somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মিছিল খন্দকারের কবিতা

২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্মৃতির মিউজিক
..................
সেই সব শুষ্ক পাতারা আজ আবার উড়ে উড়ে আসে! আর বাতাসে সরসর করে করে করে, কানে খুব বাজে। কেন আসে? কেনবা বাজায় তারা এমন স্মৃতির মিউজিক?
তারা সব ঝরে যাওয়া পাতা, খসে পড়া পাতা। তারাতো জীবনের খসে পড়া দিন। এভাবে মেশিন জীবনে তারা আর না আসে যেন।

মিছিল খন্দকার
........................
আমি মৃত্যুকে জীবন শেখাতে চাওয়ার মতো বোকা,
একরোখা!

আগ্নেয় গোপনীয়তা
....................
মুরগী ও হাঁসের পাশের ‍ঘরে সে ঘুমায়
রাতে গুইসাপে এসে ডিম খেয়ে যায়
শেয়ালরাও পাতে ওঁত
মোরগ বা হাঁস নিয়ে যায় তারা
খায় তারা, হাড়গোড় পড়ে থাকায় ক্ষেতের কাদায়
আর সেই রাতে দিন বলে ভুল করা রাতে,
অন্য কোনো পৃথিবীর বন থেকে প্রায় তাদের হুক্কাহুয়া
কাহাদের জন্য তাহাদের মুখে এতো ফেনা!
এমন রাতে কে যে কাকে পাঠাবে গূঢ় সংকেত
রাতের দরজায় ফেলে যাবে টুপিটা
ঘরের টিনের বেড়ায় দেবে টোকা
তখন হয়ত থোকা থোকা ফুল ঝরে যাবে কারও উঠানে
ঝিঁঝিঁ ডাকবে তার কানে, আর পুকুরে ঘাই মারবে মাছ
তখন প্রকৃত রাতে
গুইসাপে এসে ডিম খেয়ে যাবে
সন্তর্পণে দরজার খিল খুলে সে
মুরগী ও হাঁসের ঘরের পাশে তারে ডেকে নেবে
হাসবে সে, তাহারে ভালোবাসবে সে
আগ্নেয় গোপনীয়তায়!

জীবনের নুন
.................
ফুপুর ক্যান্সার। লাস্ট স্টেজ। তিনি কড়গুনে বেঁচে আছেন। শরীরে বিবিধ যন্ত্রনার শেকড়-বাকড় নিয়ে এখন তিনি নানাবিধ সুখ-অসুখ জড়ো করছেন অতীতের। সেগুলো কোলে নিয়ে কখনও বিলাপ করছেন, কখনওবা দুঃশ্চিন্তার বিমর্ষ সন্ধ্যা খেয়ে ফেলছে তার তেজ। অস্তপ্রায় জীবনে তিনি তার সন্তানদের মুখের দিকে অসহায় চোখ ফেলে দেখছেন জীবনের ধারালো বিদ্রুপ।
কামড় বসানোর আগে মৃত‌্যুর লোলুপ, নোংরা জিহবা ফুপুর শরীর চাটছে। মরতে মরতে জেনে নিচ্ছেন তিনি, জীবনের পনের আনা নুন আর এক আনা চিনি!

খেলনা জীবনের চাকা
.........................
বলার অধিক কতো কলস্বর কথায় কথায়
হাতের রেখার মধ্যে ফুঁসে ওঠে বিগত নদীরা
তাড়িত বিদ্যুত লেগে রক্ত আর(ও) উজ্জ্বলতা চায়
আর জ্বলি আর নিভি, সব জুড়ে না বলার পীড়া।
অথচ খেলেছে কথা, হাতে হাতে চলেছে ইশারা
নদীর পাশেই শুয়ে নদী হতে চাওয়া(র) বাহানা
বুকের ভেতরে ঢুকে খুঁজে দেখা তৃষ্ণানেভা ধারা
পাওনা ফিরিয়ে দিয়ে পেতে চাই যাহা পেতে মানা!
পাওয়ার কিছু নেই, আছে শুধু ফুঁ'য়ে ওড়া চুল
এমন দৃশ্যের দিকে চোখ তাক করে করে রাখা
যতোটা দেখেছো দৃশ্যে তার সব নয়তো নির্ভুল
নাই থাক, খেলনা জীবনে এই আছে তাও চাকা
পাশাপাশি বয়ে যাই, যেতে চাই জীবনতো যায়
না চাওয়া এখানে এসেছে আজ, সেও পেতে ধায়!

আলোর খামারে
............................
প্রান্তরে নেমেছে দূরে ভ্রান্ত আকাশ! তারতো খুব
ম্যাজিক স্বভাব, মনে হয় নেমেছে, থেমেছে ওই-
যেকোনো দিকেই যদি ছুটি- দু’য়েক মাইল পরে
দেখব, ধনুক দেহ তার রেখেছে পা মাঠে। তার
পকেটে গাদানো মেঘ, মুখে নীলা রঙ মাখা আছে।
আজন্ম সে কতো ভেল দেখিয়েছে, আর কতো রঙ
নিয়ে কতো প্রলোভনে, নিয়েছে নানান বেশ রোজ-
যেন তার প্রভুর হৃদয় মতো নানা খেল মনে।
এবার তাহলে সে নেমেছে পূবের মাঠের পর
খলিফা বাড়ির পাশ দিয়ে। ওদিকে পশ্চিমে তাকে
পেলে পাব কালীগঞ্জ বাজারের পিছে। দক্ষিণে
নদীর ওপাড়ে তরমুজ ক্ষেতে। উত্তরে সে দশ বাড়ি
পর সাহাদের বাগানে নেমেছে- এমন কল্পনা থেকে
পরিকল্পনা এঁটেছি, তাকে কাছে পেলে নিয়ে নেব
যতো তুলা মেঘ, রঙ। আসবে শিমুল দিন, ঘুম!
আলেয়া আলেয়া কাল, ফেরাবে সে আলোর খামারে!

হীরণমতী
.....................
তাহলে হীরণমতি,
এই পর্যটনে দেখা হয়ে গেলো
গোলার্ধময় ছুটে বেড়ানো কাঠবিড়ালির সাথে
আর ফেটে চৌচির দুপুরের দিকে
যখন সে ঢুকে গেলো গ্রামীন আধাপাকা রাস্তা পেরিয়ে
কোনো গাছের গুহায়
যথন দোকানের ঝাপ ফেলে সাইকেলে টুঙটাঙ করে
চলে গেলো কেউ,
মোফাসসলে এভাবে ধুলায় দাগ রেখে তারা রোজই
অপেক্ষার কাছে যেতে পারে,
সেখানে দীঘিকে আরও পরানের কাছে পায় তারা
ছায়াকে আগলে ধরে বিকেলের বাগানে শুয়ে
আঁচলের খোটে পায় চকমকি পাথরের উষ্ণোজ্জ্বল ছটা
তাই তারা যায়
তাদের যাওয়ার পথে যে কোনো গাছের কোটরে-
পথে পথে সাইকেল চলে যাওয়া দাগে-
হ্যাঁগো হীরণমতী, আমার আক্ষেপ ছুটে যায়!

ডানা খসার আগে
....................
আসলে নষ্ট ঘড়ি-
চলাচল নেই
ধরাধামে শুধু গড়াগড়ি আছে,
নন্দনের পাঠানো খাম
খুলে দেখি তাতে কোনো চিঠিটিঠি নেই।
বিঁভুইয়ে গাছের পাতারা ঝরে যায়
বাহু থেকে ফসকে পড়ে হাত
পুকুরের ঘাটে ভেজা বেড়াল পোহায় রোদ
থাবায় ইঁদুর শিকারের গুপ্ত জ্ঞান নিয়ে
কী নীরিহ তার বসে থাকা
এইসব দেখে, বুঝে
যে কারও ছুড়ে ফেলা নষ্ট ক্যান লাথি মেরে মেরে
আনমনে উড়ে চলে কোন সে বালক
তার দুটো ডানা আজও খসে পড়ে নাই!

না ঘটা কাহিনী
...................
সারা সপ্তাহ ঘুরে একটা প্রজাপতির সাথেও দেখা হলো না
গলা ধরে হাঁটা হলো না পানকৌড়ির সাথে
এদিকে বৃষ্টি আসার আগে বাতাস মধুর হলো
প্রাণ জুড়ালো না
আকাশ গোমরা হলো, আচম্বিতে নামল বৃষ্টি
অথচ হরতকী মেয়েরা দল বেধে হাসতে হাসতে
ভিজতে ভিজতে চলে গেলো নদীর নিকটে
তাতে কলসি হলো অযুহাত
সারা দিন এতো ঘুরেও দেখা হলো না নিজের সাথে
অথচ শুনেছি কিছুটা প্রজাপতি
উড়তে উড়তে বসেছে জংলার বাঁশে
তার পাশে সামান্য পানকৌড়ি জিরোচ্ছিলো বসে
এসব কাহিনীতে নাকি আমার ভেতরে জলাধার-
যা না দেখেই বাতাসের শিহরণ খুলে
বৃষ্টির মধ্যে নেমে
ওইসব মেয়েদের হাসির মধ্যে
মিশে যেতে হলো আলগোছে!

যাই
..........
তাহলে যাই
বাগানে গানের সাথে ঘুরি
মখমল হাওয়ার শুশ্রুষা নিই শিহরণজুড়ে
উজানে যাওয়ার আগে ভাঁজ করে সাথে রাখি হাসি
নির্বিরোধ পুষ্পল সে গাছের ছায়ায় গিয়ে বসি,
বসে থাকি!

মিরর
.....
তার হাত ধরি
আমি কার হাত ধরি
মানে সে আমার কে
তার সাথে আমার যে কী!
তার পাশে বসি
আমি কার পাশে বসি
এমন বসায় এতো কী জানি কী আছে
তাই নিয়ে ঘোরাঘুরি নিজেরই আনাচে কানাচে
সে যে কী, কেন, কীভাবে আমার কাছে
তার দিকে যাই
আমি কার দিকে যাই
মূলত নিজের দিকেই নিজে
বসি নিজ হাত ধরে
নিজেকে দেখছি আমি তাহার মিররে!

ধর্মে-জিরাফে থাকা এই
.........
তাহলে তমসা এই গাঢ়
যতো পারো ছড়াও হে, যতো খুশী বাড়ো
আমরা পেয়েই গেছি বেড়ালের চোখ,
এমন হালত-
কইয়ের সাথে সাথে
তপ্ত কড়াইয়ে ছটফট করে করে
বাঁচতে শিখেছি যুগপৎ
শোক নেই,
উজ্জ্বল ক্রোধের সামান্য রোদও নেই
বৃদ্ধ শান্তি তার হারিয়েছে সকল তাকত
নিজের গোকূলে বেড়ে নিজে বধ হলে
মাহুতের পিঠে চড়ে, তাকে চাবকে চাকবে
কই যাবে ঐরাবত!

বিরূপ সন্ধ্যার ধারাপাত
....................
আমি তারে চাই খুব, পাই খুব,
তাও কেন নাই নাই মনে হয় খুব!
ও বিরূপ সন্ধ্যায় দূরের দূরের ধারাপাত,
অকস্মাৎ দূরেরে দাও নিকটের সাক্ষাৎ!

থাকাটাই কথা
..................
বকুলপ্রবন বাতাসে বাঁক নেয়া দীর্ঘ রাতে চাই
তুই ফনা তোল শাপ, দীর্ঘতর অপেক্ষারে পুষি
আর ভাবি, শরীর হোক-না আকাশ প্রতিম আজ
মুখ থেকে ফেনা ওঠে যদি, তবে ভেবে নেব নীলে
ফেনা হলো মেঘ। এভাবে হলাম তবে শরৎকাল
মরনের আগে। এই মৃত্যু তবেতো আকাশ হয়ে
থাকা। শাপ না আসুক- নিজের হাতেই তবে আজ
তুলে নেব শিসি, বিষে বিষে এই শরীর নিশ্চিত
আকাশে আকাশে থেকে যাবে, থাকাটাই কথা হলে!

ফেরা
........
আজ তবে নিজের দিকেই ফিরি
গিরি আপনি সামান্য সরুন!

দুর্যোগপ্রবন বিশালের কাছে
...............................
বর্ষা এলেই আমার সমুদ্রে যেতে ইচ্ছা করে
কেননা বিশালের তর্জনগর্জন পছন্দ আমার।
আর আকাশের ধারণাও যেহেতু সীমাহীন
তাই তার মৌনতাও অসহ্য লাগে।
মনে হয়, সন্তান প্রসককালীন মায়ের মতো
যখন চিৎকার করে মেঘ
তখন তার মধ্যে প্রকৃতির কোনো
গূঢ় ইঙ্গিত থাকে,
আমি তাকে বুঝতে চেষ্টা করি।
বিদ্যুচ্চমকে যখন
আকাশ চৌচির হয়ে যায়
তখন তার রেখায় রেখায় দৌড়ানো চকিত বিদ্যুত
আমার মধ্যে সঞ্চারিত হয়,
আসলে তাণ্ডবের পরের আকাশ বিষয়ে
সৌম্য অভিজ্ঞতা
তখন আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়।

দমকা ঝড়ে
পৃথিবীর চুল ধরে তুমুল ঘোরায় যে বাতাস
অস্থিরতা সঙ্গে নিয়েই
তারে আমি আকাঙ্খা করি, ডাকি-

মূলত দুর্যোগপ্রবন বিশালের কাছে আমি
ধৈর্য ও অপেক্ষার মানেটা জেনেছি।

ক্ষণিক তরঙ্গ ছড়াতে চাওয়া
........................
এ খেলা মূলত জলের মতো প্রবাহিত
জীবনব্যাপী-
লেবুপাতার মতো বাতাসে নড়াচড়ার
শরীর-
মূলত ঘ্রান ছাড়া কিছু নয়, কিছু নয়।
আমার এ থাকা মূলত
না থাকা সময়ের বিপরীতে স্বয়ংক্রিয় জিদ
আর যা সামান্য কিছু
ক্ষণিক তরঙ্গ ছড়াতে চাওয়া-
তার সব মিথ মিথ মিথ!

মৃত্যুচিন্তা
.......
বন থেকে কতো দূরে ছাপাখানা-
একটা শিমুল গাছ বাতাসের কাছে
জানতে চায় রোজ।

ভোরের ইশারা
...................
মূলত পাখি বলে ব্রক্ষ্মাণ্ডে ছিল না কিছু।
প্রথমে সে এক বোবা গায়কের মাথায় এলো
মাথা থেকে তার ইচ্ছার আঙুল-তুলি হয়ে
উড়ল আকাশে।
সেই থেকে বোবা শিল্পীর হয়ে
বন-বাদাড় পাখির কাকলীতে মুখরিত হয়ে আছে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×