চাষার ছেলে চাষা হবে দুঃখীর ছেলে দুঃখী,
চাকরিজীবীর সন্তান হবে, হবে চাকরি মুখী।
দেশের ভিতর মুক্তিযোদ্ধার চেতনা আজ কই,
বুকের তলে পাথর চেপে ঘরে বসে রই।
মুক্তিযুদ্ধের কোটা নিয়ে মোর অভিযোগ নাই,
তাদের জন্য বাংলা হলো গর্ব করি ভাই।
একটা ঘরে সকলে আজ চাকরি করে খায়,
অন্য ঘরে বেকার বলে ভাত খুঁজে না পায়।
হায়রে সোনার বাংলাদেশে দেখরে তোরা দেখ,
এমন কিছু বলছে নাকি টুঙ্গিপাড়ার শেখ।
নারী কোটা দিতে গিয়ে পুরুষ বেকার খায়,
সেই পুরুষের ঘরের নারী ভাত খুঁজে না পায়।
ছেলের মায়ে দোয়া করে চাকরি হলে বাবা,
থামবে বুঝি এই গরিবের অভাব নামে থাবা।
সেই ছেলেটির মাও একজন তিনি একটা নারী,
সে নারী কেন অসহায় এক কেউকি বলতে পারি?
পোষ্য কোটার বৈষম্যতে চাকরি বাকরির তরে,
অবাক হয়ে নব জাতক অভিশাপ নেয় ঘরে।
বঙ্গবন্ধু পুরুষ ছিলেন তাহার কোটা কোথায়?
সেই পুরুষের সেই জাতিদের সন্তান আমি
আমার কোটা কোথায়?
বিশ্ববাসী দেখ রে এবার মুক্তিযুদ্ধে
পুরুষ ছিলেন কত ভাগের ভাগ...
সেই পুরুষের কোটা কোথায় দেখে জাতি অবাক...
এই প্রকৃতির রূপ দেখে ভাই হলাম আমি ধন্য,
অসহায় আজ বৈষম্য ভাই অধিকারের জন্য।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:২১