somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুখোশ

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সেদিন আমি চেয়ারে বসে ছিলাম, আমার ছানা শাবাব দেয়ালের এক কোণে দাঁড়িয়ে একমনে ছড়া কাটছিল,"খোকন খোকন ডাক পারি...." বারান্দায় বেলি রজনীগন্ধা ফুটেছে।চাঁদের আলোয় পুরো বারান্দা আলোকিত।লিলুয়া বাতাসে শাবাবের লম্বা চুল উড়ছে। সায়মার উচ্ছ্বসিত হবার কথা, কিন্তু সে ঘরে থালাবাটি ভাঙছে।ঝনঝন শব্দ হচ্ছে, কতক্ষণ চলবে কে জানে? অন্য সময় হলে সে শাবাবকে বুকে নিয়ে আমার হাত ধরে চাঁদ দেখতো!

"শাবাব, খিদে পেয়েছে বাবা?"
"হ্যা, আমি মা'র কাছে যাবো না।মা মারবে, মা রেগে আছে।"

রাগ, চিৎকার চেচামেচি, ভাঙচুর এগুলো সায়মার আচরণে আগে ছিল না।ইদানীং প্রকটাকার ধারণ করেছে। আজ যা করেছে এটা প্রায় অপরাধের পর্যায়ে পরে,সে আমার বন্ধু পত্নীকে চড় মেরেছে!আমি অবাক আর আমার ছেলে আতঙ্কিত। আমরা তার সাথে কথা বলছি না, সে থালাবাটি ভাঙছে।

আমাদের ৫ম বিবাহ বার্ষিকী ছিল। আমার পরিচিত লোক অনেক, কিন্তু বেশি বন্ধু নেই।যে দু'একজন আছে, তাদের মধ্যে মঈন অন্যতম। সায়মা আজ তাদের দুপুরে খাবার দাওয়াত দিয়েছিল।কি জানি হল, হুট করে ভাবিকে চড় দিয়ে বসলো। এরপর মঈন আমার সাথে কথা বলবে, মনে হয় না!

সায়মা শাবাবকে অনেক আদর করতো। বলা যায়, ওর দুনিয়া জুড়ে ছিল শাবাব। একবার কি হল, মা বলল,"শাবাব ওর দাদার মত কালো হয়েছে।"
সায়মার সে কি কান্না, "আমার ছেলে নাকি কালো!আমার ছেলে সম্রাট পুসকিন!" আমি বললাম,"সম্রাট পুসকিন কিন্তু বিচ্ছিরি কালো ছিলেন।" ও এত রেগে গেল, আমার সাথে দু'দিন কথাই বললো না।ছেলের প্রতি ভালোবাসাটা আর নেই, সে ছেলেকে দেখতে পারে না।শাবাব কাছে গেলেই রাগে দাত কিড়মিড় করে বলে,"দূরে যা ফাজিল ছেলে।তোর গা থেকে কেচোর গন্ধ আসে।"

এই সায়মা আর ৪ মাস আগের সায়মার মধ্যে অনেক তফাৎ। ২০১৪ সালে সায়মা একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। আমি ওকে ইংরেজি পড়াই।হুট করে আন্টি একদিন বললেন," হাসান, তোমাকে আর পড়াতে হবে না।"
এর কয়েকদিন পরের ঘটনা, আমি, সোহেল, আকাশ, তুরাগ ক্যাম্পাসের সামনে আড্ডা দিচ্ছি।হঠাৎ কোথা থেকে সায়মা এসে আমার হাত ধরে বললো,"হাসান, আমি বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছি। আমি আর বাড়ি ফিরে যাবো না।চল তুমি আমি অন্য কোথাও চলে যাই।" একটা ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ,বেটে যুবকের হাত ধরে একটা অত্যন্ত রূপবতী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে।সবার চোখে যতটা না বিস্ময় তারচেয়ে বেশি ঈর্ষা!

আমি তাকে দুপুরের খাবার খাওয়ালাম, নিয়ে ছবির হাট, চারুকলা অনুষদে বিকাল পর্যন্ত ঘুরে বেড়ালাম। বিকেলে একটু স্বাভাবিক আচরণ করল।আমি বললাম,"সায়মা চল, তোমায় বাসায় দিয়ে আসি।"
সায়মা শান্তভাবে বলল,"না, তুমি আরেকবার এ কথা বললে আমি গাড়ির নিচে ঝাপ দিবো।" আমার দিকে একটা চিরকুট এগিয়ে দিল।তাতে লেখা, আমার মৃত্যর জন্য হাসান দায়ী!

জানিনা সেদিন ওর কথায় কি ছিল!আমি শক্তকরে ওর হাত ধরেছিলাম। এখন মনে হচ্ছে, ভূল করেছি।আবেগের বশবর্তী হয়ে যে মেয়েটা ঘর ছেড়েছিল, এখন অভাব অনটন আর সহ্য হচ্ছে না।তার মা বাবার কথা মনে পরে গেছে।তাই স্বামী-পুত্র, সংসার অসহ্য বোধ হচ্ছে!ও নাহয় ছোট ছিল, আমিতো ছোট ছিলাম না।আমার তাকে লাই দেয়া একদম উচিত হয়নি!

এমন হলে আগেও হতে পারতো, ৫ বছর লম্বা সময়।এখন হচ্ছে কেন? আমি কি কোন অপরাধ করেছি, মনে পরছে না। এক বছর হল, আমি চাকরি পেয়ে সায়মা, শাবাবকে নিয়ে ঢাকা চলে এলাম। একটা ছিমছাম ছোট ফ্ল্যাট ভাড়া নিলাম, সায়মা দ্রুত সব গুছিয়ে নিল।বারান্দায় লাগালো ওর প্রিয় বেলি আর রজনীগন্ধা। আমাদের সংসার সুখেই চলছিল।কেমন চট করে সে বদলে গেল!আমাদের সংসারে অর্থাভাব ছিল, কিন্তু ভালোবাসার অভাবতো ছিল না।

প্রথম বেতন পেয়ে আমরা কেনাকাটা করতে গেলাম।সায়মা সব জামাকাপড় শাবাবের জন্যই কিনল।নিজের জন্য পোশাক দেখবে তখনি পেছন থেকে কেই তাকে ডাকল,"সায়মাপু!সায়মাপু, আমি সামির!কেমন আছো তোমরা, জেঠু তোমার কথা খুব বলেন।যাবে,বাসায় ফিরে যাবে?" সামির সায়মার কাকাতো ভাই, ছেলেটা আগ্রহ করে কথা বলতে এল। সায়মা কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে বলল,"কে আপনি?এমন চেচাচ্ছেন কেন?আজবতো!"

এটা নিয়ে আমি আর ঘাটাইনি।কি দরকার, ও অনেক কষ্ট পাবে। আমরা গত শুক্রবারে ক্যাফে ইনট্রোতে খেতে গেলাম।যথারীতি সায়মা অনেক রেগে আছে, অকারণে শাবাবকে চড় মারল।শাবাবকে আমি খাইয়ে দিলাম। সে আমার গলা জড়িয়ে ঘুমিয়ে পরেছে।সায়মা অযথাই ওয়েটারের সাথে ঝগড়া করলো, পাস্তা নাকি বিস্বাদ!গু গু লাগছে!আমার কাছে ঠিকই মনে হচ্ছিল, বেশ সুস্বাদু। সকল ভিজিটররা আমাদের দিকে তাকিয়ে রইলো। আমি কিছু বললাম না, পাছে আরও রেগে যায়।

রাত ৩ঃ১০, শাবাব বারান্দার কোণেই ঘুমিয়ে পরেছে।সায়মা জিনিসপত্র ভাঙতে ভাঙতে ক্লান্ত। আমি পাশে গিয়ে বসলাম।হাত ধরে বললাম,"কি হয়েছে আমায় বল।" কিছু বললো না।ঘুমন্ত শাবাবের দিকে তাকিয়ে রইলো। ঘর থেকে ঘুমন্ত শাবাবের মুখ দেখা যাচ্ছে।চাঁদের আলো ছেলের মুখে পরেছে, একটা মায়াময় শান্ত মুখ। সায়মার চোখে জল টলমল করছে।
আমি আবার বললাম,"আমার এক বন্ধু সাইকিয়াট্রিস্ট। কাল চল তার সাথে একটু কথা বলে আসি।"
সায়মা চিৎকার করে উঠলো,"তোর ধারণা আমি পাগল?আমি এখন পাগল না, আগে ছিলাম।যেদিন সব ছেড়ে তোর কাছে চলে এলাম সেদিন পাগলামির চূড়ান্ত করেছি।আর না, তুই থাক তোর সংসার নিয়ে, আমি কাল ফিরে যাবো। তোর ভং ধরা আচরণ আর গুছিয়ে কথা বলা শুনে চলে এসেছি, ভুল করেছি।আর তুই আমাকে ফিরিয়ে না দিয়ে, ভুলিয়ে ভালিয়ে বিয়ে করে ফেললি।জানি, আমার বাবার সম্পত্তির লোভে পরেছিস!"
এরপর আর কথা বলা যায় না।আমি চলে এলাম।

সকালে আম্মা এলেন।সায়মা এমন ভাব করলো যে আম্মাকে দেখতে পায়নি।আম্মা কথা বলার চেষ্টা করলো, সে পাত্তা দিল না।শাবাবের দিকে ঠান্ডা ভাত আর ডিমভাজা ছুড়ি দিয়ে বললো,"এই নে, খেয়ে আমায় উদ্ধার কর।নয়তো তোর দাদি বলবে, আমি নিষ্ঠুর।" আমার ছেলেটা কুড়িয়ে ভাত খাচ্ছে, ঐদিকে সায়মার দৃষ্টি নেই।সে মাকে বললো,"শুনুন, আপনার ভং ধরা ছেলের সাথে আমি আর থাকছি না।কাল চলে যাবো। রইল আপনার ছেলে আর নাতি।আর হ্যা, আমার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবেন না।" আম্মা হতভম্ব! এই সায়মাকে তিনি চিনতে পারছেন না।আমিই পারছি না, মা কিভাবে পারবেন?

সকালে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিতে চলে এলাম।আম্মা, শাবাব আর সায়মা বাসায় রইলো। ক্লাসে মনোযোগ দিতে পারছিলাম না।কি এমন হল যে, সে এত বদলে গেল? আমি কি করেছি? আমার বাচ্চা ছেলেটা কি এমন দোষ করতে পারে!

বিকালে মঈন কল দিল, সায়মা তাদের বাসায় গিয়েছিল।ভাবিকে সরি বলেছে।কান্নাকাটির এক পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে পরেছে।ওরা সায়মাকে ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে গেছে।আমি দ্রুত চলে এলাম।

সায়মা ১৪৩ রুমে।রুমের বাইরে মঈন আর আম্মা পায়চারি করছে।দূরে দাঁড়িয়ে আছেন,সায়মার বাবা-মা।শাবাব একমনে লাফিয়ে লাফিয়ে ছড়া কাটছে,
"মা মা করিস না, মায়ে করবে কি?
আমার একটা মা ছিল, অতি সর্বনাশী।......"

মধ্যবয়সী ডাক্তার বললেন,"রোগী বেশিক্ষণ বাঁচবে না।দুইটা পচে যাওয়া কিডনি নিয়ে কিভাবে এতদিন টিকে আছে এটাই আশ্চর্যের বিষয়।" এই ডাক্তারতো অত্যন্ত দয়াহীন লোক, নয়তো এমন কথা এত শান্তভাবে বলে কিভাবে? আমারতো বুক ফেটে যাচ্ছে।

আমি রুমে যেতে চাইলাম।ডাক্তার নার্স কেউ যেতে দিচ্ছে না।সায়মা কারো সাথে কথা বলতে চাচ্ছে না, একা থাকতে চায়।
"শেষ সময়ে তাকে শান্তিতে থাকতে দিন!"

রাত ৯ঃ১০ বাজে, আমরা হাসপাতালের লবিতেই দাঁড়িয়ে আছি।সায়মার বাবা এগিয়ে এলেন।আমার হাত ধরে বললেন,"বাবা, আমার মেয়েটাকে দেখতে চাই।ওর হাত ধরে বলতে চাই,মারে তোর প্রতি আমার কোন রাগ নেই।তোদের অনেক আগেই মেনে নিয়েছি।কোনভাবেই খুজে বের করতে পারছিলাম না।" তিনি কাঁদতে শুরু করলেন।
এই যন্ত্রণা আর নেয়া যাচ্ছে না।আমি জোর করেই রুমে ঢুকে গেলাম।

সায়মা আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিল।আমি শক্ত করে হাত ধরলাম।ও বললো,"এত দেরি করলে কেন?মনে হচ্ছে কতদিন তোমায় দেখি না!দেখ, আমার ছোট বাচ্চাটা থাকবে, আমার বোকা স্বামী থাকবে কিন্তু এদের সাথে আমি থাকবো না।আমার আয়ু শেষ!আমার বাচ্চাটা এখানে সেখানে ধাক্কা খাবে, তোমায় একা চাঁদ দেখতে হবে,একা বৃষ্টিতে ভিজতে হবে; তুমি কষ্ট পাবে!তাই তোমাদের ট্রেনিং দিয়েছি, সব ছবি পুড়িয়ে দিয়েছি; আমাকে ভোলা সহজ হবে।তুমি কাঁদছ কেন?আজ আমার দুঃখের দিন, আমিতো কাঁদছি না!শাবাবকে দেখতে ইচ্ছে করে, ওকে ডাকো।দেখো, ও আসবে না।১০০% সফল ট্রেনিং!" সায়মা একটু হাসলো।

আমি শাবাবকে মা ডাকছে বলতেই ছুটে এল।সায়মার গালে হাত রেখে বললো,"মা, আমি এসেছি। আমি দূরে যাইনি।মা, কথা বল।আমার ছড়া শিখা শেষ।আম্মা, নানা ভাই এসেছে।"
"বাবা, মা কথা বলছে না কেন?"
শাবাব ওর গালে একটা চুমু দিয়ে আবার ডাকলো,"মা,মা, ওঠো।চল বাড়ি যাই।নানা ভাই এসেছে। নানা ভাই বাইরে কাঁদছে।"

আশ্চর্য! সায়মা নড়ছে না।আমার চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে,"সায়মা দেখ, তোমার ট্রেনিং কাজে আসেনি।"
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমিও যাবো একটু দূরে !!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

আমিও যাবো একটু দূরে
যদিও নই ভবঘুরে
তবুও যাবো
একটু খানি অবসরে।
ব্যস্ততা মোর থাকবে ঠিকই
বদলাবে শুধু কর্ম প্রকৃতি
প্রয়োজনে করতে হয়
স্রষ্টা প্রেমে মগ্ন থেকে
তবেই যদি মুক্তি মেলে
সফলতা তো সবাই চায়
সফল হবার একই উপায়।
রসুলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×