বাংলাদেশে নিযুক্ত প্যালেস্টাইনের রাষ্ট্রদুত সংবাদ সম্মেলনে বললেন,"এটা অগ্রহনযোগ্য"
এতবড় কথা বলার অধিকার তাকে কে দিল?
অবস্য কিছু মিডিয়া বলছে বাংলাদেশের পাসপোর্টে এই পরিবর্তনের বিষয়টি এমন সময় হলো, যখন সারা বিশ্বে ফিলিস্তিনি ইস্যুতে নতুন করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে,
ভুল। এটা হটাৎ এই সময়ে হয় নি।
ছয় মাস আগে নতুন পদ্ধতির ই-পাসপোর্ট ব্যাবস্থা চালূ হওয়ার সময়ে সময়ে ইসরাইল শব্দটি বাদ দেয়া হয়েছিল।
কিছু চতুর মিডিয়া এই নাজুক সময়ে এই খবরটি খন্ডিত ভাবে তুলে ধরে।
চ
আর ইসরাইল শব্দটি বাদ দেয়া নিয়ে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদুতের এত উতলা হওয়ার কারন নেই, কারন মিশর তুরষ্ক, বাহারাইন, আমিরাত সহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশিরভাগ মুসলিম প্রধান দেশ ইসরাইল শব্দটি বাদ দেয়া দুরের কথা তাদের ডাইরেক্ট কুটনৈতিক সম্পর্ক আছে, কমবেশী যাতায়াতও আছে। টুরিষ্ট যাতায়াতও আছে।
এই ব্যাটা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদুতের নিজের দেশেই আছে,
ফিলিস্তিনি পাসপোর্টে 'একসেপ্ট ইসরাইল' শব্দটি নেই। তাদের ইসরাইলে যাতায়াত আছে। প্রতিদিন শত শত ফিলিস্তিনি বাসে করে ইসরাইলে যায় (কর্মস্থলে) বিকেলে ফিরে আসে।
"সকল দেশের জন্য প্রযোজ্য" - পাসপোর্টে এ কথাটিও থাকার কোনো প্রয়োজন দেখি না, কারণ পাসপোর্ট মানেই পৃথিবীর সর্বত্র অবাধ যাতায়াতের ট্রাভেল ডকুমেন্ট।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:১৪