২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলা একটি রাজনৈতিক দলকে নেতৃত্বশুন্য করতে পরিকল্পিত হামলা।
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচাইতে কাপুরুষচিত নৃসংশ রাজনৈতিক মোটিভেটেড হামলা।
হামলায় জড়িত ও হামলা পরিকল্পনাকারি কার্টেল গং প্রত্যেকের সর্বচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
মামলার অনেক আলামত ধ্বংশ করে ফেলা হলেও বেশকিছু উপাত্ত ও বেশকিছু গুরুত্বপুর্ন সাক্ষী ছিল।
মামলার মোট আসামি ছিল ৫২জন। পরে মুফতি হান্নান সহ তিনজনের ভিন্ন ভিন্ন মামলায় ফাঁসি কার্যকর হওয়ায়, তাদের এই তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়।
বর্তমানে আসামির সংখ্যা ৪৯জন। এর মধ্যে ১৮জন পলাতক ও ছয় জন জামিনে আছে।
মামলায় মোট সাক্ষী করা হয়েছে প্রায় ৫শ জনকে। এরমধ্যে রাষ্ট্রপক্ষ ২২৫ জনের সাক্ষ্য উপস্থাপন করতে পেরেছেন।
অন্যদিকে আসামীপক্ষ থেকে সাক্ষী হাজির করা হয়েছে ২০ জনকে।
সব সাক্ষ্য ও যুক্তি উপস্থাপনের ভিত্তিতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীসহ সব আসামির বিরুদ্ধে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।
মামলার কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে।
আমার পুরোনো একটি লেখা পড়ুন। কমেন্ট জবাবগুলোও পড়বেন।
গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা।গ্রেনেড হামলার মুল হোতা যারা
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩