বি.এ পাস করেও এক
যুবক দীর্ঘদিন ধরে
চাকরি পাচ্ছে না।
মামা
খালুর জোর না থাকলে
কি আর আজকাল
চাকরি হয়?হঠাৎ
একদিন
চিড়িয়াখানায়
তার একটা চাকরি হয়ে
গেল।
চিড়িয়াখানার
বাঘটা হঠাৎকরে মারা
যাওয়ায়
খাঁচাটা
শূন্যপড়ে আছে।
কর্তৃপক্ষ বললঃ তুমি
যদি
খাঁচার ভেতর একটা
বাঘের
পোষাকপরে
বাঘের মত তর্জন
গর্জনদিতে পারো
তাহলে
মাসে ৮হাজার টাকা
পাবে।অগাত্যা
বেকার
ছেলেটা তাতেই রাজি।
রোজ
চিড়িয়াখানা
খোলার আগে সে বাঘের
পোষাকপরে
খাঁচায়
ঢুকে পড়ে। দর্শক এলে
তাদেরকে তর্জন-
গর্জন ওআরো নানা
কায়দা-কুসরত দেখিয়ে
ভীষণ আনন্দ দেয়।
দেখতে দেখতে
চিড়িয়াখানারদর্শক
বেড়ে গেল।
বাঘের
খাঁচারসামনে বিরাট
ভিড়।
চিড়িয়াখানা
কর্তৃপক্ষওখুশি হয়ে
বেতন বাড়িয়ে দিল।
ভালোই চলছিল
দিন.......হঠাৎ একদিন
হলো
বিপত্তি...!!!বাঘের
খাঁচার পাশেই
ছিলসিংহের খাঁচা। দুই
খাঁচারমাঝে
একটা
লোহার জালের বেঁড়া।
একদিন
সেইবেঁড়া ধরে
লাফিয়ে নেচে-কুদে
মজা দেখাতে
গিয়ে
পুরনো বেঁড়া ভেঙ্গে সে
গিয়ে
পড়লো
সিংহেরখাঁচার ভেতর।
এখন কী হবে?
পৈতৃক
প্রাণটা বুঝি
আজসিংহের হাতেই
গেল...!
ভয়ে জবু থবু হয়ে
খাঁচার এককোনে বসে
দোয়া-দুরুদ পড়তে
লাগলো বেচারা।
এদিকে
সিংহটাও
কিছুক্ষণচুপকরে বসে
থেকে
ধিরে
ধিরে উঠে দাঁড়ালো।
তারপর আস্তে
আস্তে
এগিয়ে আসতে লাগলো
তারদিকে।
ভয়ে তো
তার প্রায় হার্টএটাক
হবার যোগার।
এদিকে
সিংহটা এক্কেবারে
কাছে চলে
এসেছে।
প্রাণেরমায়া ছেড়ে
দিয়ে ছেলেটা
যখনকালেমা পড়তে শুরু
করলো ঠিক
তখন সিংহটা বলে
উঠলো,..........ভাই,
অতো
ভয় পাবেন না, আমিও
বাংলায়
অনার্স পাশ …………
By copybuzz mehedi hasan nice