somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লাউচাপরা মধুটিলা ভ্রমন খরচ

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পয়গম্বর ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সে আমাদের খুব দ্রুত দুইটা ট্যুর প্ল্যান করে দিয়েছিলেন

ট্যুর প্ল্যান-১: শুক্রবার সকাল ৬.৩০ এ মহাখালী টাঙ্গাইল বাস টার্মিনাল থেকে হাজী পরিবহনের বাসে শেরপুর শহরে দুপুর ১ টায় পৌঁছানো। হোটেল সম্পদে রেস্ট নিয়ে দুপুর ৩ টায় খোয়াড়পার থেকে সিএনজিতে মধুটিলা ইকোপার্ক ঘুরতে যাওয়া। শেরপুর শহর থেকে মধুটিলা ৭০ কিমি আপডাউন, সিএনজিতে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা রিজার্ভ আপডাউন নেবে।

শনিবার সকাল ৬.৩০ এর মধ্যে রিজার্ভ গাড়িতে প্রথমে গজনী ঘুরে তারপর লাউচাপড়া ঘুরে দুপুর ১ টার মধ্যে শেরপুর শহরে ফিরে আসা। লাঞ্চ শেষ করে রিজার্ভ সি.এন.জি বা লোকাল বাসে ময়মনসিংহ পর্যন্ত এসে মাসকান্দা থেকে এনা পরিবহনে ঢাকায় পৌঁছানো। আর যে গাড়িতে গজনী/লাউচাপড়া ঘুরবেন, সে গাড়িটাই রিজার্ভ করে ঢাকা আসতে পারেন; শেরপুর থেকে ঢাকা পর্যন্ত দরদাম করে সর্বোচ্চ ৪৫০০ টাকা দিবেন, এর বেশি নয়।

ট্যুর প্ল্যান-২: শুক্রবার দুপুর ২.৩০ এ মহাখালী টাঙ্গাইল বাস টার্মিনাল থেকে এসি ডিলাক্স পরিবহনের বাসে শেরপুর শহরে রাত ৯ টায় পৌঁছানো। শনিবার সারাদিন গজনী/লাউচাপড়া ঘুরে হোটেলে বিশ্রাম। রবিবার সকালে মধুটিলা ইকোপার্ক ঘুরে দুপুরে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করা।

ঢাকা থেকে ২১০/= নিবে শেরপুর টাউনে যেতে ড্রিমল্যান্ড হাজী পরিবহনের, এসি ডিলাক্সে ২৫০/= নিবে।

প্রথমেই বলি কোথায় থাকবেন, শেরপুরে থাকার জন্য হোটেল সম্পদ বেষ্ট।
নন এসি ডাবল রুম ভাড়া পরবে মাত্র ৪০০/=
এসি ডাবল রুম ভাড়া পরবে মাত্র ১০০০/=
সিঙ্গেল এসি রুম ভাড়া পরবে মাত্র ৭০০/=

খাবারের জন্য শাহজাহান হোটেল বেষ্ট। ওদের পরিবেশ ভাল এবং কাঁচা কলার ভর্তা খুব ভাল লেগেছে।


এবার বলি শেরপুর টাউনে হোটেল থেকে
গজনী/লাউচাপড়া ঘুরতে একদিনের জন্যে রিজার্ভ এসি গাড়ি সর্বোচ্চ ২০০০-২২০০ টাকা পড়বে।

তবে আমরা গিয়েছিলাম ভেঙ্গে ভেঙ্গে আমাদের রাস্তা ছিলঃ

শেরপুর টাউনে হোটেলর সামনে থেকে ব্যাটারি গাড়িতে খুয়ারপাড় ভাড়া জনপ্রতি ৫/=

খুয়ারপাড় থেকে সি এন জি করে গেলাম শ্রিবর্দি ভাড়া জনপ্রতি ২৫-৩০/=

শ্রিবর্দি থেকে ভটভটি তে গেলাম কর্ণঝুরা ভাড়া জনপ্রতি ২০-২৫/=

কর্ণঝুরা থেকে ভ্যান গাড়িতে গেলাম লাউচাপরা বাজার ভাড়া ২৫-৪০/=
(এই রাস্তাটা সম্পূর্ণ কাঁচা রাস্তা তাই ভ্যান যাবে ভাড়া বেশি চাইবে এখানে দরদাম করে নিতে হবে।)

লাউচাপরা বাজার থেকে ভ্যান গাড়িতে গেলাম লাউচাপরা পর্যটন কেন্দ্রে ভাড়া ২৫-৪০/=
(এই রাস্তাটা সম্পূর্ণ কাঁচা রাস্তা তাই ভ্যান যাবে ভাড়া বেশি চাইবে এখানে দরদাম করে নিতে হবে।)

মোটর সাইকেল এ গেলে এই দুই রাস্তায় কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন। আমার আবার
মোটর সাইকেলে ভয় আছে :(

অবশ্য ভ্যানে গেলে মজা হলো যে চারপাশের সবুজ ধান ক্ষেত আর দূরের পাহাড় দেখতে দেখতে যেতে পারবেন সাথে ভ্যান থামিয়ে ছবি ও তুলতে পারবেন ;)

লাউচাপরা থেকে অবশ্যই সন্ধ্যার আগে আগে বের হয়ে যাবেন না হলে কোন ভ্যান বা কোন কিছুই পাবেন না লাউচাপরা বাজার পর্যন্তু তখন হেটে যেতে হবে। প্রায় এক দেড় মাইল হবে।

লাউচাপরা বাজার থেকে যেভাবে গিয়েছেন ঠিক সেভাবে হোটেলে ফিরে আসবেন।

কিন্তু আমাদের বের হতে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল তাই আমরা অন্য পথে হোটেলে ফিরেছিলাম।

লাউচাপরা বাজার থেকে ভটভটি তে বক্সিগঞ্জ গেলাম ভাড়া জনপ্রতি ২০-২৫/=
(এই ভ্রমন সম্পর্কে কি আর বলব, অন্ধকার রাস্তা ভটভটি খুব শব্দ করে চলছে আর খুব বৃষ্টি ভটভটির তো আর ছাউনি নাই অগ্যাতা ভিজে ভিজে যাচ্ছি কিছুদূর যাবার পর ভটভটির ড্রাইভার বলে সে আর যাবে না, ভটভটির স্টার্ট বন্ধ করে পাশের দোকানে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। আমরা ও নামলাম আর রিকুয়েস্ট করতে লাগলাম। বক্সিগঞ্জ যাবার যাত্রি ছিলাম আমরা দুইজন আর অন্য একটা লোক। দোকানে দাঁড়িয়ে ড্রাইভার কে আবার রিকুয়েস্ট করতে লাগলাম। আমাদের রিকুয়েস্ট শুনে দোকানে থাকা কিছু লোক জিজ্ঞাস করল কি হয়েছে? তখন আমরা সব বললাম শুনে সবাই ড্রাইভার কে চাপ দিতে লাগল কিন্তু ড্রাইভার বলে তার বাজার করে বাসায় যেতে হবে তাই সে আর সামনে যাবে না। তখন বৃ্দ্ধ একজন লোক ড্রাইভারকে বলল সে যেন আমাদের বক্সিগঞ্জ ছেড়ে আসে আর ড্রাইভারের বাজার সে নিজে করে দিবে :) । যা হোক অনেক জোরাজুরি করার পর ড্রাইভার সাহেবের মন গলল সে আমাদের বক্সিগঞ্জ পর্যন্তু ছেড়ে আসল :D )

বক্সিগঞ্জ থেকে সি এন জি করে খুয়ারপাড় গেলাম ভাড়া জনপ্রতি ৫০/=

খুয়ারপাড় থেকে সেভাবে হোটেলে ফিরে গিয়েছিলাম রাত ১০টায়।

শাহজাহান হোটেলে খাবার প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল তারপর ও কিছু পেলাম র খেয়ে শান্তি।


মধুটিলার ভ্রমণ খরচ এবং কিভাবে যাবেন তা পরের পার্টে শেষ করব :)

* মধুটিলা, গজনী এবং লাউচাপড়া - তিনটি জায়গাতেই পাহাড়, টিলা আর বন রয়েছে।
* এখন বর্ষা মৌসুম। তবে সুবিধা হলো ভীড় কম, চারিদিকে সবুজের সমারোহ।
* গজনী/লাউচাপড়াতে দুপুরের খাবার সাথে নিয়ে যাবেন।
* মধুটিলা/গজনী/লাউচাপড়াতে একা একা বনের বেশি গভীরে যাবেন না।
প্রথমেই বলি কোথায় থাকবেন, শেরপুরে থাকার জন্য হোটেল সম্পদ বেষ্ট।
নন এসি ডাবল রুম ভাড়া পরবে মাত্র ৪০০/=
এসি ডাবল রুম ভাড়া পরবে মাত্র ১০০০/=
সিঙ্গেল এসি রুম ভাড়া পরবে মাত্র ৭০০/=

খাবারের জন্য শাহজাহান হোটেল বেষ্ট। ওদের পরিবেশ ভাল এবং কাঁচা কলার ভর্তা খুব ভাল লেগেছে।


এবার বলি শেরপুর টাউনে হোটেল থেকে
গজনী/লাউচাপড়া ঘুরতে একদিনের জন্যে রিজার্ভ এসি গাড়ি সর্বোচ্চ ২০০০-২২০০ টাকা পড়বে।

তবে আমরা গিয়েছিলাম ভেঙ্গে ভেঙ্গে আমাদের রাস্তা ছিলঃ

শেরপুর টাউনে হোটেলর সামনে থেকে ব্যাটারি গাড়িতে খুয়ারপাড় ভাড়া জনপ্রতি ৫/=

খুয়ারপাড় থেকে সি এন জি করে গেলাম শ্রিবর্দি ভাড়া জনপ্রতি ২৫-৩০/=

শ্রিবর্দি থেকে ভটভটি তে গেলাম কর্ণঝুরা ভাড়া জনপ্রতি ২০-২৫/=

কর্ণঝুরা থেকে ভ্যান গাড়িতে গেলাম লাউচাপরা বাজার ভাড়া ২৫-৪০/=
(এই রাস্তাটা সম্পূর্ণ কাঁচা রাস্তা তাই ভ্যান যাবে ভাড়া বেশি চাইবে এখানে দরদাম করে নিতে হবে।)

লাউচাপরা বাজার থেকে ভ্যান গাড়িতে গেলাম লাউচাপরা পর্যটন কেন্দ্রে ভাড়া ২৫-৪০/=
(এই রাস্তাটা সম্পূর্ণ কাঁচা রাস্তা তাই ভ্যান যাবে ভাড়া বেশি চাইবে এখানে দরদাম করে নিতে হবে।)

মোটর সাইকেল এ গেলে এই দুই রাস্তায় কিছুটা সুবিধা পেতে পারেন। আমার আবার
মোটর সাইকেলে ভয় আছে :(

অবশ্য ভ্যানে গেলে মজা হলো যে চারপাশের সবুজ ধান ক্ষেত আর দূরের পাহাড় দেখতে দেখতে যেতে পারবেন সাথে ভ্যান থামিয়ে ছবি ও তুলতে পারবেন ;)

লাউচাপরা থেকে অবশ্যই সন্ধ্যার আগে আগে বের হয়ে যাবেন না হলে কোন ভ্যান বা কোন কিছুই পাবেন না লাউচাপরা বাজার পর্যন্তু তখন হেটে যেতে হবে। প্রায় এক দেড় মাইল হবে।

লাউচাপরা বাজার থেকে যেভাবে গিয়েছেন ঠিক সেভাবে হোটেলে ফিরে আসবেন।

কিন্তু আমাদের বের হতে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল তাই আমরা অন্য পথে হোটেলে ফিরেছিলাম।

লাউচাপরা বাজার থেকে ভটভটি তে বক্সিগঞ্জ গেলাম ভাড়া জনপ্রতি ২০-২৫/=
(এই ভ্রমন সম্পর্কে কি আর বলব, অন্ধকার রাস্তা ভটভটি খুব শব্দ করে চলছে আর খুব বৃষ্টি ভটভটির তো আর ছাউনি নাই অগ্যাতা ভিজে ভিজে যাচ্ছি কিছুদূর যাবার পর ভটভটির ড্রাইভার বলে সে আর যাবে না, ভটভটির স্টার্ট বন্ধ করে পাশের দোকানে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। আমরা ও নামলাম আর রিকুয়েস্ট করতে লাগলাম। বক্সিগঞ্জ যাবার যাত্রি ছিলাম আমরা দুইজন আর অন্য একটা লোক। দোকানে দাঁড়িয়ে ড্রাইভার কে আবার রিকুয়েস্ট করতে লাগলাম। আমাদের রিকুয়েস্ট শুনে দোকানে থাকা কিছু লোক জিজ্ঞাস করল কি হয়েছে? তখন আমরা সব বললাম শুনে সবাই ড্রাইভার কে চাপ দিতে লাগল কিন্তু ড্রাইভার বলে তার বাজার করে বাসায় যেতে হবে তাই সে আর সামনে যাবে না। তখন বৃ্দ্ধ একজন লোক ড্রাইভারকে বলল সে যেন আমাদের বক্সিগঞ্জ ছেড়ে আসে আর ড্রাইভারের বাজার সে নিজে করে দিবে :) । যা হোক অনেক জোরাজুরি করার পর ড্রাইভার সাহেবের মন গলল সে আমাদের বক্সিগঞ্জ পর্যন্তু ছেড়ে আসল :D )

বক্সিগঞ্জ থেকে সি এন জি করে খুয়ারপাড় গেলাম ভাড়া জনপ্রতি ৫০/=

খুয়ারপাড় থেকে সেভাবে হোটেলে ফিরে গিয়েছিলাম রাত ১০টায়।

শাহজাহান হোটেলে খাবার প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল তারপর ও কিছু পেলাম র খেয়ে শান্তি।


মধুটিলার ভ্রমণ খরচ এবং কিভাবে যাবেন তা পরের পার্টে শেষ করব :)

* মধুটিলা, গজনী এবং লাউচাপড়া - তিনটি জায়গাতেই পাহাড়, টিলা আর বন রয়েছে।
* এখন বর্ষা মৌসুম। তবে সুবিধা হলো ভীড় কম, চারিদিকে সবুজের সমারোহ।
* মধুটিলা/গজনী/লাউচাপড়াতে একা একা বনের বেশি গভীরে যাবেন না।

পয়গম্বর ভাইয়ের ব্লগ থেকে
শেরপুর শহরে থাকতে হলে: পিকনিকের জন্যে যদি যেতে চান, তাহলে খুব ভোরে রওনা দিয়ে দুপুর নাগাদ মধুটিলা পৌঁছাতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে জার্নির ধকলটা বেশি পড়বে। তাই শেরপুর শহরে '’হোটেল সম্পদ’'-এ কাটাতে পারেন এক রাত। ’হোটেল সম্পদ’-এর নম্বর: ০১৭১৮২৯০৪৪৭।

শেরপুর শহর থেকে যদি গাড়ি ভাড়া করতে চান: হযরত ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন রেন্ট-এ কার-এর জন্যে। ফোন: ০১৭১৪৯৯০৩৪৭। অথবা সুমন ভাইয়ের সাথেও যোগাযোগ করতে পারেন: ০১৭৩৪১৮৩০৩৫।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৯
৮টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজনীতির পন্ডিত, ব্লগার তানভীর জুমারের পোষ্টটি পড়েন, জল্লাদ আসিফ মাহমুদ কি কি জানে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৯



সামুর রাজনীতির ডোডো পন্ডিত, ব্লগার তানভীর ১ খানা পোষ্ট প্রসব করেছেন; পোষ্টে বলছেন, ইউনুস ও পাকিসতানীদের জল্লাদ আসিফ মাহমুদ ধরণা করছে, "সেনাবাহিনী ও ব্যুরোক্রেটরা বিএনপি'কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নীল নকশার অন্ধকার রাত

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৬


কায়রোর রাস্তায় তখন শীতের হিম হাওয়া বইছিল। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। দুইটা বড় সংবাদপত্র অফিস: আল-আহরাম এবং আল-মাসরি আল-ইয়াউম—হঠাৎ করেই আগুনে জ্বলে উঠলো। কিন্তু এই আগুন কোনো সাধারণ দুর্ঘটনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×