somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈশ্বর, রোহিঙ্গাদের রক্ষা করুন

২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
১)


নিজ দেশ থেকে প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে এসেছেন পাশের দেশে। পাশের দেশের সীমান্তেও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কড়া প্রহরা। তাই এখন ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নো ম্যানস ল্যান্ডে এই রোহিঙ্গা নারী। ছবি: রয়টার্স

২)


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা শুরুর পর প্রাণ বাঁচাতে হাজারো রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তের দিকে ছুটে আসছে। কক্সবাজার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়েন এক রোহিঙ্গা নারী। ছবিটি গতকাল রোববার তোলা। ছবি: রয়টার্স

৩)


বাক্স-পেটরা নিয়ে গতকাল রোববার বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে কক্সবাজারে এক রোহিঙ্গা নাগরিক। ছবি: রয়টার্স

৪)


তল্পিতল্পা নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে রোহিঙ্গারা। কক্সবাজার সীমান্ত থেকে গতকাল রয়টার্সের তোলা ছবি

৫)


কক্সবাজারের সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া ডিঙিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে লোকজন। ছবি: রয়টার্স

৬)


নিজ দেশ থেকে প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে এসেছেন পাশের দেশে। পাশের দেশের সীমান্তেও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কড়া প্রহরা। তাই এখন ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নো ম্যানস ল্যান্ডে এই রোহিঙ্গা নারী। ছবি: রয়টার্স

৭)


দুই নবজাতককে নিয়ে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে এসেছে একটি পরিবার। ছবিটি কক্সবাজারের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে তোলা। ছবি: রয়টার্স

৮)


খাল পার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ না করার নির্দেশ দিচ্ছেন এক বিজিবি সদস্য। ছবিটি কক্সবাজারের বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের নো ম্যানস ল্যান্ড থেকে তোলা। ছবি: রয়টার্স

পৃথিবীর অনেক এলাকায় চলছে যুদ্ধবিগ্রহ ও সংঘাত, জ্বলছে আগুন, ফাটছে বোমা, ঝরছে রক্ত, মরছে মানুষ পোকামাকড়ের মতো। জীবনের নিরাপত্তার জন্য মানুষ ভিটেমাটি ছেড়ে ছুটছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। সে তুলনায় দক্ষিণ এশিয়া শান্তিপূর্ণ। আমাদের নিকটতম প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। কখনো যদি কোনো বিষয়ে সমস্যা দেখা দেয়, তা আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ উপায়ে মীমাংসা করে। বাংলাদেশ সংঘাতে যায় না।

বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশী মিয়ানমার। কিছুকাল আগেও এর নাম ছিল বার্মা। শৈশবে আমরা একে জানতাম ‘ব্রহ্মদেশ’ নামে। প্রায় ৯০ শতাংশ বর্মন জাতিসত্তার মানুষের বাসভূমি বলে এর নাম ছিল ব্রহ্মদেশ বা বার্মা। ঔপনিবেশিক আমলের পর থেকেই দেশটি সেনাশাসিত বা সেনানিয়ন্ত্রিত। দেশটির অধিপতি শ্রেণির মধ্যে সেনাপতি ও বৌদ্ধ ধর্মগুরুদেরই প্রাধান্য। বেসামরিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি মিয়ানমারে গড়ে ওঠেনি। আধুনিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র কী জিনিস, তা তারা জানে না। সেই অবস্থায় ইউরোপে শিক্ষাপ্রাপ্ত অং সান সু চি যখন গণতন্ত্রের কথা বললেন, পশ্চিমীরা তাঁকে উৎসাহিত করল। প্রতিবেশী হিসেবে আমরাও ভেবেছিলাম সু চির নেতৃত্বে সেখানে গণতান্ত্রিক শাসন প্রবর্তিত হবে এবং সামরিক স্বৈরশাসনের অবসান ঘটবে। কিন্তু সে গুড়ে যে বালি, তা শিগগিরই বোঝা গেল। গণতন্ত্রের যে জামা তিনি পরে থাকেন, ওটা তাঁর ছদ্মবেশ।

গত কয়েক দশকে মিয়ানমারে সহিংস বৌদ্ধ মৌলবাদের উত্থান ঘটেছে। উগ্র মৌলবাদী চার লাখ বৌদ্ধভিক্ষুর সেই আন্দোলনের ২০০৭ সাল থেকে নামকরণ হয় ‘স্যাফ্রোন রেভল্যুশন’ বা ‘গেরুয়া বিপ্লব’। ধর্মনেতারা আন্দোলনটা কোনো ধর্মীয় বিষয় নিয়ে শুরু করেননি, কিন্তু অবিলম্বেই দেখা গেল উগ্র বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠাই তাঁদের লক্ষ্য।

বার্মার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক হাজার বছরেরও বেশি সময় যাবৎ। বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্যের চর্চা হয়েছে মধ্যযুগে। মধ্যযুগের শ্রেষ্ঠ মুসলমান কবি সৈয়দ আলাওল, দৌলত কাজী প্রমুখ আরাকান রাজসভারই কবি। উগ্র বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদের উত্থানের পর থেকে সেখানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছাড়া অন্য ধর্ম, বর্ণ, ভাষাভাষীর নাগরিক অধিকার ও মানবাধিকার হরণ করা হয়।

সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধ মৌলবাদীদের বর্বরোচিত উৎপীড়ন থেকে জান বাঁচাতে রোহিঙ্গা মুসলমানরা দীর্ঘ দিন থেকে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়। সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা–অধ্যুষিত এলাকায় অব্যাহতভাবে অত্যাচার ও গণহত্যা চালাচ্ছে। পৃথিবীতে মানবাধিকার বলে যদি কিছু থেকে থাকে, তাহলে তার লেশমাত্র নেই রোহিঙ্গাদের জীবনে। রোহিঙ্গাদের অবস্থা খাঁচায় ঢোকানো বন্দী প্রাণীর মতো। শুধু সেনাবাহিনী নয়, তারা উগ্র বৌদ্ধ মৌলবাদীদেরও নির্যাতনের শিকার। পশ্চিমী গণমাধ্যমের খবরেই জানা যাচ্ছে, রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে চাল, ডাল, আটা শুধু নয়, পানি পর্যন্ত নিতে দিচ্ছে না তারা।

গত বছর সেপ্টেম্বরে যখন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশন মিয়ানমারে আসে, তাদের অপদস্ত করা হয়। তাৎপর্যের বিষয়, গত বৃহস্পতিবার যখন কফি আনান কমিশন তার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে, সেই দিনই রোহিঙ্গাদের জীবনে নেমে আসে অবর্ণনীয় নির্যাতন। কফি আনানের প্রতিবেদনে ৮৮টি সুপারিশের মধ্যে রয়েছে রোহিঙ্গা মুসলমানদের নাগরিকত্ব প্রদান এবং তাদের চলাচলে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার।

সারা বছরই কমবেশি নির্যাতন-নিপীড়ন চলে, কিন্তু ২০১২-তে রাখাইন বৌদ্ধ ও রোহিঙ্গা মুসলিমদের মধ্যে বীভৎস সংঘাত হয়। ২০১৩-তে মুসলিমবিরোধী সংঘর্ষ রাখাইন রাজ্যের বাইরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৪-তে মুসলিমবিরোধী একতরফা দাঙ্গায় মান্দালয়ে বহু হতাহত হয়। গতবার থেকে অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। হত্যা, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া, নারী নির্যাতন প্রভৃতি মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে রাখাইন প্রদেশে। রোহিঙ্গাদের অপরাধ দুটো: তারা চট্টগ্রাম অঞ্চলের বাংলায় কথা বলে এবং তারা ধর্মে মুসলমান।

স্যাফ্রোন রেভল্যুশনের রেশ কাটতে না-কাটতেই পশ্চিমীরা সেখানে দেখতে পায় ‘বার্মিজ ডেমোক্রেটিক স্প্রিং’—বর্মী গণতন্ত্রের বসন্ত। পশ্চিমীরা যেখনই গণতন্ত্রের আভাস পায়, সেখানেই দেখতে পায় বসন্তের স্নিগ্ধ সুবাতাস। কয়েক বছর আগে আরবের ওপর মরুভূমির মধ্যে তারা আবিষ্কার করে বসন্তের। বর্মী গণতান্ত্রিক বসন্তের স্বাদ সেখানকার মুসলমান, হিন্দু ও খ্রিষ্টানরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।

পশ্চিমী প্রচারমাধ্যম কখনো, বলতে গেলে অধিকাংশ সময় তাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থে সাধারণকে অসাধারণ করে চিত্রিত করে। বিশেষ করে, উন্নয়নশীল দেশের কোনো কোনো সাধারণ নেতার অসাধারণ ভাবমূর্তি গড়ে তোলে। আর যদি তার কথাবার্তায় গণতন্ত্রের গন্ধ থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। তাকে দেবী বা দেবতা বানিয়ে ছাড়ে। এ ক্ষেত্রে ক্ল্যাসিক দৃষ্টান্ত কর্মী নেত্রী অং সান সু চি।

সু চির রাজনীতি ধর্মভিত্তিক। তাঁর নিজের ধর্ম বৌদ্ধধর্মনির্ভর, যাকে বলা যায় বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদ। তিনি তাঁর এক রচনায় ফতোয়া দিয়েছেন, রাজনৈতিক নেতাদের বৌদ্ধ ধর্মশাস্ত্র বর্ণিত ন্যায়পরায়ণ রাজার ‘দশ-রাজধম্ম’ নীতি অনুসরণ করা কর্তব্য। একজন শাসকের কী সেই রাজ-ধম্ম? সেগুলো হলো: ঔদার্য, নীতিজ্ঞান, আত্মত্যাগ, চারিত্রিক দৃঢ়তা, দয়া, কৃচ্ছ্র, ক্রোধহীনতা বা অহিংসা, সহিষ্ণুতা এবং আত্মসংযম। [‘ইন কোয়েস্ট ফর ডেমোক্রেসি’, ১৯৯১] তাঁর এই উচ্চ নৈতিকতামূলক রচনা পাঠ করে পশ্চিমী নীতিনির্ধারকেরা দেখলেন, তিনি যে শুধু ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’ তা-ই নন, পশ্চিমের গণতন্ত্রের যে ধারণা তার অনেক ঊর্ধ্বে তাঁর অবস্থান। অ্যারিস্টটল, রুশো, ভলতেয়ার তাঁর কাছে কিছু নন। এই রকম উচ্চ নৈতিকতাসম্পন্ন একজন মহাজ্ঞানী ও মহাগণতন্ত্রী যদি নোবেল পুরস্কার না পান, তবে ব্যাপারটি কেমন দেখায়! নোবেল পুরস্কার তাঁকে দেওয়া উচিত ছিল সাহিত্যে, কিন্তু তাঁরা দেখলেন নিজ দেশে এবং এশিয়ায় মানবতার বাণী প্রচারক হিসেবে তিনি মহাত্মা গান্ধীকে ছাড়িয়ে গেছেন। সুতরাং, তাঁর প্রাপ্য শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। নিজের দেশে এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা হবে অতুলনীয়। ‘দশ-রাজধম্ম’ তিনি অক্ষরে অক্ষরে পালন করছেন ক্ষমতা পাওয়ার পর থেকে তাঁর দেশে। ব্রহ্মদেশের খ্রিষ্টান, হিন্দু ও মুসলমানরা এখন তাঁর ‘রাজধম্মে’র স্বাদ গভীরভাবে পাচ্ছে।

সু চির মধ্যে পশ্চিমী প্রচারমাধ্যম ও তাঁর ভক্তরা আবিষ্কার করেন এক বিশুদ্ধ শাসকের প্রতিমূর্তি, তাঁদের ভাষায় ‘বোধিসত্ত্ব’। একবার তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল: ‘আপনি কি একজন নারী বোধিসত্ত্ব?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন বিগলিত হয়ে: ‘ওহ ফর গুডনেস সেক, আই অ্যাম নোহয়ার নেয়ার দ্যাট স্টেজ।’ তিনি বলতে চেয়েছেন, ওই পর্যায়ে না পৌঁছালেও তাঁর কথা থেকে কারও বুঝতে অসুবিধা হয় না যে কিছুটা তো তিনি পৌঁছেছেন বটে। কারণ, সম্ভাব্য ‘বোধিসত্ত্বে’ তিনি পৌঁছাননি, তা অস্বীকারও করছেন না। [অং সান সু চি, দ্য ভয়েজ অব হোপ—কনভারসেশনস উইথ এলান ক্লিমেন্ট, লন্ডন, ১৯৯১, পৃ. ৯]

অত্যাচারিত ও বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের সু চি আখ্যায়িত করেছেন ‘বাঙালি দুষ্কৃতকারী’ বলে। তিনি সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। মিয়ানমার সরকারের জাতিগত নিপীড়ন বিশ্ববিবেককে নাড়া দিলেও শান্তিবাদী সু চির অন্তঃকরণে করুণার উদ্রেক করেনি। বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নাফ নদীর তীরে যে হাজার হাজার অসহায় মানুষ—শিশু, নারী, বৃদ্ধ—হাহাকার করছে, তা তাঁর কাছে না পৌঁছালেও বিশ্ব খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের ধর্মগুরু মহামান্য পোপ ফ্রান্সিস রোববার সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে এক প্রার্থনাসভায় বলেছেন, ‘ঈশ্বর, রোহিঙ্গাদের রক্ষা করুন।’ মহামান্য পোপ বলেছেন, এই নিপীড়ন বেদনাদায়ক। তিনি সংখ্যালঘু ‘রোহিঙ্গা ভাইদের’ পূর্ণ অধিকার প্রদানের জন্য সবাইকে প্রার্থনা করতে বলেন।

বার্মিজ সমাজে বৌদ্ধধর্মের প্রভাব সব সময়ই ছিল, সেটা ভয়ের ব্যাপার নয়। কারণ, মহান বৌদ্ধধর্মের নৈতিকতাকে সব ধর্মের মানুষই সম্মান করে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের উগ্র বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদ অ-বৌদ্ধদের উদ্বেগের কারণ ঘটিয়েছে। রাজধানীর বিলবোর্ডগুলোতে যখন লেখা থাকে, মিয়ানমারের সংবিধানে বৌদ্ধধর্মের ‘স্পেশাল পজিশন’—‘এক জাতি, এক ভাষা, এক ধর্ম—বৌদ্ধধর্ম’, তখন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ও বর্মন জাতিসত্তার মানুষের বাইরে অন্যদের আতঙ্কিত হওয়ার কারণ ঘটে বৈকি!
সৈয়দ আবুল মকসুদ
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
১টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×