মানবধিকারের কি জানি এক চেয়ারম্যান আছে না । লোকটা খুব সুন্দর সুন্দর করে মিলিয়ে মিলিয়ে কথা কয় । লোকটার কথাগুলো শুনলেই আমি মুদ্ধ হয়ে যাই । মানবধিকারের বাণীতে পরিপূর্ন থাকে তাহার মুখ । একজন লোক মারা গেলেও তার আত্ত্বা নাকি কাইপা উঠে ।
তিনদিন ধরে লোকটাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না । কোন গর্তে যে ঢুকছে বেচারা কেউ খুজে বের করতে পারছে না ।
নারী আন্দোলনের জন্য নিজের স্বামীকে পর্যন্ত ডিভোর্স দিছে । তাও নারী অধিকারের জন্য তারা পিছু হটবেন না বলে বেড়িয়েছেন । তারাসহ সকল নারী অধিকার অন্দোলনের কর্মীরা নাকি তিনদিন ধরে টিভি দেখা বন্ধ করে দিয়েছেন । তারা নাকি জানেনই না এখানে বেশিরভাগ নারী শ্রমিকই মরে গেছে ।
সরকারের সংসদ সদস্য যাকে ভবন থেকে বের করে নিয়ে গেল সেই ুয়োরকে নাকি আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না । যেখানে দলীয় একজন কর্মী মরলে চিরুনী অভিজান চলে অথচ এতজন মারা গেলেও সাইকেল অভিযান এখনও শুরু করা হয় নি ।
স্বাস্থমন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দিলেন সব চিকিৎসার ব্যায় বহন করবে সরকার । কই সরকার তো কিছু করছে বলে মনে হয় না ।
ইনাম হাসপাতাল ঔষধের জন্য জনসাধারনের কাছে সাহায্য চাচ্ছে । সরকার কই ?
উদ্ধারকাজে এটা নাই সেটা নাই । অক্সিজেন লাগবে মাক্স লাগবে টর্চ লাগবে খাবার লাগবে । এই ঘটনায় সাহায্য করতে যদি জনগনই একমাত্র সম্বল হয় তবে সরকারের দরকার কি ? যে কাজগুলো সরকারের সুষ্ঠভাবে করতে পারত সেকাজগুলো না করে মানুষের কাছে সাহায্য চাওয়া হচ্ছে । এতে বিসৃংখলা বাড়ছে বৈকি কমছে না ।
সাধারন মানুষ দুইভাবেই শুধু সাহায্য করতে পারে ।
এক হল রক্ত আরেকটা হল অর্থ । আর অন্য সব দিক দিয়েই সাপোর্ট দিতে হবে সরকারকে ।
কিছু মন্ত্রী অবশ্য বিনুদোন দিয়ে আমাদের মাতিয়ে রেখেছেন । আমাদের মনের দুঃখ কমাতে তারা বিরাট বড় ভুমিকা রাখছেন ।