somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ময়নামতি, কোটবাড়ি, বার্ডস - বন্ধুসনে, প্রথম ভ্রমণে

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গুগলে সার্চ দিলে নিশ্চিত অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি পাওয়া যাবে। সেগুলো দিয়ে মোটামুটি যা লিখতে চাই তার ফাঁকে ফাঁকে ছবির অভাবও পূরণ করা যাবে। এই কৃত্রিমতা করতে ইচ্ছে করছে না। গুগলে তো আমাদের সেইসব সময়ের চেহারা পাওয়া যাবে না। যখন আমাদের ক্যামেরা ছিল না, একটা কোডাক অটো ক্যামেরা যেন কার কাছ থেকে এনেছিলাম! তারপর কত বছর পর একটা ইয়াশিকা অটো ক্যামেরা কিনলাম, সেটা দিয়ে কত কত ছবি তুলেছি।
কোথায় কোথায় গিয়েছি হঠাত লিখার সাধ জেগেছে, জীবনের চক্রাকার ঘূর্ণনের সাথে এক একটা সময়ের যোগসূত্র কেমন যেন লাগে। গ্রাম নিয়ে মানুষের কত কত আদিখ্যেতা দেখি। আমার কাছে গ্রাম কোন মোহনীয় কিছু লাগল না কোনকালেই। আমি কোনভাবেই গ্রামে যেতে চাইনি সেই ছোট সময় থেকেই। টয়লেটের ঝামেলা, গোসলের ঝামেলা, গ্রামের সমবয়সী বাচ্চাদের পাকা পাকা কথা, ক্ষেতের মধ্যে পা দিলেই বিষ্ঠা পাওয়া, কাদা, এগুলো আমাকে টানেনি কখনো। কিন্তু প্রকৃতি ভালোবাসি। দলেবলে, একা, পরিবারের সাথে, বন্ধুদের সাথে প্রকৃতির কাছে ছুটে গিয়েছি বারবার। অনেককিছু মনে পড়ে, আবার স্মৃতি থেকে হারিয়েও যাচ্ছে।
২০১১ সালে কোথাও যেতে পারিনি প্রকৃতির আরেক আশীর্বাদের ফসলকে সহি সালামতে পৃথিবীর আলো দেখানোর অভিপ্রায়ে। নিজেকে মনে পড়ে অনেক পথে, অনেক জায়গার মানস ছবিতে- তাই এই ”চক্বর" ...


------------------------------------------------------
ময়নামতি, কোটবাড়ি, বার্ডস - বন্ধুসনে, প্রথম ভ্রমণে

এত্ত ভোরে উঠতে হবে বুঝতে পারিনি। আজকে বুধবার। এখন সকাল সাড়ে চারটা। আমাকে যে কোনভাবেই ছ’টার মধ্যে স্কুলে পৌঁছাতে হবে। আব্বু এতবছরে কোনদিন স্কুলে দিয়ে আসেনি। এখন এই ক্লাস টেনে ১৯৯৩ সালে, আজকে যাবে আমার সাথে কারণ এত ভোরে বাস নাও পেতে পারি। আমার অবশ্য তেমন কষ্ট হচ্ছে না। আসলে সারারাত তেমন ঘুমাতেই পারিনি। এত বছর স্কুলে পড়েছি, এই প্রথম আমাদের স্কুল থেকে কোথাও বেড়াতে নিয়ে যাচ্ছে। আমরা অনেক পরিকল্পনা করেছি। আমাদের বন্ধু লিমা একটা অটো ক্যামেরাও যোগাড় করেছে। আমরা ছবি তুলতে পারব। আজকে স্কুলের পিকনিক। সাড়ে ছটায় বাস ছাড়বে। সুতরাং যেভাবেই হোক ছ’টার মধ্যে স্কুল পৌঁছাতে হবে।

মেয়েরা আর ছেলেরা ক্লাস টেনের একই জায়গায় একই সাথে যেতে পারবে না। যদিও একই টাইমে বাস ছাড়বে। যাক্, আমি সময়মতো এসে পৌঁছেছি। বান্ধবীরা সবাই ঠিকঠাক এলো কি না এখন এটা দেখাই আমার বড় কাজ। আমাদের মনিপুর স্কুলের দুঃখ রাস্তা আর মাঠ না থাকা। মাঝে মাঝেই মনে হয় চীনের হোয়াংহো নদীর দুঃখ দূও হলেও মনিপুর স্কুলে দুঃখ বুঝি ঘুচবার নয়! একটা মানুষ আধ ইঞ্চি জায়গা ছাড়ে না, না রাস্তা চওড়া হয়, না আমাদের যাতায়াতের কোন সুরাহা হয়। পিকনিকের বাস স্কুল পর্যন্ত আসতে পারেনি। আমাদের সবাইকে হেঁটে মীরপুর দু নম্বর থানার সামনে যেতে হবে, সেখানে বাস রাখা আছে। স্যার ম্যাডামরা ব্যস্ত হয়ে ছোটাছুটি করছেন। আমাদেরকে গুণে গুণে বাসে উঠাচ্ছেন। বাসে উঠতে উঠতে কে যেন গেইটের কাছ থেকে চাপা গলায় বলে উঠলো - আজকের দিনেও স্কুল ড্রেস পরতে হবে, উফ্!

বাস ছাড়তে ছাড়তে সকাল সাড়ে আটটা। আমরা যে কয়জন ঘনিষ্ঠ সবাই একই বাসে উঠেছি। পোশাক নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। যেতে পারছি এই না কত! কত কাঠ খড় পোড়তে হয়েছে। তাও আবার ঢাকার বাইরে দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসা এ কি কম কথা! খুব ছোটবেলায় একবার কুমিল্লার ময়নামতি, কোটবাড়ি, বার্ডস এ গিয়েছিলাম, আমার স্মৃতিতে এখন সবই ঝাপসা।

শেষ পর্যন্ত বাস ছাড়লো...আমাদের বাসে দেখা যায় মাইকও আছে। কি মজা! এক বাস আরেক বাসকে অতিক্রম করলেই আমরা সবাই একসাথে হই হই করে উঠলাম। এর মধ্যে জমিয়ে “আন্তাকসারি” খেলা শুরু হয়ে গেছে। ঢাকা শহর আস্তে আস্তে পেছনে পড়ছে। আমাদের বাসের সবাই স্যারের কাছে নাশতা বিলি করার আব্দার জানালো। আজকে স্যাররাও একটু ভিন্ন মেজাজে আছেন, হাতে নম্বর দেয়া বেত নেই, দিনের শুরুতেই আমাকে বা আমার বান্ধবী শর্মিলাকে উত্তম মধ্যম দেননি।

সেই কোন ভোরে উঠেছি, অত ভোরে কি আর নাশতা খাওয়া যায়। সবাই কলা কেকই অনেক আগ্রহ নিয়ে খেলাম। এই যে, এই যে ঢাকার গেট শেষ হচ্ছে কাঁচপুর চলে এসেছি। ঐ যে ছেলেদের বাস, ওরা আগে যাবে বার্ডসে, আমরা থাকব তখন ময়নামতি-কোটবাড়ি। কি যে এক সিস্টেম একই স্কুলের মর্নিং শিফট আর ডে শিফট আমরা কিন্তু কেউ কাউকে এত বছরেও চিনি না। আর তো চেনার প্রশ্নও উঠে না। আসছে বছরে এসএসসি দিয়ে কে কোথায় চলে যাব কে জানে!

বাস এখন জোরেই ছুটছে। দাউদকান্দি আর মেঘনা, আগে কুমিল্লা যেতে এই দুটো ফেরি পড়তো। এখন মেঘনা ব্রীজ হয়ে গেছে। আমার গ্রামের বাড়ি ঐদিকে হওয়াতে আমি সবাইকে একটু আধটু জ্ঞান দিতে থাকলাম। তানির আনা ওয়াকম্যানে মিতালী মূখার্জী আর তপন চৌধুরীর গাওয়া যেটুকু সময় তুমি থাকো কাছে শুনতে শুনতে আমি গোলমালটা কি নিয়ে লাগলো সেটা মিস্ করলাম। কান থেকে হেডফোন নামানোর পর আসল ঘটনা বুঝলাম। জানালার পাশে বসা এক সহপাঠীর মুখমন্ডল রাস্তা দিয়ে যাওয়া এক রিকশা ভ্যানের চালক ইচ্ছে করে ছুঁয়ে দিয়ে হাসতে হাসতে চলে গেছে। আমাদের বাসটা ব্রীজে উঠবার আগে একটা লাইনে দাঁড়ানো, স্থির অবস্থায় - তার যারপরনাই সুযোগ ভ্যানচালক নিয়ে গেল। আমরা আমাদের ঐ ফ্রেন্ডকে হাসি তামাশায় ভুলাতে চেষ্টা করলাম। কারণ এই মুহূর্তে বাস থামিয়ে কিছু করার উপায় নেই। আর এগুলো এখন আমাদের গা সওয়া - নারী মানে সবার বিনোদনের উপকরণ আমরা এই বয়সেই এটা খুব ভালো বুঝে গেছি।

আমরা বারোটার সময় অবশেষে ময়নামতি পৌঁছালাম। লিমা এই ফাঁকে আমাদের গ্রুপটার ছবি তোলার কাজ আস্তে আস্তে এগিয়ে নিচ্ছে। আমরা অবশ্য ৬জনে চাঁদা তুলে এক্সট্রা ফিল্মও নিয়ে এসেছি। মাবরুকা, শর্মিলা, জেরীন, ঝুমা, আমি কাছাকাছি এসে দাঁড়াই। আমাদের এতবছরের স্কুল জীবনে প্রথম কোথাও একসাথে ছবি তোলা হচ্ছে, লিমাকেও বলি দাঁড়াতে। পুরোটা ঘুরে দেখবার আগেই, ময়নামতির ইতিহাস জানবার আগেই লুতফর রহমান স্যার, আতিক স্যার আমাদের সবাইকে তাড়া দেন, আবার লাইন এবার খাওয়া দেয়া হবে। টুসি কানের কাছে মুখ এনে বলে, ’দোস্ত এতবার ম্যাডামদের জিজ্ঞেস করলাম কোথায় ফ্রেশ হওয়া যায় কিছুই বলে না। এভাবে কি খাবার খাওয়া যাবে!’ কি বলব! সেই কাক উঠবার আগে বাথরুমে গিয়েছি এখন দুপুর সাড়ে বারোটা, সবার অবস্থা কমবেশি একই। এ ব্যাপারে স্যার ম্যাডামদের কোন উচ্চবাচ্য নেই।

আমাদের মূর্র্তিমান আতংক বড়আপা (অ্যাসিস্ট্যান্ট হেড মিস্ট্রেস) কেমন জানি বুলেটের গতিতে আমাদের খাবারের লাইনের দিকে ছুটে আসছেন। আমি আর শর্মিলা প্রমাদ গুণি। কারণ স্যার ম্যাডামদের ছোটাছুটি মানেই কারণে অকারণে একবার আমাদের দুজনের মার খাওয়া। না আল্লাহ মেহেরবান, খুব চাপা গলায় বললেও আমরা ঠিকই শুনি আতিক স্যার আর বড় আপার আলাপ, সামনের বাস থেকে একটা মেয়ে উধাও, তার ছেলে বন্ধু না কি পেছন পেছন মাইক্রো নিয়ে এসেছিলো, খাবার বিতরণের সুযোগে সেই মেয়ে হাওয়া। আমরা নিমেষেই বুঝে যাই এ সি সেকশনের কোন মেয়ের কাজ। আমাদের রীতিমতো আনন্দে দাঁত বের হয়ে যাওয়ার অবস্থা বড় আপার চেহারা দেখে। মনে মনে বলি, খুব ভালো হয়েছে, খুবই সুন্দর হয়েছে।

কি খেলাম কেন খেলাম কেউই তেমন বুঝলাম না, এখন কোটবাড়ি যেতে হবে। আমাদের এক রোল ফিল্ম শেষ। কিন্তু লিমা ফিল্ম খুলতে পারছে না। হুজুর স্যার বিজ্ঞের মতো এগিয়ে এলেন এবং কোন কিছু বুঝবার আগেই ক্যামেরার যেখানে ফিল্ম থাকে সেই ঢাকনা খুলে ফেললেন। আমাদের এতক্ষণ তোলা সব ছবি জ্বলে গেল নিমেষেই। স্যারের গুষ্টি উদ্ধার করতে করতে আমরা নুতন ফিল্ম লোড করলাম। মনটা আসলেই খারাপ হয়ে গেল। ব্যাটা মগা, যা জানিস না সেটা নিয়ে এই ভাব করার কোন দরকার ছিল! কোটবাড়ি নেমে দাঁড়ানোর আগেই আবার বাসে উঠে বসে পড়তে হলো। বার্ডস এ যাবে।

বার্ডস এ এসে আমাদের মন ভালো হয়ে গেল। ওমা, লিমা দেখি প্রায় কাঁদো কাঁদো-ধার করে আনা ক্যামেরার কাভার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, হুজুর স্যার কোটবাড়িতে পকেটে রেখেছিলেন পাঞ্জাবীর এখন আর দিতে পারছেন না। আহাম্মকটার দাঁড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলতে পারতাম! ’দোস্ত, স্টেডিয়াম থেকে কিনে আনব আমরা, মন খারাপ করিস না, আর ক্যামেরা কারও হাতে দিস না।’ এ বলে আমি লিমাকে সান্ত্বণা দিলাম। বার্ডসে প্রচুর গাছ। আমাদেরকে বরই খাবার অনুমতি দেয়া হলো। সবাই এতক্ষণে একটু ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসতে পারলাম। তাড়া কম বুঝলাম। এখানকার দারোয়ান আংকেল জানালেন একটু আগে আমাদের স্কুলের ছেলে সহপাঠীরা এ জায়গা থেকে গিয়েছে, তারা সুইমিং পুলেও নেমেছিলো, আমরা নামতে চাই কি না। আমরা আফসোসের হাসি দিয়ে বললাম আমরা তো আর কোন কাপড় আনিনি। এর মাঝে শর্মিলা বরই পাড়তে গিয়ে হাত কেটে ফেলেছে। ওর জন্য এটা তেমন কোন ব্যাপার না, ও আরেকহাতে পাতা দিয়ে আঙ্গুল চেপে দাঁড়িয়ে আরেক বান্ধবীর হাতে বরই খেয়ে যাচ্ছে কিছুই হয়নি এমন ভঙ্গীমা করে।

এবার ফেরার পালা। বিকেল হয়ে গেছে। শরীরের যাবতীয় অনুভূতি হারিয়ে গেছে। শুধু নির্দেশ পালন করছি। কিছুদূর যেতেই আমাদের বাসটার চাকা পাংচার। টায়ার চেঞ্জ হলো। স্কুলে গিয়ে নামলাম রাত ন’টায়। সবার গার্ডিয়ান এসে বসে আছে যার যার মেয়েকে বাসায় নিয়ে যাবার জন্যে। জীবনে প্রথমবারের মতো স্কুল থেকে বাসে বা রিকশায় না এসে আব্বুর সাথে বেবী ট্যাক্সিতে বাসায় ফিরলাম যখন তখন রাত পৌনে দশটা।
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×