অনেকদিন ধরে এই লেখাটা পাবলিশের অপেক্ষা করছি। কিন্তু করা হয়নি। হয় তো সামু ব্যান করে দেবে। তারপরও অনেক এডিশন শেষ করে পাবলিশ করলাম।
দির্ঘদিন ধরেই ভারত আমাদের সীমান্তে পশুর মত মানুষ হত্যা করছে। এখন পর্যন্ত কেউ কোন প্রতিবাদ করেনি। সেনা বা নিরাপত্তা বাহিনী দেয়নি কোন নিরাপত্তা। প্রতিবারই বাংলাদেশের সেনাবাহিণীর পক্ষ থেকে ভালুহিন পতাকা বৈঠক করা হয়েছে।রেসাল্ট শুন্য।
সভ্যতার ধারক ভারত জানিয়েছে এরা সন্ত্রাসী ছিল। দেখুন আমাদের সন্ত্রাসী শিশুদের। বিএস এফএর অত্যাচারে এদের মধ্যে যেই ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে সেটা নিরাময় না হওয়ার অপরাধ কার?
নিজের রক্ত পানি করা ফসল তুলতে যেয়ে গুলিতে জীবন দিয়েছে আমাদের কৃষকরা।
বিএসএফ এর জবান বন্দি এরা স্মাগলার।
আমাদের সরকার বিবৃতি দিয়েছে বিএস এফ এর পক্ষে: এরা মাদক ব্যবসায়ী।
দেশের কোটি কোটি টাকা নষ্ট করে সেনাবাহিনি পালা হচ্ছে তাহলে কি জন্য? দেশ ও জনগনের নিরাপত্তা দিতে না পারলে এদের দিয়ে কি করব?
কোটি কোটি টাকা দিয়ে পোষা হচ্ছে পুলিশবাহিনী, র্যাব। কিন্তু এদের নিরাপত্তা কোথায়। প্রতিদিন লান্চিত হচ্ছে ছাত্ররা। পড়ালেখার পরিবেশ নাই কোন ভার্সিটিতে। দিনে দিনে বর্বর হয়ে উঠছে রাজনৈতিক সন্ত্রাসীরা।
মত প্রকাশের স্বাধীনতার বানী আওড়ালেও কোন ধরনের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই দেশে। রাজনৈতিক শত্রুকে ঘায়েল করতে এখনও ব্যবহার করা হচ্ছে নোংরা মানুষ মারা পলিটিক্স। বাসে পুড়িয়ে মারা হচ্ছে মানুষ, সেই দোষে আইনের শাসনে লান্চিত হচ্ছে অসহায় জনগন। এই আইন দিয়ে আমরা কি করব?
বিচার বিভাগ মানুষের শেষ আশ্রয়। অসহায় মানুষ জুলুমের যন্ত্রনা থেকে বাচতে শরনাপন্ন হয় বিচার বিভাগের। এখন বিচারক হন সন্ত্রাসীরা। যাদের হাতে লেগে রয়েছে নিরিহ মানুষের রক্তের দাগ।
কিছুদিন পরে দেখা যাবে কোন এক পতিতালয়ের দালাল সর্দারনীকে দেশের প্রধার বিচার পতি করে দেয়া হয়েছে। আমার মনে হয় পতিতালয়ের দালাল বিজারপতিদের চেয়ে অনেক নিতিবান।
কোন স্বাক্ষ প্রমান ছাড়াই দিনের পর দিন রিমান্ডে নির্যাতন করা হয়েছে সত রাজনীতিবীদদের। মুখ বন্ধ করে রাখা হয়েছে সত্যের। সত্য বলার দু:শাহস করার কারনে সীমাহীন নির্যাতন ভোগ করছেন সম্পাদক।
আপনার আমার বোন বাইরে বেরোতে পারছেনা। তারা সব জায়গায় স্বীকার হচ্ছে নির্মম টিজিংয়ের। কেই প্রতিবাদ করলে হচ্ছে লান্চিত।
সম্মানিত ব্লগার। আপনার বোন মা আপনার সামনে লান্চিত হল। আপনি পুলিশের কাছে গেলেন নিরাপত্তার জন্য। পুলিশ আপনাকে উল্টা মিথ্যা মামলায় কোর্টে চালান করল। কারন ইভ টিজার রাজনৈতিক নেতার ছেলে। আমাদের শ্রদ্ধেয় বিচার বিভাগ আপনাকে ১ বছরের জেল দিল, কারন আপনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। জেল থেকে বের হয়ে শুনলেন আপনার বোন ধর্ষিত হয়েছে । আর পুলিশ দুর থেকে সিটি বাজিয়েছে। পরেরদিন পেপারে পড়বেন অশ্লীল পোষাকধারী নারী লান্চিত। আপনি কোথায় যাবেন , কার কাছে বিচার চাইবেন?
সীমান্তে নিজের পিতা হারা কৃষক পুত্র পরেরদিন নিউজ পেপার থেকে জানতে পারল তার পিতা একজন মাদক ব্যবসায়ী ছিল। খবরের প্রতিবাদ করার কারনে তার জেল হল। কারন সে সাংবাদিককে হুমকি দিয়েছো ।
সরকারী ছত্রছায়ায় পুলিশের মদদে সাধারন ছাত্রদেরকে পেটাচ্ছে আমাদের শেখ সাহেবের সন্তানরা। তারপর পুলিশের হাতে তুলে দিচ্ছে সন্ত্রাসী বলে। আমাদের বিচারকরা তার বিচার করছেন। দিচ্ছেন ১০ দিনের রিমান্ড।
আমার একটা মতামত দেই। আসুন আমরা আমাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠার গুলোকে নতুন করে নামকরন করি। আমার কাছে কোন শালীন নাম নাই এদেরকে দেয়ার জন্য। তাই দিলাম না। পাছে আবার আদালত অবমাননা মামলায় আটকে যাই।
But what you think about civilization about constitution, I think its in different way. If any people in Bangladesh choose terrorism for save his sister from teaser, save his father from political terrorist or Police, or save from BSF then i support him in every way and ready to help him whatever he want.