somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ অন্তহীন

১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পার্টিতে আসতে চায়নি সায়ন্তী, কিন্তু পলাশের জন্মদিন ছিল আজ, না এসে পারে! পলাশ তার ভাইয়ের ছেলে। আজ সাত বছর পুরো হলো তার। সায়ন্তীর অনেক আদুরে ছিল সে। তাকে দেখলে অস্ফুট উচ্চারণে ‘ফুপী’ বলে ছুটে আসত। বিয়ের পরও প্রায়ই সে ভাইয়ের বাসায় এসে থাকত, পলাশের জন্য। অন্যরকম টান অনুভব করে সে বাচ্চাটার প্রতি।
তবে এসব কয়েক বছর আগের কথা। জীবন এক জায়গায় থেমে থাকে না কারও। পলাশের সাথেও ঘন ঘন আর দেখা হয় না তার, এখন শুধু বছর বছর জন্মদিনগুলোতে আসা হয়। বছরের অন্যান্য দিনগুলো কিভাবে যে কেটে যায়, নিজেও ভাল জানে না সে। ব্যস্ততা কখনো কখনো অভিশাপের মতো মনে হয় তার কাছে।
পার্টি শেষ হতে মাথাটা ঝিম ঝিম করে উঠল সায়ন্তীর। ভালো লাগছিল না ঘরের ভেতরটা। এত কষ্ট করে, সময় নিয়ে, সাজগোজ করে নীল রঙা একটা শিফনের শাড়ী পরে এসেছে সে পার্টিতে, সুন্দর গিফট নিয়ে এসেছে পলাশের জন্য, অথচ কেউ সেভাবে তাকে লক্ষ্যই করল না, তেমন একটা কথাও বলল না ওর সঙ্গে। অবশ্য তাদের কোনভাবে দোষ দেওয়া যায় না। মানব জীবনই এমন, অনেক জটিল, অনেক নিঠুর!
দু’হাতে মাথাটা চেপে ধরে ছাদের দিকে গেল সায়ন্তী। এই বাড়ির ছাদটা বেশ সুন্দর। ১৫ তলা ভবনের ছাদ বলে পুরো শহরের ছবি ভেসে ওঠে এখান থেকে। রাতের বেলার ঢাকা শহর; ব্যস্ত, আলোকিত, রহস্যময়!
ছাদের রেলিংয়ে হেলান দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিল সে। দেখছিল শহরটাকে। মৃদু বাতাসে চুল উড়ছিল তার। উড়ছিল শাড়ীর আঁচল।
কতক্ষণ কেটে গেছে, বলে পারবে না সায়ন্তী। হেরে গলায় যখন কেউ গান ধরল ছাদের অপরপ্রান্তে, তখন ঘোর ভাঙল তার। এলোমেলো গলায় কেউ গান গাইছে-
তখন আমায় নাই বা মনে রাখলে,
তারার পানে চেয়ে চেয়ে নাই বা আমায় ডাকলে।
ছাদের উল্টোদিকে কিছু বেতের চেয়ার পাতা রয়েছে। মাঝখানে টি টেবিলের মতো ছোট একটা টেবিলও আছে। সেখানেই বসে আছে লোকটা, কেমন গম্ভীর চেহারা, অল্পবয়সে বুড়িয়ে যাওয়া চেহারা। একটু কাছে যেতেই চেনা চেনা লাগল চেহারাটা, ভ্রু কুঁচকে কি যেন ভাবল সে কয়েক মুহূর্ত। চিনতে পেরেই দুর্বল হয়ে গেল তার পা গুলো। পড়ে যেতে যেতে সামলে নিল নিজেকে। লোকটা গান থামিয়ে তার দিকে তাকাল। নিরুত্তাপ গলায় বলল-“তুমি ঠিক আছো সায়ন্তী?”
ভীষণ তিক্ততায় ছেয়ে গেল সায়ন্তীর মন। এত নিরুত্তাপ কি ভাবে থাকে সে? এতগুলো বছর পরেও কি করে এতটা ভাবলেশহীনভাবে, এতটা অবলীলায় তার নাম ধরে ডাকল? কোন কিছুতে এতটুকু কি আসে যায় না অভির?
হ্যা, অভির সাথে বিয়েটা তার হয়েই যেত। দু’পরিবারই রাজি ছিল। এঙ্গেজমেন্টের দিন হলো ঝামেলাটা। ঠিক কি ভাবে শুরু হয়েছিল ঝামেলা, তার ঠিক মনেও নেই এতদিন পর, তবে ওটা ছিল তুচ্ছ ঝামেলা। বরপক্ষের কেউ পান খেয়ে পানের পিক কনেপক্ষের কারো জুতোয় ফেলেছিল, এই ধরনের কিছু একটা হবে। অমনি ঝামেলা শুরু হলো। দু’জনই বোধহয় রগচটা ছিল ভীষণ। তুমুল ঝগড়া শুরু হলো, সেখান থেকে হাতাহাতি। সেখান থেকে দু’পক্ষের মধ্যে, দু’পরিবারের মধ্যে বিরাট দ্বন্দ্ব তৈরি হলো। বিয়েটা ভেঙে গেল সেদিনই। অভি আর সায়ন্তীর পাঁচ বছরের সম্পর্ক একদলা পানের পিকের সাথে যেন মিশে গেল মাটিতে। পরে সায়ন্তী শুনেছে, ঘটনাটা এত সহজ ছিল না। ভেতরে ভেতরে অনেক প্যাঁচঘোঁচ ছিল। অভির এক মামা, সায়ন্তীর বাবাকে পছন্দ করত না। ছাত্রজীবনে তারা একই কলেজে রাজনীতি করত, তবে দু’জন দু’টো আলাদা গ্রুপে। সেই দুই গ্রুপ একে অপরকে দেখতে পারত না মোটেই। অল্পতেই তুলকালাম মারপিট বেধে যেত তাদের মধ্যে। এতদিন পর নিজের ভাগ্নেকে সেই শত্রুপক্ষের মেয়ের সাথে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে শুনে মেনে নিতে পারেনি সে মোটেও। পানের পিক তো ছিল একটা ছুতো! পরে অভির জোরাজুরিতেও অভির বাবা তার শালার বিপক্ষে গিয়ে মত বদলায়নি। এই শ্যালকের রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে অনেকগুলো বড় বড় প্রমোশন বাগিয়েছে সে জীবনে, অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছে তাদের পরিবার, এখনও করছে। তার বিরুদ্ধে যাওয়া সহজ ছিল না।
এতদিন পর এসব ভাবতেই গা-টা গুলিয়ে ওঠে সায়ন্তীর। কি নোংরা রাজনীতির কবলে পরে তাদের নিরীহ বিয়েটা ভেঙে গেল! যৌবনে কোন উত্তপ্ত রাজপথে, গরম গরম শ্লোগান শেষে হয়তো তার বাবা অভির মামাকে লক্ষ্য করে দু’একটা ইট পাটকেল ছুড়েছিল, তার ফলে এত বছর পর নিজের মেয়ের বিয়ে ভেঙে যাবে, কখনো ভাবতে পেরেছিল সে!
সায়ন্তীর চোখ দেখে যেন সব পড়ে ফেলল অভি। পাঞ্জাবীর একটা খুলে যাওয়া বোতাম লাগাতে লাগাতে বলল, “এতদিন পর এসব ভেবে লাভ আছে কোন সায়ন্তী? তুমি বরং বোসো, একটু গল্প করি তোমার সাথে।”
বসাটা জরুরী ছিল সায়ন্তীর জন্য, পা দু’টো দুর্বল হয়ে আসছিল তার। বসতে বসতে সে বলল-“কি করে বুঝলে আমি কি ভাবছি?”
হাসল অভি। “তোমাকে আমি চিরকালই পড়তে পারি সায়ন্তী। তোমার চোখ দু’টো আমার কাছে মেলে ধরা বইয়ের দু’টো পাতার মতো।”
একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল সায়ন্তী। একটা সময় দু’জন পাশাপাশি বসে কত এলোমেলো কথা বলত। জারুল গাছ, শিমুল গাছের পাতা গুনত, শরতের ঝলমলে আকাশ দেখত, নদীর টলমলে জলের শব্দ শুনত তীরে বসে, আরও কত কি! সায়ন্তীর চেয়ে বয়সে মাত্র কয়েক বছরের বড় হলেও অভির মনের বয়স যেন ছিল কয়েক শো বছর বেশি। কি গভীর ভাবে তাকিয়ে থাকত সে তার দিকে। উহু, ভাবতেই চোখের কোনে জল জমছে সায়ন্তীর! কয়েকবার চোখ পিটপিট করে পরিষ্কার করে নিল সে দৃষ্টি। নির্বিকারভাবে দেখে গেল অভি। বুঝল, বলল না কিছু।
সায়ন্তী জানতে চাইল, “কেমন আছ অভি?”
“মোটামুটি, চলে যায়। তুমি?”
“এই তো, ভালো আছি।”
“বিয়ে করেছ?”
“এত বছর কি মেয়েরা আইবুড়ো থাকে এ দেশে!”
“তা তো বটেই। ছেলেমেয়ে আছে তোমার?”
কেমন নির্লিপ্তের মতো, অভদ্রের মতো প্রশ্ন করে যাচ্ছে সে। যেন এখনও তারা প্রেমিক-প্রেমিকা, যেন এখনও রাজ্যের অধিকার দু’জনের উপর দু’জনের। একটু রেগে গেল, সেই পুরনো প্রেমিকার মতো রাগ পেয়ে বসল তাকে। পরক্ষণেই সামলে নিল নিজেকে। বলল-“নাহ, হলো না। একবার কন্সিভ করেছিলাম, কিন্তু...”
“আচ্ছা থাক বলতে হবে না। বাদ দাও। অন্য কথা বলল।”
সায়ন্তী ভ্রু কুঁচকে তাকাল অভির দিকে। নাহ, এই একটা বিষয় অভি ধরতে পারল না! সে কি ভেবেছে? মিসক্যারেজ হয়েছিল তার? স্টিল বার্থ? এমন কিছু ভেবে থাকলে ভুল ভাববে সে। তবে যেহেতু জানতে চাইছে না, আগ বাড়িয়ে বললও না সে কিছু।
“তুমি এখানে কি করছ অভি? মানে এই বাড়ির ছাদে?”
“সেভেন্থ ফ্লোরে আমার এক বন্ধু থাকে। তার বাসায় দাওয়াত ছিল রাতে। তুমি কি করছ এখানে?”
“আমার ভাইয়ের বাসা এখানে। আজ ভাতিজার জন্মদিন ছিল।”
“বাহ, চমৎকার! কেমন হলো প্রোগ্রাম?”
“ভালোই।”
“ভালোই? তুমি তো পার্টি তেমন একটা পছন্দ করতে না, এখন করো?”
জবাব না দিয়ে সায়ন্তী বলল-“সব মনে আছে তোমার!”
স্মিত হেসে অভি বলল- “বাজি ধরতে পারো। কিচ্ছু ভুলিনি।”
“ভোলাটাই তো ভাল ছিল। কেন ভোলোনি?”
“মন তো আর হার্ড ডিস্ক নয় সায়ন্তী, যে শিফট ডিলিট বাটন চেপে সব মুছে ফেলব!”
“বিয়ে টিয়ে করোনি?”
“নাহ, করা হলো না। বেঁচে থাকলে হয়তো করতাম।”
“মানে?”
“মানে, তুমি তো বিয়ের পর আর খবর রাখোনি আমার। তাই জানো না। আমি চার বছর আগে মরে গেছি পানিতে ডুবে। বঙ্গোপসাগরের কোথাও পরে আছে আমার মরদেহ।”
“এখনও আগের মতো সিরিয়াস চেহারায় মজা করার অভ্যাস গেল না তোমার!”
ঠান্ডা গলায় অভি বলল, “মোটেও মজা করছি না আমি সায়ন্তী। নিজের মৃত্যু নিয়ে আমি মজা করি না।”
অভির গলা শুনে ভয়ের শীতল স্রোত বয়ে গেল সায়ন্তীর শিরদাঁড়া দিয়ে। “একটু খুলে বলো অভি। আমি বুঝতে পারছি না তোমার কথা।”
“বলছি, তখন বর্ষাকাল ছিল। বন্ধুরা মিলে সেন্ট মার্টিন যাচ্ছিলাম একবার। মাঝ দরিয়ায় ঝড় উঠল। প্রচন্ড ঝড়। ঝড়ের দাপটে বেসামাল দুলতে লাগল আমাদের জাহাজ। তুমি জানো, আমি ঝড় দেখতে পছন্দ করতাম। ঝড়ের দিনগুলোতে কখনো ঘরে থাকতাম না। সেদিনও বন্ধুদের নিষেধ উপেক্ষা করে রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে দেখতে লাগলাম ঝড়ের বিধ্বংসী লীলা। হঠাৎ বিকট এক ঢেউ এসে আছড়ে পড়ল আমার উপর। কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেখলাম, আমার চারিদিকে অথৈ পানি। সাতার জানতাম না। আর জানলেই বা! অত বিশাল ঢেউয়ের সাগরে সাতরে লাভ হতো না। বন্ধুরা উপর থেকে চেঁচাচ্ছিল জোরে জোরে, কিন্তু কেউ লাফ দিয়ে নামল না আমাকে বাঁচাতে। তেমন কিছু করতে গেলে অবশ্য নিজেরাও মরত আমার সাথে! কে যেন ভেসে থাকার জন্য কি একটা ছুড়ল পানিতে। সেটা হাতের নাগালে আসার অনেক আগেই আমি ডুবে গেলাম পানিতে। এই ছিল ঘটনা।”
“তুমি বলতে চাও, তুমি মৃত? তুমি অভির আত্মা? নাকি তার ক্লোন?”
“অত কিছু তো বুঝি না, তবে হ্যা, আমি মৃত, বোধহয় ভূত।”
“এটা আমাকে বিশ্বাস করতে বলো?”
“হ্যা, বলি।”
“এই না বললে, তোমার বন্ধুর বাসায় এসেছ?”
“মিথ্যে বলেছি। আমার নামে গুগলে সার্চ দিলে দুয়েকটা নিউজও পাবে। সাগরে ডুবে যুবকের মৃত্যু...এই ধরনের নিউজ টিউজ থাকার কথা।”
বেতের চেয়ারে হেলান দিয়ে চোখ দু’টো বন্ধ করে ফেলল সায়ন্তী। দু’চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ল তার দু’ফোঁটা জল।
“কাঁদছ কেন সায়ন্তী?”
“আমার সন্তানের কথা মনে পড়ল। তাই কাঁদছি।”
“মৃত সন্তান হয়েছিল তোমার?”
শূন্য দৃষ্টিতে অভির দিকে তাকাল সায়ন্তী। মাথা দোলাল। বলল-“সেদিনও ঝড়ের রাত ছিল, তুমুল বাতাস ছিল বাইরে। ভাল করে সব মনে নেই। আবছা আবছা ভাবে মনে পড়ে, ডেলিভারির পর আমার হাজব্যান্ড, সুমনকে আমার কাছে নিয়ে এলো ডাক্তার। বলল-“শক্ত হতে হবে আপনাকে সুমন। বাচ্চাটা মৃত, ওর মাও মারা গেছে জন্ম দিতে গিয়ে।”
গলাটা কেঁপে উঠল অভির। “মানে, তুমিও...”
মাথা দোলাল সায়ন্তী। “হ্যা। নিজের তো সন্তান হলো না। মরে গিয়েও ভাইয়ের ছেলের মায়াটা এড়াতে পারলাম না। তাই প্রতি বছর এই দিনটাতে এখানে আসি।”
কেমন ভাবলেশ হয়ে গেল সায়ন্তীর চেহারা, শুধু চোখ দু’টো ভেজা ভেজা। এখনও কি নির্মল, পবিত্র, সুন্দর, দেখায় ওকে, ভাবল অভি। একটা হাত দিয়ে তুলে নিল সে সায়ন্তীর হাত। দু’জন উদাস চোখে তাকিয়ে রইল আলো ঝলমল রাতের শহরের দিকে। কি অদ্ভুত, অপার্থিব এই সময়; যেখানে রাজনৈতিক মামার দাপট নেই, মৃত সন্তানের কান্না নেই, পৃথিবী জোড়া নিয়ম-কানুন নেই, ব্যস্ততা নেই, ঘরে ফেরার তাড়া নেই, নেই কোন পিছুটান...!
আস্তে আস্তে একসময় শহরের বাতিগুলো নিভে গেল। তবুও ওরা তাকিয়ে রইল সেদিকে। তারপর অন্ধকার নেমে এলো ওদের ঘিরে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাগতম ইরান

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

ইরানকে ধন্যবাদ। ইসরায়েলকে দাত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ, ইরানকে হয়তো এর জন্য মাসুল দেওয়া লাগবে। তবে, কোন দেশ অন্য দেশের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপে করবে আর সেদেশ বসে থাকবে এটা কখনোই সুখকর... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯




আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতী যারা নিজেদের স্বাধীনতার জন্য, নিজস্ব ভাষায় কথা বলার জন্য প্রাণ দিয়েছি। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান চাকমা মারমা তথা উপজাতীরা সুখে শান্তিতে বসবাস করে। উপমহাদেশের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্যা লাস্ট ডিফেন্ডারস অফ পলিগ্যামি

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০


পুরুষদের ক্ষেত্রে পলিগ্যামি স্বাভাবিক এবং পুরুষরা একাধিক যৌনসঙ্গী ডিজার্ভ করে, এই মতবাদের পক্ষে ইদানিং বেশ শোর উঠেছে। খুবই ভালো একটা প্রস্তাব। পুরুষের না কি ৫০ এও ভরা যৌবন থাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×