গত দুইটা বিসিএস এ একধারিয়া দাগিয়ে ধাপ্পা মারার পর এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ৬০ তা পর্যন্ত যদি নিশ্চিত করতে না পারি তবে ১০০ পর্যন্ত দাগিয়ে আসব। প্রিলির দিন প্রশ্ন দেখে কেমন যেন সব আউলায়ে গেল, দাগালাম ৭৫। বাসায় ফিরে দেখি কাঁট-ছাঁট করে ৫৪ নিশ্চিন্ত ছিলাম এবারো ধাপ্পা। হলোও তাই, এর জন্য কোন দুঃখ বা অনুসূচনা নেই, কেননা সর্বসাকূল্যে মাত্র ১ দিন (বৃহস্পতিবার) প্রিলি'র জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম কিন্তু যারা বছরের পর বছর দিন রাত পরাশুনা করে কোটা ব্যবস্থার জন্য আঁটকে যাচ্ছেন তাদের জন্য কষ্ট হয়, একটা বিবেকের, অবমূল্যায়নের কষ্ট.।।।
সবকিছুতেই একটা "ব্যাপার না" বা কোনরকমে গাঁএড়ানো ভাব আসলেই মেজাজ বিগড়ে দেয়। আন্দোলনের মুখে বাধ্য করা হলো ফলাফল পূণঃনিরীক্ষণ করা হবে। তা কবে নাগাদ হবে, কিভাবে হবে বা অন্যান্য দাবীগুলো পরিপ্রেক্ষিতে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতে পারে তারও একটা আভাস থাকা প্রয়োজন। আশ্বাস দিয়ে সময় যেন অতিবাহিত না করা হয়। আন্দোলনকে দীর্ঘস্থায়ী করা যাবে না। একটা গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে আসতে হবে।
শাহবাগে যেন মুক্তিযোদ্ধাদের অপমানিত হতে না হয়। তাদের নিয়ে যেন কতূক্তি আর অপমানকর শ্লোগান না ওঠে।
সবার জন্য এ অধমের শুভকামনা রইলো।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৮