somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

N.G.O দের অপততপরতা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

N.G.O কথাটি একটি দীর্ঘ কথার শব্দ সংক্ষেপ । পুরো কথাটি হল Non government Organization যার অর্থ হল বেসরকারী সেবা সংস্থা
শাব্দিক অর্থে সব ধরনের বেসরকারী সেবা সংস্থাগুলোকে N.G.O বলে কিন্তু সাংবিধানিক অর্থে N.G.O বলা হয় মুনাফার উদ্দেশ্য ছাড়া শুধু সেবার উদ্দেশ্যে গঠিত বেসরকারী সংস্থাগুলোকে
অর্থাৎ যে সংস্থাগুলো বেসরকারী ভাবে অর্থ সংগ্রহ করতঃ তা নিরক্ষরতা দূরীকরণ, স্ব-কর্মসংস্থান, শিশু ও মাতৃ সেবা দান, সমাজ উন্নয়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেবা প্রদান ও রিন বিতরণ ইত্যাদি সেবামুলক কাজে ব্যায় করে।
বর্তমানে রেজিষ্ট্রেশনকৃত ও রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া দেশী বিদেশী ছোট বড় প্রায় ত্রিশ হাজার N.G.O রয়েছে এদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য কয়েকটি N.G.O হল
* BRAC
* ASA
* GRAMEEN PHONE
* ADAB
* MCC
* CARE
* UNICEF
* RDRS
* WORLD VISION BANGLADESH
* SAVE THE CHILDREN FOUND (USA)
* SAVE THE CHILDREN FOUND (UK)
* ADRA
* প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র
* করিতাস
* বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি
এই (এন,জি,ও)গুলোর মধ্য থেকে কিছু কিছি এন,জি,ও এর কিঞ্চিত আলোক পাত করা হচ্ছে।
* প্রথমেই বলছি BRAC এর কীর্তি কলাপ
এন জি ও সম্রাজ্যের অধিপতি হিসেবে বহুল পরিচিত ফজলে হোসেন আবেন ব্রাক এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক. ব্রাক দেশের ২৪টি জেলাতে জমি ক্রয় ও ভবন নির্মানের মাধ্যমে সারা দেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর মত খুটি প্রতিষ্ঠা করে চলছে. শুধু মাত্র গাজীপুরেই সংস্থাটি প্রায় বিশ একর জমির উপর ট্রেনিং কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করেছে. ব্রাক এর প্রধান কার্যলয় ঢাকা শহরের মহাখালীতে অবস্থিত. আড়ং তাদের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ।
ব্রাক শিক্ষার নামে কোমল মতি শিশুদের কে নাস্তিকতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে. নাস্তিকতার প্রচারণার প্রমান মিলেছে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানার কুতুবদিয়া গ্রামের একটি স্কুলে স্কুলটিতে একজন শিক্ষিকা প্রবেশ করে ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলল তোমরা চোখ বন্ধ কর এবং আল্লাহর কাছে একটি চকলেট চাও শিক্ষিকার কথা মতে ছাত্র ছাত্রীরা চোখ বন্ধ করল এবং বলল হে আল্লাহ আমাদের কে একটি চকলেট দাও এর পর শিক্ষিকা চোখ খোলার জন্য বলল এবং জিঞ্জাসা করল তোমরা কি চকলেট পেয়েছ? সবাই উত্তর করল না পাই নাই এর পর শিক্ষিকা পুনরায় বলল তোমরা চোক বন্ধ কর এবং আপার কাছে একটি চকলেট চাও তখন ছাত্র ছাত্রীরা চোক বন্ধ করলো এবং বলল হে আপা আমাদের কে একটি চকলেট দাও তখন শিক্ষিকা সবার হাতে হাতে একটি করে চকলেট তুলে দিল এবং চোখ খোলার নির্দেশ দিলো এর পর সবাই কে প্রশ্ন করল চকলেট কে দিতে পারে আল্লাহ নাকি আপা সকল ছাত্র ছাত্রী উত্তর করল চকলেট আপা দিতে পারে আল্লাহ দিতে পারেনা (নাউযুবিল্লাহ)
এভাবে ব্রাক পরিচালিত স্কুল গুলোতে কোমল মতি শিশুদের কে নাস্তিকতা শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে।
* এবার শুনুন আশার কীর্তি কলাপ
আশার পূর্ন নাম Association for social advancement - ASA এই তিনটি অক্ষর যুক্ত করলে তার বাংলা উচ্চারণ হয় আসা যার অর্থ হল অগমন করা কর আর এই আগমন টা ভালো মন্দ উভয়টার সম্ভাবনা রাখে পক্ষান্তরে তারা বানানে পরিবর্তন ঘটিয়ে সাইন বোর্ড ব্যানারে লিখে আশা যার অর্থ হল শুধু ভালো আগমন করা মন্দের আবকাশ রাখে না এটা হচ্চে তাদের বানান বিকৃতি মুলক চাতুরী
এবার দেখা যাক আশা নামের অন্তরালে কি রয়েছে। আশা সমিতির পাতানো ফাঁদে ধরা পড়া লোকদের বেইমানী দীক্ষা দেওয়ার জন্য সমিতি যে সকল বই পুস্তক প্রকাশ করেছে তার মধ্যে একটা জঘন্য বইয়ের নাম "জীবন গড়ার নতুন পাঠ" বইটির ভূমিকায় সিমিতির প্রধান নির্বাহী সফিকুল হক লিখে একজন মানুষকে পরিপূর্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এই বইটি লেখা হয়েছে অথচ বইয়ের ভিতরে রয়েছে সকল অমানুষী ও বেইমানী কথা বার্ত ।
বইয়ের ২৪ নং পৃষ্ঠায় লেখে- ঝাড় ফুঁকে রোগ সারে না রোগ সারাতে ডাক্তারের কাছে যাই. পক্ষান্তরে পবিত্র হাদিসে পরিস্কার ভাষায় উল্লেখ রয়েছে যে সুরায়ে ফাতেহা পড়ে ফুঁক দিলে মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগ আরোগ্য লাভ করে সুতারং এখন যদি বলি ঝাড় ফুঁকে রোগ সারে না রোগ সারাতে ডাক্তারের কাছে যাই তাহলে হাদিস মানা হল নাকি হাদিসের বিরোধিতা করা হল আবশ্যই বিরোধিতা করা হল.
এখানে একটা প্রশ্ন জাগতে পারে যে মাঝে মধ্যে দেখা যায় ঝাড় ফুঁক বিফলে যায় এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে বলতে চাই অনেক সময় দেখা যায় MBBS, FCPS ডাক্তারের চিকিৎসা বিফলে যায় সুতারং এখন বলতে হবে MBBS, FCPS ডাক্তারের চিকিৎসায় রোগ সারে না রোগ সারাতে মোল্লাদের কাছে যাই যদি এ কথা বলা না যায় তাহলে এ কথা ও বলা যাবে না যে ঝাড় ফুঁকে রোগ সারে না রোগ সারাতে ডাক্তারের কাছে যাই
বইয়ের ৩৭ নং পৃষ্ঠায় লিখে ভাগ্য বলতে কিছুই নেই প্ররিশ্রমই ভাগ্য গড়ে অথচ ঈমানে মোফাসসালে সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে আমি আরো ঈমান আনিলাম ভালো মন্দ তক্বদীরের উপর আর এখন যদি বলি ভাগ্য বলতে কিছুই নাই তাহলে ঈমান থাকবে না থাকবেনা অবশ্যই থাকবে না
এভাবে তারা সরল মনা মানুষদের কে বেইমান বানানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
সামাজিক ক্ষেত্রে N.G.O দের অপততপরতা
দীর্ঘদিন ইসলামী অনুশাসনে চলে আসা আমাদের গ্রাম বাংলার পারিবারিক এবং দাম্পত্য জীবন N.G.O দের দুরভি সন্ধি তথা খৃষ্টান বানানোর ক্ষেত্রে প্রধান অন্তরায় তাই N.G.O গন আমাদের পারিবারিক ব্যবস্থা এবং দাম্পত্য সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য আদা জল খেয়ে মাঠে নেমেছে লক্ষ লক্ষ পুরুষ বেকার ও কর্মহীন থাকা সত্বেও নারীজাতিকে সাবলম্বী করার ভাওতা বাঝিয়ে স্বামীর ঘরের আরাম কে হারাম করে মাঠে ময়দানে গ্রামে গঞ্জে শহরে বন্দরে হাটে বাজারে হাড় ভাঙ্গা খাটুনির কাজে লাগাচ্ছে তাও আবার অল্প মজুরীর কাজে। আবার অনেক N.G.O সংস্থা আমাদের অবলা রমনীদের কে শ্বেতচামড়া N.G.O কর্মকর্তাদের সেবা ও মনতুষ্টির মত হীন কাজে ব্যবহার করছে অনেক এন জি ও দের প্ররোচনায় প্ররোচীত হয়ে স্ত্রীগন স্বামীর সাথে ঝগড়া ঝাটি করে অফিসে গিয়ে এন জি ও কর্মকর্তাদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও ফস্টি নস্টি করে এতে স্বমী স্ত্রীর মাঝে অন্তর কলহ সৃস্টি হয় উপরন্তু এন জি ও সংস্থাগুলো মহিলাদের কে কিছু শ্লোগান শিক্ষা দিয়ে থাকে শ্লোগান গুলো হল

* রাতের বেড়া ভাংবো
স্বাধীন ভাবে চলবো।
* কিসের বর কিসের ঘর
গর্জ দিয়ে মারধর।
* নারী নারী নারী
সবি করতে পারি।
* নির্যাতনের শেষ চাই
বাচার মত বাচতে চাই।
* কিসের লজ্জা কিসের লাজ
শিক্ষা হল আসল কাজ।
* শিক্ষা হলে চাকরি মিলবে
পেট ভরিয়া ভাত খাবে।
* আমার দেহ আমার মন
তাতে কেন অন্য জন।
* আমার মন আমার দেহ
যাকে ইচ্ছা তাকে দেব।
* ঘরের ভিতর থাকব না
স্বামীর কথা মানব না।
* এখন নাই আগের দিন
এখন সবি আধুনিক।
* নারী পুরুষ ব্যবধান নাই
সবার জন্য শিক্ষা চাই।
* আর নয় ব্যবধান
নারী পুরুষ এক সমান।
* নারী পুরুষ সমান অধিকার
আর থাকবে না নির্যাতন হাহাকার।
* ঘরে থেকে লাভ নাই
মাঠে গেলে সব পাই।
* আসুন আমরা এগিয়ে যাই
নারী পুরুষ ভেদাভেদ নাই।
এরুপ ভিবিন্ন উদ্ভট শ্লোগান শিক্ষা দিয়ে স্ত্রীদের কে স্বামী থেকে বিচ্ছেদ করছে এবং অবাধ যৌনচারিতার দিকে নরি সমাজ কে অগ্রসর করছে তারা নারী নির্যাতনের যেমন স্বামী স্ত্রীকে লাঠি দিয়ে প্রহর করছে এধরণের উদ্ভট চিত্র সম্বলিত পোষ্টার ফেস্টুন দেখিয়ে এবং নারী নির্যাতনের কল্প কাহিনী শুনিয়ে মহিলাদের কে স্বামীর বিরোদ্ধে খেপিয়ে তুলছে এর ভয়াবহ পরিনাম স্বরুপ বিবাহ বিচ্চেদের মাধ্যমে হাজার হাজার সুখের সংসার ভেঙ্গে তছনছ হয়ে যাচ্ছে। এদিকে এন জি ও গন তালাক প্রাপ্ত মহিলাদের কে ফ্রি লিগেল এইড দিয়ে থাকে যার ফলে তারা স্বামী থেকে বিচ্ছেদ হওয়াকে ভয় পাচ্ছে না এবং কোন অসুবিধা ও মনে করছে না ফলশ্রুতিতে এসব নারীরা খৃষ্টানদের খপ্পরে পড়ে খৃষ্টান হয়ে যাচ্ছে বা খৃষ্টানদের মত পশ্চিমা জীবন ধারায় পরিচালিত করছ। এবং এ সমস্ত মহিলাদের কে আলেম সমাজের বিরুদ্ধে মাঠে নামিয়ে রেখেছে।
* জজ মেজিস্ট্রেট থাকে ঘরে মোল্লারা এখন বিচার করে।
* ডাক্তার হয়ে কিলাভ মোল্লাদের ফুঁকে আরোগ্য লাভ।
তারা এসমস্ত শ্লোগান দিয়ে আলেম সমাজ কে হেনস্থা করার জন্য সুকৌশলে করে যাচ্ছে।
আসুন এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই প্রতিহত করি এদের সকল ষড়যন্ত্রকে !!!!
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×