প্রধানমন্ত্রীর ভাষনের অপেক্ষয় ছিলাম সারা দিন । জানতাম সাড়ে সাতটায় ভাষণ শুরু হবে । তারপরও কেন যেন মনে হচ্ছিল, আলসেমি করে গা এলিয়ে দিলে বোধ হয় আর শোনা হবে না ।
আমার মত এমন অধীর আগ্রহে কেউ বসে ছিল কি না, জানি না । তবে আমার থাকার কারণ হচ্ছে রাজনীতি নিয়ে আমার উদ্বিগ্নতা। হতে পারে তা সবার থেকে একটু বেশী বা অতিরঞ্জিত ।
শেষ পর্যন্ত ভাষণ শুনলাম । খুব বেশী খিস্তি ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ । ভালই লাগল ।
প্রধানমন্ত্রী পয়েন্টিং করে না বললেও যা বলেছেন তার প্রতিক্রিয়া যে বিএনপিকে সতর্কভাবে দিতে হবে এটাই ধারণা করছি ।
বিএনপি এখন একটা কাজ করতে পারে, গতানুগতিক কোন প্রতিক্রিয়া না দিয়ে সুনিদৃষ্ট কিছু পয়েন্ট বলতে পারে ।
যেমন : প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে একটি বিষয় সাংঘর্ষিক ছিল । তা হল, এক দিকে তিনি বলেছেন, সংসদে প্রস্তাব আনতে । আবার একই ভাষনে তিনি নির্বাচন কালীন সরকারে বিরোধী দলের সদস্যদের নাম চেয়েছেন ।
বিএনপি যদি প্রস্তাব আনবে তাহলে, মন্ত্রীপরিষদের সদস্যদের নাম চাওয়া কেন ? এটা এক ধরনের শঠতা কিনা ?
তিনি এটা নিদৃস্ট করে বলেন নি যে, ঐ মন্ত্রীপরিষদে কতজন থাকবে ? বিএনপি এ বিষয়টার ব্যখ্যা চাইতে পারে ।
বিএনপি ব্যাখ্যা চাইতে পারে , অন্তবর্তী সর্বদলীয় সরকারের কোন মন্ত্রনালয় কার কাছে থাকবে ।
হ্যা, এটা ভাষনে না থাকায় খুব খারাপ কিছু হয় নি , তবে এর স্পস্ট ধারনা দিতে হবে ।
সর্বদলীয় ঐ সরকারের প্রধান কে হবে? তার ব্যখ্যা কিন্তু প্রধানমন্ত্রী দেন নি । এটাও চাইতে পারে বিএনপি ।
কারণ, ঐ সরকারের প্রধান কে হবেন, এটাই সব চেয়ে বড় ক্যাচালের প্রশ্ন । বিএনপি অনেক দিন ধরে বলে আসছে তারা শেখ হাসিনার অধীনে কোন নির্বাচনে যাবে না । তাই এটাই মনে হয় প্রধান প্রশ্ন এখন ।
বিএনপি ২৫ তারিখে যে সমাবেশ ডেকেছে তা আপাতত তারা স্থগিত করতে পারে । সে ক্ষেত্রে তারা সরকারের সংগে এ নিয়ে কার্যকর আলাপ করতে পারে । তার পর কোন ফল না হলে তারা আবার তাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারে । কারন, তা না হলে প্রধানমন্ত্রীর ভাষনকে তোয়াক্কা না করে সমাবেশ করলে সাধারন মানুষ বিএনপির প্রতি বিরক্ত হতে পারে ।
আর বিএনপি যদি প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তাদের গতানুগতিক বক্তব্য না দিয়ে, প্রত্যাখানের ব্যাখ্যাও দিতে হবে । এবং পয়েন্ট ধরে ধরে ।
ম্যঙ্গোপিপল,ঢাকা
প্রধানমন্ত্রীর ভাষনের অপেক্ষয় ছিলাম সারা দিন । জানতাম সাড়ে সাতটায় ভাষণ শুরু হবে । তারপরও কেন যেন মনে হচ্ছিল, আলসেমি করে গা এলিয়ে দিলে বোধ হয় আর শোনা হবে না ।
আমার মত এমন অধীর আগ্রহে কেউ বসে ছিল কি না, জানি না । তবে আমার থাকার কারণ হচ্ছে রাজনীতি নিয়ে আমার উদ্বিগ্নতা। হতে পারে তা সবার থেকে একটু বেশী বা অতিরঞ্জিত ।
শেষ পর্যন্ত ভাষণ শুনলাম । খুব বেশী খিস্তি ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ । ভালই লাগল ।
প্রধানমন্ত্রী পয়েন্টিং করে না বললেও যা বলেছেন তার প্রতিক্রিয়া যে বিএনপিকে সতর্কভাবে দিতে হবে এটাই ধারণা করছি ।
বিএনপি এখন একটা কাজ করতে পারে, গতানুগতিক কোন প্রতিক্রিয়া না দিয়ে সুনিদৃষ্ট কিছু পয়েন্ট বলতে পারে ।
যেমন : প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে একটি বিষয় সাংঘর্ষিক ছিল । তা হল, এক দিকে তিনি বলেছেন, সংসদে প্রস্তাব আনতে । আবার একই ভাষনে তিনি নির্বাচন কালীন সরকারে বিরোধী দলের সদস্যদের নাম চেয়েছেন ।
বিএনপি যদি প্রস্তাব আনবে তাহলে, মন্ত্রীপরিষদের সদস্যদের নাম চাওয়া কেন ? এটা এক ধরনের শঠতা কিনা ?
তিনি এটা নিদৃস্ট করে বলেন নি যে, ঐ মন্ত্রীপরিষদে কতজন থাকবে ? বিএনপি এ বিষয়টার ব্যখ্যা চাইতে পারে ।
বিএনপি ব্যাখ্যা চাইতে পারে , অন্তবর্তী সর্বদলীয় সরকারের কোন মন্ত্রনালয় কার কাছে থাকবে ।
হ্যা, এটা ভাষনে না থাকায় খুব খারাপ কিছু হয় নি , তবে এর স্পস্ট ধারনা দিতে হবে ।
সর্বদলীয় ঐ সরকারের প্রধান কে হবে? তার ব্যখ্যা কিন্তু প্রধানমন্ত্রী দেন নি । এটাও চাইতে পারে বিএনপি ।
কারণ, ঐ সরকারের প্রধান কে হবেন, এটাই সব চেয়ে বড় ক্যাচালের প্রশ্ন । বিএনপি অনেক দিন ধরে বলে আসছে তারা শেখ হাসিনার অধীনে কোন নির্বাচনে যাবে না । তাই এটাই মনে হয় প্রধান প্রশ্ন এখন ।
বিএনপি ২৫ তারিখে যে সমাবেশ ডেকেছে তা আপাতত তারা স্থগিত করতে পারে । সে ক্ষেত্রে তারা সরকারের সংগে এ নিয়ে কার্যকর আলাপ করতে পারে । তার পর কোন ফল না হলে তারা আবার তাদের আন্দোলন চালিয়ে যেতে পারে । কারন, তা না হলে প্রধানমন্ত্রীর ভাষনকে তোয়াক্কা না করে সমাবেশ করলে সাধারন মানুষ বিএনপির প্রতি বিরক্ত হতে পারে ।
আর বিএনপি যদি প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তাদের গতানুগতিক বক্তব্য না দিয়ে, প্রত্যাখানের ব্যাখ্যাও দিতে হবে । এবং পয়েন্ট ধরে ধরে ।
১/১১ নিয়ে প্রশ্নের জবাব দেওয়া উচিত বিএনপির ।
ম্যঙ্গোপিপল,ঢাকা
Click This Link target='_blank' >click
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




