়)। কথাটা হলো, লাইভে নানন জনের নানান ফোনের - রিকোয়েস্টের মাঝে আরেকজন ফেমাস-পপুলার-সেলিব্রিটি ব্যান্ড পারসোনালিটি পার্থ বড়ূয়ার ফোন এবং ফোনের কথানুযায়ী রাত তিনটার দিকে তার সেটে চলে আসাটা জানানো।
যারা লাইভ অথবা পরে দেখেছেন, তারা জানেন। অন্যদের জন্য বলছি, প্রথমেই তিনি বললেন: এই লোকটা আমাকে গিটার শিখিয়েছে, উনি ডাকলে আমাকে আসতেই হয়।
এরপর আবার আমি-আমাদের সাক্ষী হবার পালা। পার্থর গলায় বৃষ্টি দেখে অনেক কেেদছি আর তাতে এল.আর.বি-র জ্যাম-কম্পোজিশন। অসাধারন।
অসাধারন সহজ সরল কৃতজ্ঞতার সীকারোক্তি। আর তাতেই আমি-আমাদের পাওয়া এক অনবদ্য গান।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




